নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কেস ডকেটের (মামলার যাবতীয় তথ্যাদির সংরক্ষিত নথিপত্র) এখনো খোঁজ মেলেনি। এ কারণে মামলা বিচারের জন্য এখনো প্রস্তুত হয়নি। এ অবস্থায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাকির হোসেন মামলার শুনানি পিছিয়ে আগামী ১৬ জুন দিন ধার্য করেছেন।
ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ২ জুন তৎকালীন ডিবির এসআই ফরিদ উদ্দিন কেস ডকেট গ্রহণ করেন। গত ১১ এপ্রিল ফরিদ উদ্দিনকে কেস ডকেটের বিষয়ে অবহিত করার জন্য ট্রাইব্যুনাল নির্দেশ দেন।
এরপর ২৭ এপ্রিল চকবাজার থানার সাবেক পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিন ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে ট্রাইব্যুনালকে জানান, তিনি যেদিন কেস ডকেট গ্রহণ করেছেন, সেদিনই তৎকালীন ডিবির ডিসি শহিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। শহিদুল ইসলাম উক্ত কেস ডকেট কি করেছেন এরপর আর তিনি জানেন না।
আজও ট্রাইব্যুনালে ফরিদ উদ্দিন হাজির হন। তবে তিনি সিডির কোনো খোঁজ পাননি বলে ট্রাইব্যুনালকে জানান। এরপর ট্রাইব্যুনাল নতুন তারিখ ধার্য করেন। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল আদেশে বলেন আগামী ১৫ জুনের মধ্যে কেস ডকেট দাখিল করা না হলে সাবেক পুলিশ পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আসামি আশিষ রায় চৌধুরী ও সাজিদুল ইসলাম ইমনের পক্ষে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। ট্রাইব্যুনাল শুনানি শেষে উভয়ের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
এ মামলায় কারাগারে রয়েছেন আসামি তারিক সাঈদ মামুন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী ও সানজিদুল ইসলাম ইমন। আগের ধার্য তারিখে ইমনকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আসামি ফারুক আব্বাসী ও আদনান সিদ্দিকী জামিনে আছেন। হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী কোনোরকম পদক্ষেপ ছাড়া কয়েকটি তারিখ অনুপস্থিত থাকায় গত ২৮ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। পরে আশিষ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান অনুপস্থিত থাকার কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার কেস ডকেটের (মামলার যাবতীয় তথ্যাদির সংরক্ষিত নথিপত্র) এখনো খোঁজ মেলেনি। এ কারণে মামলা বিচারের জন্য এখনো প্রস্তুত হয়নি। এ অবস্থায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জাকির হোসেন মামলার শুনানি পিছিয়ে আগামী ১৬ জুন দিন ধার্য করেছেন।
ঢাকার মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৫ সালের ২ জুন তৎকালীন ডিবির এসআই ফরিদ উদ্দিন কেস ডকেট গ্রহণ করেন। গত ১১ এপ্রিল ফরিদ উদ্দিনকে কেস ডকেটের বিষয়ে অবহিত করার জন্য ট্রাইব্যুনাল নির্দেশ দেন।
এরপর ২৭ এপ্রিল চকবাজার থানার সাবেক পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিন ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে ট্রাইব্যুনালকে জানান, তিনি যেদিন কেস ডকেট গ্রহণ করেছেন, সেদিনই তৎকালীন ডিবির ডিসি শহিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন। শহিদুল ইসলাম উক্ত কেস ডকেট কি করেছেন এরপর আর তিনি জানেন না।
আজও ট্রাইব্যুনালে ফরিদ উদ্দিন হাজির হন। তবে তিনি সিডির কোনো খোঁজ পাননি বলে ট্রাইব্যুনালকে জানান। এরপর ট্রাইব্যুনাল নতুন তারিখ ধার্য করেন। একই সঙ্গে ট্রাইব্যুনাল আদেশে বলেন আগামী ১৫ জুনের মধ্যে কেস ডকেট দাখিল করা না হলে সাবেক পুলিশ পরিদর্শক ফরিদ উদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আসামি আশিষ রায় চৌধুরী ও সাজিদুল ইসলাম ইমনের পক্ষে আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। ট্রাইব্যুনাল শুনানি শেষে উভয়ের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন।
এ মামলায় কারাগারে রয়েছেন আসামি তারিক সাঈদ মামুন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী ও সানজিদুল ইসলাম ইমন। আগের ধার্য তারিখে ইমনকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আসামি ফারুক আব্বাসী ও আদনান সিদ্দিকী জামিনে আছেন। হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী কোনোরকম পদক্ষেপ ছাড়া কয়েকটি তারিখ অনুপস্থিত থাকায় গত ২৮ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। পরে আশিষ চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান অনুপস্থিত থাকার কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে