আশরাফ-উল-আলম, ঢাকা
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সমাবেশে নজিরবিহীন গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয়। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে করা এই হামলার তদন্ত নিয়ে অনেক জলঘোলা শেষে হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নানসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে তাঁদের দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উঠে আসে এই হামলার পরিকল্পনাসহ ভয়াবহ সব তথ্য।
হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান (ফাঁসি কার্যকর) আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ২০০৪ সালের ১৯ আগস্ট সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর পশ্চিম বাড্ডায় একটি বাসায় সংগঠনের সদস্য আহসান উল্লাহ কাজল (যশোর), আবু জান্দাল, ফরিদপুরের মুরসালিন ও মুত্তাকিন, খুলনার মাহমুদ ও লিটনসহ বৈঠক করেন। বৈঠকে কাজল একটি পত্রিকার খবর দেখিয়ে বলেন, ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশ হবে। সেখানে হামলা করা যায়। কাজলের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মুফতি হান্নান তখনই টেলিফোনে এই বিষয়ে ফরিদপুরের কামাল উদ্দিন শাকের, আবদুর রহমান, যশোরের মাওলানা মনিরুল ইসলাম মদিনা, মাওলানা রুস্তম আহমেদ ও মুফতি আরিফ বিল্লাহকে (ঝিনাইদহ) জানান এবং তাঁদের ঢাকায় আসতে বলেন। অবশ্য তাঁরা ঢাকায় আসেননি। খবর পেয়ে মাওলানা আবু সাইদ ওরফে ডা. জাফর সন্ধ্যার পর এসে ওই বৈঠকে যোগ দেন। পরিকল্পনার কথা শুনে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের হামলার জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোক দরকার। কিন্তু এ মুহূর্তে আমার কাছে লোক নেই।’ তখন কাজল জানান, ‘লোক পাওয়া যাবে। এ জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একজনের সঙ্গে কথা বলব।’ পরে কাজল টেলিফোনে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন এবং এই কাজে (হামলায়) তাঁর সহযোগিতা চান। তাঁকে তাঁর মোহাম্মদপুরের বাসায় যেতে বলেন। পরদিন কাজল ওই বাসায় গিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ওই লোকের সঙ্গে কথা বলেন।
মুফতি হান্নান জানান, হামলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে পরদিন ২০ আগস্ট সকালে একই বাসায় তিনি নিজে, আবু সাইদ, লিটন, কাজল ও আবু বকর (যশোর) আবার বৈঠকে বসেন। কারা কারা হামলায় অংশ নেবে, কাজল তাঁদের তালিকা তৈরি করে বৈঠকে দেখান। বৈঠকে হামলার জন্য অস্ত্র ও টাকা-পয়সার ব্যবস্থা আছে কি না জানতে চাইলে কাজল জানান, গ্রেনেড আছে। টাকার ব্যবস্থাও হবে। ওইদিনই (২০ আগস্ট) কাজল ও আবু জান্দাল বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গিয়ে এলাকা পর্যবেক্ষণ (রেকি) করে আসেন। ২১ আগস্ট সকালে একই বাসায় উল্লিখিত সবাই এবং হামলায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্বাচিতরা একত্রিত হয়। সিদ্ধান্ত হয়, মোট ১২ জন হামলায় অংশ নেবে। এতে কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে কাজল ও আবু জান্দাল। এর পর বাড্ডার ওই বাসায় তাঁরা সবাই একসঙ্গে জোহরের নামাজ পড়ে দুপুরের খাবার খান। তারপর ঘরের ভেতর সবাই বসেন। সেখানে মাওলানা সাইদ জিহাদ বিষয়ক বয়ান করেন। তারপর মুফতি হান্নান হামলার জন্য ১২ জনের হাতে ১৫টি গ্রেনেড দেন। ওই ১২ জনের মধ্যে মুফতি হান্নানের ভাই অভি ছিলেন। জঙ্গি বিপুলও ছিলেন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ আগস্ট আছরের নামাজের সময় সবাই যার যার মতো গিয়ে গোলাপ শাহ মাজারের কাছে মসজিদে একত্র হয়। সেখান থেকে তারা সমাবেশে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত ট্রাকটির চারপাশে অবস্থান নেয়। শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার পরপর আবু জান্দাল প্রথম গ্রেনেড ছোড়ে, তারপর অন্যরা একে একে গ্রেনেড ছুড়ে যার যার মতো চলে যায় বলে মুফতি হান্নান বলেছেন।
এ ছাড়া হুজির আরেক নেতা শরিফ শাহেদুল আলম ওরফে বিপুলও (ফাঁসি কার্যকর) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা সংক্রান্ত তথ্য দেন। বিপুলের ভাষ্যমতে, তিনি ২০০৪ সালের ১৯ আগস্ট ঢাকায় মুফতি হান্নানের বাড্ডার বাসায় গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে তখন হান্নানের ভাই মফিজুর রহমান ওরফে অভি এবং রফিক নামে একজন ছিলেন। তাঁরা ২১ আগস্টের হামলার বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। মাগরিবের নামাজের পর দেড় ঘণ্টা আলোচনা হয়। এর পর রাতের ট্রেনেই বিপুল সিলেট চলে আসেন। পরদিন ২০ আগস্ট সকালে অভি ফোনে বিপুলকে বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে হালকা নাশতা করাতে হবে।’ হামলার ঘটনার কয়েক দিন পর বিপুল ঢাকায় এলে অভি তাঁর কাছে হামলার কথা স্বীকার করেন।
মামলার আসামি জাহাঙ্গীর আলম আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ২১ আগস্ট জোহরের নামাজ ও খাওয়ার পর বাড্ডার একটি বাসা থেকে মুফতি হান্নান তাঁর দলের জঙ্গিদের ডেকে গ্রেনেড দেখান। গ্রেনেড নিক্ষেপের কৌশলও বুঝিয়ে দেন। সেখানে জঙ্গি জাহাঙ্গীর, আহসান উল্লাহ কাজল, আবু জাফর, লিটন, মাসুদ, সবুজ, খলিল, রতন, মুত্তাকিন, মুরসালিনসহ অন্যরা ছিল। মোট ১৫টি গ্রেনেড তাদের দেওয়া হয়। তারা দুজন দুজন করে ভাগ হয়ে জনসভাস্থলে যান। মাসুদ ও জাহাঙ্গীর শেখ হাসিনার বক্তব্য মঞ্চ ট্রাকের সামনে অবস্থান নেন। শেখ হাসিনা বক্তব্য শুরু করলে মাসুদ ট্রাকের পেছনে যান। প্রথম একটি গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এর পর জাহাঙ্গীর একটি গ্রেনেড মারেন। অন্যটি ফেলে পালিয়ে যান।
আসামি আবুল কালাম বুলবুলের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, প্রথম গ্রেনেডটি আবু জান্দাল মেরেছিল। এর পর সবাই একযোগে গ্রেনেড ছুড়ে মারে। আসামিদের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, গ্রেনেড হামলায় প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ হয়। সমাবেশে থাকা মানুষগুলো মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। অনেকে আহত নিহত হয়। আর হামলার পর তারা সমাবেশে উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে মিশে গিয়ে পালিয়ে যান।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের সমাবেশে নজিরবিহীন গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত হয়। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে করা এই হামলার তদন্ত নিয়ে অনেক জলঘোলা শেষে হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নানসহ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে তাঁদের দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে উঠে আসে এই হামলার পরিকল্পনাসহ ভয়াবহ সব তথ্য।
হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি হান্নান (ফাঁসি কার্যকর) আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ২০০৪ সালের ১৯ আগস্ট সন্ধ্যার দিকে রাজধানীর পশ্চিম বাড্ডায় একটি বাসায় সংগঠনের সদস্য আহসান উল্লাহ কাজল (যশোর), আবু জান্দাল, ফরিদপুরের মুরসালিন ও মুত্তাকিন, খুলনার মাহমুদ ও লিটনসহ বৈঠক করেন। বৈঠকে কাজল একটি পত্রিকার খবর দেখিয়ে বলেন, ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশ হবে। সেখানে হামলা করা যায়। কাজলের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মুফতি হান্নান তখনই টেলিফোনে এই বিষয়ে ফরিদপুরের কামাল উদ্দিন শাকের, আবদুর রহমান, যশোরের মাওলানা মনিরুল ইসলাম মদিনা, মাওলানা রুস্তম আহমেদ ও মুফতি আরিফ বিল্লাহকে (ঝিনাইদহ) জানান এবং তাঁদের ঢাকায় আসতে বলেন। অবশ্য তাঁরা ঢাকায় আসেননি। খবর পেয়ে মাওলানা আবু সাইদ ওরফে ডা. জাফর সন্ধ্যার পর এসে ওই বৈঠকে যোগ দেন। পরিকল্পনার কথা শুনে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের হামলার জন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোক দরকার। কিন্তু এ মুহূর্তে আমার কাছে লোক নেই।’ তখন কাজল জানান, ‘লোক পাওয়া যাবে। এ জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের একজনের সঙ্গে কথা বলব।’ পরে কাজল টেলিফোনে তাঁর সঙ্গে কথা বলেন এবং এই কাজে (হামলায়) তাঁর সহযোগিতা চান। তাঁকে তাঁর মোহাম্মদপুরের বাসায় যেতে বলেন। পরদিন কাজল ওই বাসায় গিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ওই লোকের সঙ্গে কথা বলেন।
মুফতি হান্নান জানান, হামলার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে পরদিন ২০ আগস্ট সকালে একই বাসায় তিনি নিজে, আবু সাইদ, লিটন, কাজল ও আবু বকর (যশোর) আবার বৈঠকে বসেন। কারা কারা হামলায় অংশ নেবে, কাজল তাঁদের তালিকা তৈরি করে বৈঠকে দেখান। বৈঠকে হামলার জন্য অস্ত্র ও টাকা-পয়সার ব্যবস্থা আছে কি না জানতে চাইলে কাজল জানান, গ্রেনেড আছে। টাকার ব্যবস্থাও হবে। ওইদিনই (২০ আগস্ট) কাজল ও আবু জান্দাল বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে গিয়ে এলাকা পর্যবেক্ষণ (রেকি) করে আসেন। ২১ আগস্ট সকালে একই বাসায় উল্লিখিত সবাই এবং হামলায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্বাচিতরা একত্রিত হয়। সিদ্ধান্ত হয়, মোট ১২ জন হামলায় অংশ নেবে। এতে কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে কাজল ও আবু জান্দাল। এর পর বাড্ডার ওই বাসায় তাঁরা সবাই একসঙ্গে জোহরের নামাজ পড়ে দুপুরের খাবার খান। তারপর ঘরের ভেতর সবাই বসেন। সেখানে মাওলানা সাইদ জিহাদ বিষয়ক বয়ান করেন। তারপর মুফতি হান্নান হামলার জন্য ১২ জনের হাতে ১৫টি গ্রেনেড দেন। ওই ১২ জনের মধ্যে মুফতি হান্নানের ভাই অভি ছিলেন। জঙ্গি বিপুলও ছিলেন।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ আগস্ট আছরের নামাজের সময় সবাই যার যার মতো গিয়ে গোলাপ শাহ মাজারের কাছে মসজিদে একত্র হয়। সেখান থেকে তারা সমাবেশে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত ট্রাকটির চারপাশে অবস্থান নেয়। শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার পরপর আবু জান্দাল প্রথম গ্রেনেড ছোড়ে, তারপর অন্যরা একে একে গ্রেনেড ছুড়ে যার যার মতো চলে যায় বলে মুফতি হান্নান বলেছেন।
এ ছাড়া হুজির আরেক নেতা শরিফ শাহেদুল আলম ওরফে বিপুলও (ফাঁসি কার্যকর) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা সংক্রান্ত তথ্য দেন। বিপুলের ভাষ্যমতে, তিনি ২০০৪ সালের ১৯ আগস্ট ঢাকায় মুফতি হান্নানের বাড্ডার বাসায় গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে তখন হান্নানের ভাই মফিজুর রহমান ওরফে অভি এবং রফিক নামে একজন ছিলেন। তাঁরা ২১ আগস্টের হামলার বিষয়ে পরিকল্পনা করেন। মাগরিবের নামাজের পর দেড় ঘণ্টা আলোচনা হয়। এর পর রাতের ট্রেনেই বিপুল সিলেট চলে আসেন। পরদিন ২০ আগস্ট সকালে অভি ফোনে বিপুলকে বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে হালকা নাশতা করাতে হবে।’ হামলার ঘটনার কয়েক দিন পর বিপুল ঢাকায় এলে অভি তাঁর কাছে হামলার কথা স্বীকার করেন।
মামলার আসামি জাহাঙ্গীর আলম আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানান, ২১ আগস্ট জোহরের নামাজ ও খাওয়ার পর বাড্ডার একটি বাসা থেকে মুফতি হান্নান তাঁর দলের জঙ্গিদের ডেকে গ্রেনেড দেখান। গ্রেনেড নিক্ষেপের কৌশলও বুঝিয়ে দেন। সেখানে জঙ্গি জাহাঙ্গীর, আহসান উল্লাহ কাজল, আবু জাফর, লিটন, মাসুদ, সবুজ, খলিল, রতন, মুত্তাকিন, মুরসালিনসহ অন্যরা ছিল। মোট ১৫টি গ্রেনেড তাদের দেওয়া হয়। তারা দুজন দুজন করে ভাগ হয়ে জনসভাস্থলে যান। মাসুদ ও জাহাঙ্গীর শেখ হাসিনার বক্তব্য মঞ্চ ট্রাকের সামনে অবস্থান নেন। শেখ হাসিনা বক্তব্য শুরু করলে মাসুদ ট্রাকের পেছনে যান। প্রথম একটি গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এর পর জাহাঙ্গীর একটি গ্রেনেড মারেন। অন্যটি ফেলে পালিয়ে যান।
আসামি আবুল কালাম বুলবুলের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, প্রথম গ্রেনেডটি আবু জান্দাল মেরেছিল। এর পর সবাই একযোগে গ্রেনেড ছুড়ে মারে। আসামিদের জবানবন্দি থেকে জানা যায়, গ্রেনেড হামলায় প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ হয়। সমাবেশে থাকা মানুষগুলো মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। অনেকে আহত নিহত হয়। আর হামলার পর তারা সমাবেশে উপস্থিত লোকজনের সঙ্গে মিশে গিয়ে পালিয়ে যান।
প্রায় তিন মাস পর গাজীপুরের শ্রীপুরের সাফারি পার্কটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো নাম বদলে নতুন নাম ধারণ করা সাফারি পার্ক গাজীপুরে আজ শুক্রবার ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ব্যাপক ভাঙচুরের পর পার্কটি বন্ধ রাখা হয়।
১০ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ২০০ বছর ধরে চলে আসা রাস উৎসবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকেই তীর্থযাত্রীদের ঢল নেমেছে। পুণ্যার্থীদের আগমনে ভরপুর কুয়াকাটার রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের প্রাঙ্গণসহ কুয়াকাটার আশপাশ।
২৮ মিনিট আগেখুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে