বিজ্ঞপ্তি
ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) নবগঠিত কমিটিকে অবৈধ ঘোষণা দিয়ে এটি বাতিলের দাবিতে আজ রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সংগঠনটির সদস্যরা। গতকাল শনিবার সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নেতাদের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার কাজী ফজলুল করিমের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসন ও অপশাসনের ফলে প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ পেশাজীবী প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি), দেশের সব প্রকৌশলীদের জাতীয় একটি অরাজনৈতিক পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে প্রকৌশলীদের পেশাগত মান ও দক্ষতা উন্নয়নে ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ এবং প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কার্যরত।
দেশের সব অবকাঠামো, যেমন-ভবন, ব্রিজ, রাস্তাঘাট, রেল, সিভিল অ্যাভিয়েশন, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, শিল্প-কলকারখানা, তথ্য প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তনসহ সব ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রকৌশলীদের পেশার মান উন্নয়নের ওপর দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়। নির্ভরশীল। কিন্তু দলীয় লেজুড়বৃত্তির কারণে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের নামে আইইবির পদ ব্যবহার করে দুর্নীতি, তদবিরবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে গত ১৬ বছরে আইইবিকে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের আপামর ছাত্র-জনতা, বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী সব শক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশবাসী স্বৈরশাসক হাসিনা ও তাঁর দোসরদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছে। এই ধারাবাহিকতায় দেশের প্রকৌশলীদের একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান আইইবি অবৈধভাবে দখলকারী বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা বর্তমানে পলায়নরত। ফলে আইইবি নেতৃত্ব শূন্য অবস্থায় আছে এবং স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে আছে। এই অচলাবস্থা নিরসনে আমরা আইইবির গঠনতন্ত্রের ৫২ (বি) অনুযায়ী ২৬০ জন সদস্যদের স্বাক্ষর গ্রহণ করে সভা আহ্বানের জন্য প্রেসিডেন্ট আইইবিকে অনুরোধ করা হয়। আমরা কোনো প্রত্যুত্তর পাই নাই।
ইতিমধ্যে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এইবি) তিনজন সদস্য এইবির প্যাড ব্যবহার করে ২৩ অক্টোবর তারিখে কালবেলা পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি করে মাত্র এক দিনের ব্যবধানে ২৪ অক্টোবর তারিখে একটি এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং আইইবি প্রাঙ্গণে আহ্বান করে এবং প্রেসিডেন্ট, সাধারণ সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। ফ্যাসিবাদী কায়দায় করা এ কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ।
যে সব কারণে অবৈধ ঘোষণা
১। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী কেবল প্রেসিডেন্ট আইইবি এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং ডাকতে পারবে অন্য কেউ নয়। তা ছাড়া এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচনে বাই ল এর চ্যাপটার ৬ এর ৩৯ ধারা অনুসরণ করা হয় নাই।
২। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫১ উপ-বিধি অনুযায়ী কমপক্ষে ২১ দিন সব সদস্য এবং সহযোগী সদস্যগণে সভার নোটিশ পাঠাতে হবে। অথচ এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং আহ্বানকারীরা ফ্যাসিবাদী কায়দায় কোনো নোটিশ না পাঠিয়ে এক দিন পূর্বে একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে সভা আহ্বান করেছে যা সম্পূর্ণ অবৈধ।
৩। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং এ কেবল একটি এজেন্ডা থাকবে। কিন্তু এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং সভার নোটিশে, এমনকি সভায় ব্যবহৃত ব্যানারেও কোনো এজেন্ডা ছিল না যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত। তা ছাড়া ব্যানারে আইইবির কোনো লোগো ছিল না।
৪। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং এ করপোরেট সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু ভোট ব্যতীত বক্তব্য প্রদানকৃত সদস্যদের মতামতের তোয়াক্কা না করে হীন স্বার্থ চরিতার্থের জন্য ফ্যাসিবাদী কায়দায় অবৈধভাবে মনগড়া কমিটি প্রকাশ করা হয়।
৫। বাই ল এর চ্যাপটার ৫ এর ৩০ ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি ব্যতীত অবৈধভাবে প্রেসিডেন্ট, সাধারণ সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে যারা সকলেই এইবির সদস্য।
বিগত ১৬ বৎসরের অভিজ্ঞতায় সাধারণ প্রকৌশলী সমাজ আইইবিকে দলীয় লেজুড়বৃত্তির ঊর্ধ্বে পেশাজীবী বান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চায়। পূর্বের ন্যায় রাজনৈতিক দল এবং আইইবির পদ ব্যবহার করে সরকারি বিভিন্ন বিভাগে পোস্টিং-পদোন্নতির অনৈতিক তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি সাধারণ প্রকৌশলী সমাজ দেখতে চায় না। প্রয়োজনে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
যাকে অবৈধভাবে স্বঘোষিত আইইবির প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করা হয়েছে তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় এইবির প্রেসিডেন্ট অর্থাৎ তিনি এখন গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদধারী তিনি কীভাবে প্রকৌশল পেশার উন্নয়ন ঘটাবেন।
জেলার খবর, ঢাকা, প্রতিষ্ঠানের খবর, বিজ্ঞপ্তি
ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইইবি) নবগঠিত কমিটিকে অবৈধ ঘোষণা দিয়ে এটি বাতিলের দাবিতে আজ রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে সংগঠনটির সদস্যরা। গতকাল শনিবার সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নেতাদের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার কাজী ফজলুল করিমের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসন ও অপশাসনের ফলে প্রতিটি সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ পেশাজীবী প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি), দেশের সব প্রকৌশলীদের জাতীয় একটি অরাজনৈতিক পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে প্রকৌশলীদের পেশাগত মান ও দক্ষতা উন্নয়নে ইঞ্জিনিয়ারিং স্টাফ কলেজ এবং প্রফেশনাল ইঞ্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কার্যরত।
দেশের সব অবকাঠামো, যেমন-ভবন, ব্রিজ, রাস্তাঘাট, রেল, সিভিল অ্যাভিয়েশন, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, শিল্প-কলকারখানা, তথ্য প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তনসহ সব ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রকৌশলীদের পেশার মান উন্নয়নের ওপর দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়। নির্ভরশীল। কিন্তু দলীয় লেজুড়বৃত্তির কারণে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের নামে আইইবির পদ ব্যবহার করে দুর্নীতি, তদবিরবাজি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজির মাধ্যমে গত ১৬ বছরে আইইবিকে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের আপামর ছাত্র-জনতা, বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী সব শক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশবাসী স্বৈরশাসক হাসিনা ও তাঁর দোসরদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছে। এই ধারাবাহিকতায় দেশের প্রকৌশলীদের একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান আইইবি অবৈধভাবে দখলকারী বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা বর্তমানে পলায়নরত। ফলে আইইবি নেতৃত্ব শূন্য অবস্থায় আছে এবং স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হয়ে আছে। এই অচলাবস্থা নিরসনে আমরা আইইবির গঠনতন্ত্রের ৫২ (বি) অনুযায়ী ২৬০ জন সদস্যদের স্বাক্ষর গ্রহণ করে সভা আহ্বানের জন্য প্রেসিডেন্ট আইইবিকে অনুরোধ করা হয়। আমরা কোনো প্রত্যুত্তর পাই নাই।
ইতিমধ্যে অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (এইবি) তিনজন সদস্য এইবির প্যাড ব্যবহার করে ২৩ অক্টোবর তারিখে কালবেলা পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি করে মাত্র এক দিনের ব্যবধানে ২৪ অক্টোবর তারিখে একটি এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং আইইবি প্রাঙ্গণে আহ্বান করে এবং প্রেসিডেন্ট, সাধারণ সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। ফ্যাসিবাদী কায়দায় করা এ কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ।
যে সব কারণে অবৈধ ঘোষণা
১। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী কেবল প্রেসিডেন্ট আইইবি এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং ডাকতে পারবে অন্য কেউ নয়। তা ছাড়া এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিংয়ের সভাপতি নির্বাচনে বাই ল এর চ্যাপটার ৬ এর ৩৯ ধারা অনুসরণ করা হয় নাই।
২। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫১ উপ-বিধি অনুযায়ী কমপক্ষে ২১ দিন সব সদস্য এবং সহযোগী সদস্যগণে সভার নোটিশ পাঠাতে হবে। অথচ এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং আহ্বানকারীরা ফ্যাসিবাদী কায়দায় কোনো নোটিশ না পাঠিয়ে এক দিন পূর্বে একটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে সভা আহ্বান করেছে যা সম্পূর্ণ অবৈধ।
৩। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং এ কেবল একটি এজেন্ডা থাকবে। কিন্তু এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং সভার নোটিশে, এমনকি সভায় ব্যবহৃত ব্যানারেও কোনো এজেন্ডা ছিল না যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত। তা ছাড়া ব্যানারে আইইবির কোনো লোগো ছিল না।
৪। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপটার ৬ এর ৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী এক্সাট্রঅন্ডিনারি জেনারেল মিটিং এ করপোরেট সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু ভোট ব্যতীত বক্তব্য প্রদানকৃত সদস্যদের মতামতের তোয়াক্কা না করে হীন স্বার্থ চরিতার্থের জন্য ফ্যাসিবাদী কায়দায় অবৈধভাবে মনগড়া কমিটি প্রকাশ করা হয়।
৫। বাই ল এর চ্যাপটার ৫ এর ৩০ ধারার ব্যত্যয় ঘটিয়ে সেন্ট্রাল ইলেকশন কমিটি ব্যতীত অবৈধভাবে প্রেসিডেন্ট, সাধারণ সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে যারা সকলেই এইবির সদস্য।
বিগত ১৬ বৎসরের অভিজ্ঞতায় সাধারণ প্রকৌশলী সমাজ আইইবিকে দলীয় লেজুড়বৃত্তির ঊর্ধ্বে পেশাজীবী বান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চায়। পূর্বের ন্যায় রাজনৈতিক দল এবং আইইবির পদ ব্যবহার করে সরকারি বিভিন্ন বিভাগে পোস্টিং-পদোন্নতির অনৈতিক তদবির, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি সাধারণ প্রকৌশলী সমাজ দেখতে চায় না। প্রয়োজনে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
যাকে অবৈধভাবে স্বঘোষিত আইইবির প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করা হয়েছে তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় এইবির প্রেসিডেন্ট অর্থাৎ তিনি এখন গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদধারী তিনি কীভাবে প্রকৌশল পেশার উন্নয়ন ঘটাবেন।
জেলার খবর, ঢাকা, প্রতিষ্ঠানের খবর, বিজ্ঞপ্তি
সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
২৬ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
২৭ মিনিট আগে