নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা নাশকতার দুই মামলায় বিএনপির ২৮ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী ভিন্ন ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
এক মামলায় ১২ জনের কারাদণ্ড:
এক মামলায় ১২ জনকে ভিন্ন ভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামি মনির হোসেনকে দণ্ডবিধির চারটি ধারায় সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামি মোহাম্মদ রাসেল ওরফে বোমা রাসেল, আবুল কালাম ওরফে নেতা কালাম, কাবিল মাহমুদ, হাবিল মাহমুদ, পারভেজকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি টুটুল, বুদুমিয়া, জোবায়ের আহমেদ পলাশ, খালিদ আহমেদ সজীব, কাজিম আলী ও কবীর হোসেনকে তিন ধারায় চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কামরাঙ্গীরচর ছাতা মসজিদের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মারাত্মক অস্ত্রসহ বেআইনি সমাবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও গাড়ি ভাঙচুরসহ পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে তাদের কর্তব্য কাজে বাধা দেন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই দিনই ৪৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। ২০১৯ সালের ৩ জুন ১৪ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। বিচারে আদালত দুজনকে খালাস দেন।
অপর মামলায় ১৬ জনের কারাদণ্ড:
২০১৩ সালে কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা আরেক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ১৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি গাফফার, নোমানুর রশিদ, গোলাম মোস্তফা, নুরুল ইসলাম, জুবায়ের আহমেদ পলাশ, মো. আসাদ ও নজরুল ইসলামকে দণ্ডবিধির দুই ধারায় মোট পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি জাবেদ, হাবিল মাহমুদ, কাবিল মাহমুদ, অধ্যক্ষ শহিদুল্লাহ, কাজিম আলী, শাহাদত হোসেন টুটুল, খালিদ আহমেদ সজীব ও সেলিমকে দণ্ডবিধের দুটি ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে দেখা যায়, কামরাঙ্গীরচর রসুলপুর রনি মার্কেটের সামনে ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় কামরাঙ্গীরচর থানার এসআই মাহমুদুল হাসান বাদী হয়ে ৭৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩০ জুন ২০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এই মামলার বিচার চলাকালে এক আসামি মৃত্যুবরণ করেন এবং আদালত তিনজনকে খালাস দেন।
মামলায় পাঁচজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আদালতের বেঞ্চ সহকারী রনি খন্দকার দুই মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা নাশকতার দুই মামলায় বিএনপির ২৮ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী ভিন্ন ভিন্ন রায়ে এই কারাদণ্ড দেন।
এক মামলায় ১২ জনের কারাদণ্ড:
এক মামলায় ১২ জনকে ভিন্ন ভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামি মনির হোসেনকে দণ্ডবিধির চারটি ধারায় সাড়ে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামি মোহাম্মদ রাসেল ওরফে বোমা রাসেল, আবুল কালাম ওরফে নেতা কালাম, কাবিল মাহমুদ, হাবিল মাহমুদ, পারভেজকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি টুটুল, বুদুমিয়া, জোবায়ের আহমেদ পলাশ, খালিদ আহমেদ সজীব, কাজিম আলী ও কবীর হোসেনকে তিন ধারায় চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর কামরাঙ্গীরচর ছাতা মসজিদের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিএনপির নেতা-কর্মীরা মারাত্মক অস্ত্রসহ বেআইনি সমাবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও গাড়ি ভাঙচুরসহ পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে তাদের কর্তব্য কাজে বাধা দেন।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই দিনই ৪৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। ২০১৯ সালের ৩ জুন ১৪ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। বিচারে আদালত দুজনকে খালাস দেন।
অপর মামলায় ১৬ জনের কারাদণ্ড:
২০১৩ সালে কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা আরেক মামলায় বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের ১৬ নেতা-কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি গাফফার, নোমানুর রশিদ, গোলাম মোস্তফা, নুরুল ইসলাম, জুবায়ের আহমেদ পলাশ, মো. আসাদ ও নজরুল ইসলামকে দণ্ডবিধির দুই ধারায় মোট পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আসামি জাবেদ, হাবিল মাহমুদ, কাবিল মাহমুদ, অধ্যক্ষ শহিদুল্লাহ, কাজিম আলী, শাহাদত হোসেন টুটুল, খালিদ আহমেদ সজীব ও সেলিমকে দণ্ডবিধের দুটি ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে দেখা যায়, কামরাঙ্গীরচর রসুলপুর রনি মার্কেটের সামনে ২০১৮ সালের ৬ নভেম্বর বিএনপির নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা সৃষ্টি করে।
এ ঘটনায় কামরাঙ্গীরচর থানার এসআই মাহমুদুল হাসান বাদী হয়ে ৭৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৩০ জুন ২০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। এই মামলার বিচার চলাকালে এক আসামি মৃত্যুবরণ করেন এবং আদালত তিনজনকে খালাস দেন।
মামলায় পাঁচজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। আদালতের বেঞ্চ সহকারী রনি খন্দকার দুই মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
শেরপুরের নকলায় পরিত্যক্ত একটি ডোবা থেকে এক দরজির গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে গৌড়দ্বার ইউনিয়নের রুণীগাঁও মধ্যপাড়া গ্রামের এক ডোবা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। মরদেহের মুখ ও গলায় একাধিক ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে।
৪ মিনিট আগেরাজশাহীতে বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কে উপজেলার অভয়া-কামারপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেপ্রায় তিন মাস পর গাজীপুরের শ্রীপুরের সাফারি পার্কটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো নাম বদলে নতুন নাম ধারণ করা সাফারি পার্ক গাজীপুরে আজ শুক্রবার ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ব্যাপক ভাঙচুরের পর পার্কটি বন্ধ রাখা হয়।
২৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ২০০ বছর ধরে চলে আসা রাস উৎসবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকেই তীর্থযাত্রীদের ঢল নেমেছে। পুণ্যার্থীদের আগমনে ভরপুর কুয়াকাটার রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের প্রাঙ্গণসহ কুয়াকাটার আশপাশ।
৪৩ মিনিট আগে