নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৯ নেতা-কর্মীকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভিন্ন ভিন্ন মামলায় ভিন্ন ভিন্ন আদেশ দেন।
ভাটারা থানার মামলায় চার নেতার কারাদণ্ড
এসব মামলার মধ্যে ভাটারা থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় বিএনপির চার নেতাকে বিভিন্ন ধারায় সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ভাটারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান, ওই ইউনিয়নের মেম্বার আব্দুল আজিজ, মোশাররফ হোসেন স্বপন ও মো. হেলাল উদ্দিন।
সাজা একসঙ্গে কার্যকর হবে এ কারণে প্রত্যেককে তিন বছর কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় চারজনই আদালতে অনুপস্থিত থাকায় তাদের পলাতক দেখানো হয় এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এই মামলার এক আসামির আইনজীবী হাসান মাহমুদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বিএনপি ও জামায়াতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা ভাটারার ফানসেরটেক এলাকায় অস্ত্রশস্ত্রসহ অবৈধ সমাবেশ করে ত্রাস সৃষ্টি করেন। যানবাহন ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় ওইদিনই ভাটারা থানা পুলিশ বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ২৫ জানুয়ারি ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। রায় ১২ জনকে খালাস দেওয়া হয়।
কামরাঙ্গীরচর থানার মামলায় ১১ জনের কারাদণ্ড
কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা এক মামলায় ১১ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় দেন। আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মো.ইউসুফ বাচ্চু মিয়া ও মহিউদ্দিন।
২০১৩ সালের ৫ এপ্রিল কামরাঙ্গীরচর জাফরাবাদ এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা অবৈধ সমাবেশ করে জনমনে ত্রাস সৃষ্টি করে এই অভিযোগে কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা করে পুলিশ। ২০১৪ সালের ২০ এপ্রিল ১১ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
ডেমরা থানার মামলায় ২৫ জনের কারাদণ্ড
ডেমরা থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপি-জামাতের ২৫ নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই রায় দেন। আসামিদের মধ্যে মোশারফ হোসেন, সুমন, আমিনুর রহমান, স্বপন, রফিকুল ইসলাম উল্লেখযোগ্য।
রায়ে ১২ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর ডেমরা এলাকায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগে পুলিশ মামলা দায়ের করে।
অন্য মামলায় নয় জনের কারাদণ্ড
রাজধানীর পল্লবী থানায় দায়ের করা আরেকটি নাশকতার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৯ নেতাকর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই রায় দেন।
আসামিদের মধ্যে শামীম, আতাউর রহমান, গোলাম ইয়াজদানী রয়েছেন। ২০১৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি পল্লবী মেইন রোডে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
রাজধানীর বিভিন্ন থানায় দায়ের করা নাশকতার চার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৪৯ নেতা-কর্মীকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভিন্ন ভিন্ন মামলায় ভিন্ন ভিন্ন আদেশ দেন।
ভাটারা থানার মামলায় চার নেতার কারাদণ্ড
এসব মামলার মধ্যে ভাটারা থানায় দায়ের করা এক নাশকতার মামলায় বিএনপির চার নেতাকে বিভিন্ন ধারায় সাড়ে চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিব এই রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন ভাটারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান, ওই ইউনিয়নের মেম্বার আব্দুল আজিজ, মোশাররফ হোসেন স্বপন ও মো. হেলাল উদ্দিন।
সাজা একসঙ্গে কার্যকর হবে এ কারণে প্রত্যেককে তিন বছর কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় চারজনই আদালতে অনুপস্থিত থাকায় তাদের পলাতক দেখানো হয় এবং গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। এই মামলার এক আসামির আইনজীবী হাসান মাহমুদ রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঘটনার বিবরণে জানা যায় ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বিএনপি ও জামায়াতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা ভাটারার ফানসেরটেক এলাকায় অস্ত্রশস্ত্রসহ অবৈধ সমাবেশ করে ত্রাস সৃষ্টি করেন। যানবাহন ভাঙচুর করেন। এ ঘটনায় ওইদিনই ভাটারা থানা পুলিশ বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ২৫ জানুয়ারি ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। রায় ১২ জনকে খালাস দেওয়া হয়।
কামরাঙ্গীরচর থানার মামলায় ১১ জনের কারাদণ্ড
কামরাঙ্গীরচর থানায় দায়ের করা এক মামলায় ১১ জন বিএনপি নেতা-কর্মীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এই রায় দেন। আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন মো.ইউসুফ বাচ্চু মিয়া ও মহিউদ্দিন।
২০১৩ সালের ৫ এপ্রিল কামরাঙ্গীরচর জাফরাবাদ এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা অবৈধ সমাবেশ করে জনমনে ত্রাস সৃষ্টি করে এই অভিযোগে কামরাঙ্গীরচর থানায় মামলা করে পুলিশ। ২০১৪ সালের ২০ এপ্রিল ১১ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
ডেমরা থানার মামলায় ২৫ জনের কারাদণ্ড
ডেমরা থানায় দায়ের করা নাশকতার এক মামলায় বিএনপি-জামাতের ২৫ নেতা-কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই রায় দেন। আসামিদের মধ্যে মোশারফ হোসেন, সুমন, আমিনুর রহমান, স্বপন, রফিকুল ইসলাম উল্লেখযোগ্য।
রায়ে ১২ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর ডেমরা এলাকায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতাকর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগে পুলিশ মামলা দায়ের করে।
অন্য মামলায় নয় জনের কারাদণ্ড
রাজধানীর পল্লবী থানায় দায়ের করা আরেকটি নাশকতার মামলায় বিএনপি ও জামায়াতের ৯ নেতাকর্মীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান এই রায় দেন।
আসামিদের মধ্যে শামীম, আতাউর রহমান, গোলাম ইয়াজদানী রয়েছেন। ২০১৩ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি পল্লবী মেইন রোডে বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা বেআইনি সমাবেশ করে গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে