নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪–২৫ সেশনের নির্বাচনে ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সভাপতি পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। আর সম্পাদক পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে শাহ মঞ্জুরুল হককে।
ভোট গণনা শেষে শনিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে এই ফল ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের।
দুই দিন ভোটগ্রহণ শেষে ৪৬ ঘণ্টা পর শনিবার বিকেল ৩টার পর শুরু হয় গণনা। এ সময় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না বিএনপি সমর্থকেরা। তবে পৌনে ৬টার দিকে নীল প্যানেলের (বিএনপি) ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ কয়েকজন আইনজীবী উপস্থিত হন। আর ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।
এবারের নির্বাচনে সভাপতি ছাড়াও ৩টি সদস্য পদে বিএনপি–জামায়াত সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য (নীল) প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁরা হলেন—সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি, ফাতেমা আক্তার ও মো. শফিকুল ইসলাম।
আর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত (সাদা) প্যানেল থেকে সম্পাদক ছাড়াও বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ১০ জনকে। তাঁরা হলেন—সহ–সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মোহাম্মদ আবু ওবায়েদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদক পদে ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব ও হুমায়ুন কবি।
এ ছাড়া সদস্য পদে রাশেদুল হক খোকন, বেলাল হোসেন শাহীন, খালেদ মোশাররফ রিপন ও রায়হান রনীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে আরও প্রার্থী হয়েছিলেন এম কে রহমান ও ইউনুছ আলী আকন্দ। সম্পাদক পদে দুই প্যানেলের বাইরে ছিলেন নাহিদ সুলতানা যুথী ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া। এ ছাড়া কোষাধ্যক্ষ পদে ছিলেন সাইফুল ইসলাম।
ভোট পুনর্গণনার আবেদন
ভোট গণনার শেষ পর্যায়ে এসে সব পদে পুনরায় ভোট গণনার আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। শনিবার রাত সাড়ে ১০টার পর ব্যারিস্টার খোকন নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক বরাবর আবেদনে বলেন, ভোট গণনাকালে আমার প্রাপ্ত অনেকগুলো ভোট আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ভোট হিসেবে গণনা করে ফলাফল সিট প্রস্তুত করা হয়। তাৎক্ষণিক আমার এজেন্টরা আপত্তি দাখিল করলে নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন এবং অভিযোগটি আমলে না নিয়ে ভোট গণনা সম্পন্ন করেন।
তিনি আরও বলেন, ১০০ বান্ডিলের অনেক বান্ডিলে ১৩০টি পর্যন্ত ব্যালট পাওয়া যায় ও গণনা করা হয়। তাই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে সকল পদে ভোট পুনর্গণনার আবেদন জানান তিনি।
এদিকে গ্রেপ্তারের আগে বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপে স্বাধীন নির্বাচন সাব–কমিটি গঠন করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি করেন বিএনপির ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাতে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা করবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। তবে সারা রাত আইনজীবীদের মধ্যে দফায় দফায় হট্টগোল ও মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হন। পরে ভোট গণনা না করেই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান আবুল খায়ের। আর ব্যালট দিয়ে যান পুলিশ হেফাজতে। আইনজীবী সমিতির ১৪টি পদের বিপরীতে এবার প্রার্থী ছিলেন ৩৩ জন। মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৮৮৩ জন। তবে দুই দিনে ভোট দেন ৫ হাজার ৩১৯ জন আইনজীবী।
পূর্বের ঘোষণা প্রত্যাহার
ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন বলে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক। শনিবার দুপুরে আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি গণমাধ্যমে পাঠান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। এতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচন ২০২৪-২৫–এর সম্পাদক পদে ফলাফল বিষয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার নামে প্রচারিত ঘোষণাটি আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন।
এতে আরও বলা হয়, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার আগেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি কর্তৃক আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তা লিখিত দিতে বাধ্য করা হয়। যদিও এটি অর্থহীন ঘোষণা, তবুও কূটতর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তা উপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা হলো। আর ভোট গণনা করেই ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে তাতে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় শুক্রবার রাতে শাহবাগ থানায় মামলা করেন আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ)। এতে সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৩০ / ৪০ জনকে আসামি করা হয়। পরে আইনজীবী ওসমান চৌধুরী, কাজী বশীর আহম্মেদ, হাসানুজ্জামান, তরিকুল ইসলাম ও এনামুল হককে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তাদের তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪–২৫ সেশনের নির্বাচনে ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সভাপতি পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। আর সম্পাদক পদে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে শাহ মঞ্জুরুল হককে।
ভোট গণনা শেষে শনিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে এই ফল ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের।
দুই দিন ভোটগ্রহণ শেষে ৪৬ ঘণ্টা পর শনিবার বিকেল ৩টার পর শুরু হয় গণনা। এ সময় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীরা উপস্থিত থাকলেও ছিলেন না বিএনপি সমর্থকেরা। তবে পৌনে ৬টার দিকে নীল প্যানেলের (বিএনপি) ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ কয়েকজন আইনজীবী উপস্থিত হন। আর ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় মোতায়েন ছিল বিপুলসংখ্যক পুলিশ।
এবারের নির্বাচনে সভাপতি ছাড়াও ৩টি সদস্য পদে বিএনপি–জামায়াত সমর্থক জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য (নীল) প্যানেল থেকে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁরা হলেন—সৈয়দ ফজলে এলাহি অভি, ফাতেমা আক্তার ও মো. শফিকুল ইসলাম।
আর বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত (সাদা) প্যানেল থেকে সম্পাদক ছাড়াও বিজয়ী ঘোষণা করা হয় ১০ জনকে। তাঁরা হলেন—সহ–সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মোহাম্মদ আবু ওবায়েদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদক পদে ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব ও হুমায়ুন কবি।
এ ছাড়া সদস্য পদে রাশেদুল হক খোকন, বেলাল হোসেন শাহীন, খালেদ মোশাররফ রিপন ও রায়হান রনীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে আরও প্রার্থী হয়েছিলেন এম কে রহমান ও ইউনুছ আলী আকন্দ। সম্পাদক পদে দুই প্যানেলের বাইরে ছিলেন নাহিদ সুলতানা যুথী ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া। এ ছাড়া কোষাধ্যক্ষ পদে ছিলেন সাইফুল ইসলাম।
ভোট পুনর্গণনার আবেদন
ভোট গণনার শেষ পর্যায়ে এসে সব পদে পুনরায় ভোট গণনার আবেদন করেছেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। শনিবার রাত সাড়ে ১০টার পর ব্যারিস্টার খোকন নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক বরাবর আবেদনে বলেন, ভোট গণনাকালে আমার প্রাপ্ত অনেকগুলো ভোট আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ভোট হিসেবে গণনা করে ফলাফল সিট প্রস্তুত করা হয়। তাৎক্ষণিক আমার এজেন্টরা আপত্তি দাখিল করলে নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা তাঁদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন এবং অভিযোগটি আমলে না নিয়ে ভোট গণনা সম্পন্ন করেন।
তিনি আরও বলেন, ১০০ বান্ডিলের অনেক বান্ডিলে ১৩০টি পর্যন্ত ব্যালট পাওয়া যায় ও গণনা করা হয়। তাই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে সকল পদে ভোট পুনর্গণনার আবেদন জানান তিনি।
এদিকে গ্রেপ্তারের আগে বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপে স্বাধীন নির্বাচন সাব–কমিটি গঠন করে পুনরায় নির্বাচনের দাবি করেন বিএনপির ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাতে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা করবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। তবে সারা রাত আইনজীবীদের মধ্যে দফায় দফায় হট্টগোল ও মারামারির ঘটনা ঘটে। এতে একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হন। পরে ভোট গণনা না করেই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান আবুল খায়ের। আর ব্যালট দিয়ে যান পুলিশ হেফাজতে। আইনজীবী সমিতির ১৪টি পদের বিপরীতে এবার প্রার্থী ছিলেন ৩৩ জন। মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ৮৮৩ জন। তবে দুই দিনে ভোট দেন ৫ হাজার ৩১৯ জন আইনজীবী।
পূর্বের ঘোষণা প্রত্যাহার
ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন বলে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক। শনিবার দুপুরে আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি গণমাধ্যমে পাঠান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। এতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচন ২০২৪-২৫–এর সম্পাদক পদে ফলাফল বিষয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার নামে প্রচারিত ঘোষণাটি আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন।
এতে আরও বলা হয়, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার আগেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি কর্তৃক আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তা লিখিত দিতে বাধ্য করা হয়। যদিও এটি অর্থহীন ঘোষণা, তবুও কূটতর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সবাইকে তা উপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা হলো। আর ভোট গণনা করেই ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে তাতে উল্লেখ করা হয়।
এর আগে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় শুক্রবার রাতে শাহবাগ থানায় মামলা করেন আহত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ)। এতে সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৩০ / ৪০ জনকে আসামি করা হয়। পরে আইনজীবী ওসমান চৌধুরী, কাজী বশীর আহম্মেদ, হাসানুজ্জামান, তরিকুল ইসলাম ও এনামুল হককে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করলে তাদের তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১১ মিনিট আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে