নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানী ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলার রায় আবারও পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ১২তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন আগামী ৩ জুন এই মামলার রায়ের নতুন দিন ধার্য করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, রায় ঘোষণা করা হয়নি। রায় প্রস্তুত না হওয়ায় নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো পেছাল রায় ঘোষণার তারিখ।
গত ২১ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। পরে ৮ ফেব্রুয়ারি নতুন দিন ধার্য করা হয়। এরপর তারিখ ধার্য করা হয় ৩ মার্চ। সেদিনও রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আজ ৯ এপ্রিল রায় ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়। এর আগে গত বছরের ২৭ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন। মামলার দুই আসামি হলেন শিক্ষক নাজনীন ফেরদৌস ও জিনাত আক্তার।
এর আগে, ২০১৮ সালে ৩ ডিসেম্বর রাজধানীর শান্তিনগরের নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন অরিত্রী। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ভিকারুননিসার বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে।
ঘটনার পরদিন রাজধানীর পল্টন থানায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, প্রভাতি শাখার প্রধান জিনাত আক্তার ও শ্রেণিশিক্ষিকা হাসনাহেনার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারী মামলা করেন।
মামলার এজাহারে অরিত্রীর আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে বলা হয়, অরিত্রীর স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল। ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষা চলার সময় তাঁর কাছে একটি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এ জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ডেকে পাঠায়। ৩ ডিসেম্বর স্কুলে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, অরিত্রী মোবাইল ফোনে নকল করছিল, তাই তাঁকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এজাহারে অরিত্রীর বাবা আরও উল্লেখ করেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়ের সামনে তাঁকে অনেক অপমান করে। এই অপমান ও পরীক্ষা দিতে না পারার মানসিক আঘাত সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২০ মার্চ দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরে ২০১৯ সালের ১০ জুলাই এ দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন আদালত। এ মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
রাজধানী ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলার রায় আবারও পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ১২তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুন আগামী ৩ জুন এই মামলার রায়ের নতুন দিন ধার্য করেছেন।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, রায় ঘোষণা করা হয়নি। রায় প্রস্তুত না হওয়ায় নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে। এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো পেছাল রায় ঘোষণার তারিখ।
গত ২১ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। পরে ৮ ফেব্রুয়ারি নতুন দিন ধার্য করা হয়। এরপর তারিখ ধার্য করা হয় ৩ মার্চ। সেদিনও রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আজ ৯ এপ্রিল রায় ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়। এর আগে গত বছরের ২৭ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন। মামলার দুই আসামি হলেন শিক্ষক নাজনীন ফেরদৌস ও জিনাত আক্তার।
এর আগে, ২০১৮ সালে ৩ ডিসেম্বর রাজধানীর শান্তিনগরের নিজ বাসায় ফ্যানের সঙ্গে গলায় ফাঁস দেন অরিত্রী। মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ভিকারুননিসার বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন শুরু করে।
ঘটনার পরদিন রাজধানীর পল্টন থানায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস, প্রভাতি শাখার প্রধান জিনাত আক্তার ও শ্রেণিশিক্ষিকা হাসনাহেনার বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারী মামলা করেন।
মামলার এজাহারে অরিত্রীর আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে বলা হয়, অরিত্রীর স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল। ২০১৮ সালের ২ ডিসেম্বর সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষা চলার সময় তাঁর কাছে একটি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এ জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ডেকে পাঠায়। ৩ ডিসেম্বর স্কুলে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, অরিত্রী মোবাইল ফোনে নকল করছিল, তাই তাঁকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এজাহারে অরিত্রীর বাবা আরও উল্লেখ করেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়ের সামনে তাঁকে অনেক অপমান করে। এই অপমান ও পরীক্ষা দিতে না পারার মানসিক আঘাত সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২০ মার্চ দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। পরে ২০১৯ সালের ১০ জুলাই এ দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন আদালত। এ মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
কবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
২ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
১৪ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
২২ মিনিট আগে