ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
‘আমার তো সব শেষ। ছেলে-বউ, নাতি-নাতনি কেউ নাই, আমি অহন কেমনে বাঁচুম। তোমড়া কেউ হেরারে আইন্না দেও’—বুক ফাটা বিলাপ করে কথাগুলো বলছিলেন নিহত ইতালিপ্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেনের বৃদ্ধা মা হেলেনা বেগম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার প্রবাসী ওই পরিবারের সব সদস্য (পাঁচজন) নিহত হয়েছেন।
নিহত পরিবারটি উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের খন্দকারপাড়ার সৈয়দ বাড়ির বাসিন্দা। এই ঘটনায় পরিবারের আর কেউ জীবিত রইল না।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন–উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে ইতালিপ্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেন (৪৮), তাঁর স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩৫), মেয়ে কাশফিয়া (১৭) ও নূর (১৩) এবং ছেলে আব্দুল্লাহ (৭)। তাঁরা ঢাকার মধুবাগ এলাকায় বসবাস করতেন।
নিহতের স্বজন নেসার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবারক হোসেন প্রথমে সিঙ্গাপুরপ্রবাসী ছিলেন। প্রায় ১৫ বছর আগে তিনি ইতালি পাড়ি দেন। তিনি দেশে নিয়মিত আসা-যাওয়া করেন। দেড় মাস আগে প্রায় দুই বছর পর ইতালি থেকে দেশে ফেরেন মোবারক।
স্ত্রী-সন্তানদের ইতালি নিয়ে যাওয়ার জন্য ভিসা-টিকিটও সংগ্রহ করেছিলেন। ১৫ মার্চের পর তাঁদের ইতালি যাওয়ার কথা ছিল। গতকাল রাতে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে যান মোবারক। সেখানেই অগ্নিদগ্ধ হয়ে মোবারক, তাঁর স্ত্রী স্বপ্না আক্তার, মেয়ে কাশফিয়া, নূর ও ছেলে আব্দুল্লাহ মারা যান।’
নিহত মোবারক হোসেনের খালাতো ভাই আলমগীর হোসেন বলেন, ‘একটি পরিবারের সবাই চলে গেল পরপারে। তাদের আর কেউ রইল না।’
‘আমার তো সব শেষ। ছেলে-বউ, নাতি-নাতনি কেউ নাই, আমি অহন কেমনে বাঁচুম। তোমড়া কেউ হেরারে আইন্না দেও’—বুক ফাটা বিলাপ করে কথাগুলো বলছিলেন নিহত ইতালিপ্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেনের বৃদ্ধা মা হেলেনা বেগম। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার প্রবাসী ওই পরিবারের সব সদস্য (পাঁচজন) নিহত হয়েছেন।
নিহত পরিবারটি উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের খন্দকারপাড়ার সৈয়দ বাড়ির বাসিন্দা। এই ঘটনায় পরিবারের আর কেউ জীবিত রইল না।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন–উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে ইতালিপ্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেন (৪৮), তাঁর স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩৫), মেয়ে কাশফিয়া (১৭) ও নূর (১৩) এবং ছেলে আব্দুল্লাহ (৭)। তাঁরা ঢাকার মধুবাগ এলাকায় বসবাস করতেন।
নিহতের স্বজন নেসার আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোবারক হোসেন প্রথমে সিঙ্গাপুরপ্রবাসী ছিলেন। প্রায় ১৫ বছর আগে তিনি ইতালি পাড়ি দেন। তিনি দেশে নিয়মিত আসা-যাওয়া করেন। দেড় মাস আগে প্রায় দুই বছর পর ইতালি থেকে দেশে ফেরেন মোবারক।
স্ত্রী-সন্তানদের ইতালি নিয়ে যাওয়ার জন্য ভিসা-টিকিটও সংগ্রহ করেছিলেন। ১৫ মার্চের পর তাঁদের ইতালি যাওয়ার কথা ছিল। গতকাল রাতে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে যান মোবারক। সেখানেই অগ্নিদগ্ধ হয়ে মোবারক, তাঁর স্ত্রী স্বপ্না আক্তার, মেয়ে কাশফিয়া, নূর ও ছেলে আব্দুল্লাহ মারা যান।’
নিহত মোবারক হোসেনের খালাতো ভাই আলমগীর হোসেন বলেন, ‘একটি পরিবারের সবাই চলে গেল পরপারে। তাদের আর কেউ রইল না।’
রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
৩ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
৩ ঘণ্টা আগে