গাজীপুর প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, ‘যদি আপনাদের প্রার্থীকে ডিক্লারেশন দিতে চান, আমাদের বলেন, আমরা আমাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করব। আর যদি না করেন তাহলে এখানে ভালো ভোট করেন। কিন্তু ভোটের নামে যেন কোনো দখলবাজি, পেশি শক্তি ব্যবহার না হয়।’
শনিবার রাত ১১টায় মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় তাঁর বাসায় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন জাহাঙ্গীর আলম। শনিবার বিকেলে টঙ্গী এলাকায় প্রচারণা চালানোর সময় গাড়ি বহরে হামলার ঘটনার প্রেক্ষিতে এ সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এতে জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন উপস্থিতি ছিলেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা যা করছেন, তাতে এই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। নির্বাচন কমিশন বিতর্কিত হবে। ফলে এটা সরকারের জন্য ভালো হবে না।’
দুদকের মামলার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘২১ এবং ২২ তারিখে দুদক কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য আমার নামে এক রাত এক দিনে দুদকের নামে দুইবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। ২৫ তারিখে একটি নির্বাচন এটা দুদক কার্যালয় জানে। আমার মা সেখানে মেয়র প্রার্থী। এটা সবাই জানে, সারা বাংলাদেশের মানুষ জানে। আমি আমার মায়ের নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে আছি। সেটা জেনেশুনে দুদক একটা সম্মানিত প্রতিষ্ঠান, একটি রাষ্ট্রীয় কাজের জায়গা, তারা কীভাবে আমাকে নির্বাচনের সুযোগ না দিয়ে আমাকে ২১ এবং ২২ তারিখে ঢাকে। প্রচারের সময় আছে আর মাত্র তিন দিন। সেই সময় তারা আমাকে ঢাকায় কার্যালয়ে নিয়ে যাবে। এটা কিসের আলামত? প্রশ্ন আমার।’
সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সে হিসেবে আমি আমার কর্মী সমর্থক, ভোটারদের বলে রাখি, আমাকে যদি অ্যারেস্ট করে, আমার মা মানে আপনাদের মাকে যদি অসম্মানিত করা হয়, তাহলে জাতিকে অসম্মান করা হয়। সেই হিসেবে আমি মার সন্তান হিসেবে মার পাশে থাকব। আমাকে যে কোনো সময় অ্যারেস্ট করে নিয়ে যান, কোনো অসুবিধা নাই। আমাকে বলবেন, আমি সারেন্ডার করব। কিন্তু যদি মিথ্যা তথ্য দিয়ে দুদকের মাধ্যমে আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয় এবং আপনাদের কিছু টিভি চ্যানেল দিয়ে মিথ্যা প্রচারণা করা হয় এটা ভবিষ্যতের জন্য এবং তরুণদের জন্য এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এটি খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হবে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচনে মার্কা দেওয়ার পর থেকে আমাদের নির্বাচনী প্রচারণায় বিভিন্নভাবে বাধা প্রদান করা হয়েছে। যেহেতু আমরা গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বাস করি। তাই আমরা বিশ্বাস করেছিলাম নির্বাচন কমিশনকে, আমরা বিশ্বাস করেছিলাম সরকারকে। আপনারা জানেন, আমি পাঁচ বছরের জন্য মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলাম। কিন্তু তিন বছরের মাথায় আমাকে ঢাকা থেকে চিঠি দিয়ে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আমার মা জায়েদা খাতুন দেখেছেন ১৮ মাস আমার ওপর অন্যায় অবিচার করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে ও পরিকল্পিত শহর করার জন্য গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন। নির্বাচন করার জন্য উনি যা যা নিয়ম আছে সব পালন করে প্রার্থী হয়েছেন।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, আমি তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছি। নির্বাচন তাদের নিজস্ব অধিকার।
গাড়িবহরে হামলার বিষয়ে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমার মায়ের বয়স ৭০, তিনি নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছেন। বিশেষ করে টঙ্গীর কয়েকটি এলাকায় যাওয়ার পর আমাকে এবং মাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গাড়ির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিছু সন্ত্রাসী। যাদের চেহারা দেখে আমরা সবাই চিনতে পারি। তারা আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতার নিজস্ব লোক, আত্মীয়-স্বজনসহ তাঁর নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী দ্বারা হামলা করিয়েছে।’
২৫ তারিখের নির্বাচনের বিষয়ে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনার বলেছেন এখানে ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা থাকবে, সারা পৃথিবীর মানুষ দেখবে। এই ভোটকে বিতর্কিত করার জন্য যিনি আছেন, তিনি অত্যন্ত বয়স্ক মানুষ। উনি যে পাঁয়তারা শুরু করেছে, এতে ভবিষ্যতে সরকারের জন্য, নির্বাচন কমিশনের জন্য কাল হয়ে যাবে। আমি মনে করি নির্বাচন কমিশন যারা দায়িত্বে আছেন এবং প্রশাসনের যারা দায়িত্বে আছেন, তারা সবাই উচ্চশিক্ষিত ভালো পরিবারের সন্তান। তাদেরকে ব্যবহার করে ভোটটাকে যেন কলঙ্কিত করা না হয়।’
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, ‘যদি আপনাদের প্রার্থীকে ডিক্লারেশন দিতে চান, আমাদের বলেন, আমরা আমাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করব। আর যদি না করেন তাহলে এখানে ভালো ভোট করেন। কিন্তু ভোটের নামে যেন কোনো দখলবাজি, পেশি শক্তি ব্যবহার না হয়।’
শনিবার রাত ১১টায় মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় তাঁর বাসায় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন জাহাঙ্গীর আলম। শনিবার বিকেলে টঙ্গী এলাকায় প্রচারণা চালানোর সময় গাড়ি বহরে হামলার ঘটনার প্রেক্ষিতে এ সাংবাদিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়। এতে জাহাঙ্গীরের মা জায়েদা খাতুন উপস্থিতি ছিলেন।
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আজমত উল্লা যা করছেন, তাতে এই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। নির্বাচন কমিশন বিতর্কিত হবে। ফলে এটা সরকারের জন্য ভালো হবে না।’
দুদকের মামলার প্রসঙ্গে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘২১ এবং ২২ তারিখে দুদক কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য আমার নামে এক রাত এক দিনে দুদকের নামে দুইবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। ২৫ তারিখে একটি নির্বাচন এটা দুদক কার্যালয় জানে। আমার মা সেখানে মেয়র প্রার্থী। এটা সবাই জানে, সারা বাংলাদেশের মানুষ জানে। আমি আমার মায়ের নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে আছি। সেটা জেনেশুনে দুদক একটা সম্মানিত প্রতিষ্ঠান, একটি রাষ্ট্রীয় কাজের জায়গা, তারা কীভাবে আমাকে নির্বাচনের সুযোগ না দিয়ে আমাকে ২১ এবং ২২ তারিখে ঢাকে। প্রচারের সময় আছে আর মাত্র তিন দিন। সেই সময় তারা আমাকে ঢাকায় কার্যালয়ে নিয়ে যাবে। এটা কিসের আলামত? প্রশ্ন আমার।’
সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘সে হিসেবে আমি আমার কর্মী সমর্থক, ভোটারদের বলে রাখি, আমাকে যদি অ্যারেস্ট করে, আমার মা মানে আপনাদের মাকে যদি অসম্মানিত করা হয়, তাহলে জাতিকে অসম্মান করা হয়। সেই হিসেবে আমি মার সন্তান হিসেবে মার পাশে থাকব। আমাকে যে কোনো সময় অ্যারেস্ট করে নিয়ে যান, কোনো অসুবিধা নাই। আমাকে বলবেন, আমি সারেন্ডার করব। কিন্তু যদি মিথ্যা তথ্য দিয়ে দুদকের মাধ্যমে আমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয় এবং আপনাদের কিছু টিভি চ্যানেল দিয়ে মিথ্যা প্রচারণা করা হয় এটা ভবিষ্যতের জন্য এবং তরুণদের জন্য এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এটি খুব খারাপ দৃষ্টান্ত হবে।’
এ সময় জাহাঙ্গীর অভিযোগ করে বলেন, ‘নির্বাচনে মার্কা দেওয়ার পর থেকে আমাদের নির্বাচনী প্রচারণায় বিভিন্নভাবে বাধা প্রদান করা হয়েছে। যেহেতু আমরা গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বাস করি। তাই আমরা বিশ্বাস করেছিলাম নির্বাচন কমিশনকে, আমরা বিশ্বাস করেছিলাম সরকারকে। আপনারা জানেন, আমি পাঁচ বছরের জন্য মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলাম। কিন্তু তিন বছরের মাথায় আমাকে ঢাকা থেকে চিঠি দিয়ে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। আমার মা জায়েদা খাতুন দেখেছেন ১৮ মাস আমার ওপর অন্যায় অবিচার করা হয়েছে। তার প্রতিবাদে ও পরিকল্পিত শহর করার জন্য গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন। নির্বাচন করার জন্য উনি যা যা নিয়ম আছে সব পালন করে প্রার্থী হয়েছেন।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, নির্বাচনে যারা আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, আমি তাদেরকে স্বাগত জানিয়েছি। নির্বাচন তাদের নিজস্ব অধিকার।
গাড়িবহরে হামলার বিষয়ে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমার মায়ের বয়স ৭০, তিনি নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছেন। বিশেষ করে টঙ্গীর কয়েকটি এলাকায় যাওয়ার পর আমাকে এবং মাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গাড়ির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে কিছু সন্ত্রাসী। যাদের চেহারা দেখে আমরা সবাই চিনতে পারি। তারা আমাদের শ্রদ্ধেয় নেতার নিজস্ব লোক, আত্মীয়-স্বজনসহ তাঁর নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী দ্বারা হামলা করিয়েছে।’
২৫ তারিখের নির্বাচনের বিষয়ে জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনার বলেছেন এখানে ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা থাকবে, সারা পৃথিবীর মানুষ দেখবে। এই ভোটকে বিতর্কিত করার জন্য যিনি আছেন, তিনি অত্যন্ত বয়স্ক মানুষ। উনি যে পাঁয়তারা শুরু করেছে, এতে ভবিষ্যতে সরকারের জন্য, নির্বাচন কমিশনের জন্য কাল হয়ে যাবে। আমি মনে করি নির্বাচন কমিশন যারা দায়িত্বে আছেন এবং প্রশাসনের যারা দায়িত্বে আছেন, তারা সবাই উচ্চশিক্ষিত ভালো পরিবারের সন্তান। তাদেরকে ব্যবহার করে ভোটটাকে যেন কলঙ্কিত করা না হয়।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে