নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েস সিদ্দিকী বলেছেন, প্রত্যক্ষ রাজনীতি না করেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন ব্যারিস্টার রফিক উল হক। দেশে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পথে আকস্মিক ছেদ পড়লে গণতন্ত্র ব্যাহত হতে না দেওয়ার ক্ষেত্র তার ভূমিকা ছিল অনন্য। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে সেই অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
প্রয়াত ব্যারিস্টার রফিক উল হক স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে সোমবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ব্যারিস্টার রফিক উল হক অত্যন্ত মেধাবী যোগ্য মানুষ ছিলেন। তিনি কখনোই আদালতকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেননি। আইনজীবী হিসেবে তিনি কিছু অত্যাবশ্যকীয় নীতি মেনে চলতেন। কখনোই নীতি থেকে বিচ্যুত হননি। শুধু আইনি প্রতিকারই দেননি, মানুষের দুঃখে তাদের পাশেও দাঁড়িয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, যেকোনো পেশায় শুধু যোগ্যতা থাকলেই স্বকীয়তা আসে না। পেশার বাইরে তার জ্ঞানের পরিধি থাকতে হয়। রফিক উল হক আইনের বাইরে ইতিহাস, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও অর্থনীতি নিয়ে প্রচুর পড়া–শোনা করেছেন। অসুস্থতার সময়ও তিনি আদালতে এসেছেন।
হাসান ফয়েস সিদ্দিকী বলেন, কেবল শুধু অর্থ উপার্জন করলেই মানুষ সুখী হয় না। তাই যদি হতো তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোকটা বেশি সুখী হতো। আমাদের জীবন খুব ছোট। ছোট জীবনেই সময়ের সঠিক ব্যবহার করে অফুরান কাজ করতে হবে। যেমনটি করেছেন রফিক উল হক। আমাদের সবার জীবনেই প্রতিবন্ধকতা থাকে। প্রতিবন্ধকতাকে জয় করাই জীবনের সার্থকতা। এই মানুষটি ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু সমাজ কল্যাণমূলক কাজে কখনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আদ-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. শেখ মহি উদ্দিন। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। স্বাগত বক্তব্য দেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম।
এছাড়াও রফিক উল হকের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির, সাবেক সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এএফ হাসান আরিফ প্রমুখ। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি ছাড়াও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক আমিরুল মোমেনীন মানিক।
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েস সিদ্দিকী বলেছেন, প্রত্যক্ষ রাজনীতি না করেও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অসামান্য ভূমিকা রেখেছেন ব্যারিস্টার রফিক উল হক। দেশে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার পথে আকস্মিক ছেদ পড়লে গণতন্ত্র ব্যাহত হতে না দেওয়ার ক্ষেত্র তার ভূমিকা ছিল অনন্য। বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে সেই অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
প্রয়াত ব্যারিস্টার রফিক উল হক স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে সোমবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি।
প্রধান বিচারপতি বলেন, ব্যারিস্টার রফিক উল হক অত্যন্ত মেধাবী যোগ্য মানুষ ছিলেন। তিনি কখনোই আদালতকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেননি। আইনজীবী হিসেবে তিনি কিছু অত্যাবশ্যকীয় নীতি মেনে চলতেন। কখনোই নীতি থেকে বিচ্যুত হননি। শুধু আইনি প্রতিকারই দেননি, মানুষের দুঃখে তাদের পাশেও দাঁড়িয়েছেন।
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, যেকোনো পেশায় শুধু যোগ্যতা থাকলেই স্বকীয়তা আসে না। পেশার বাইরে তার জ্ঞানের পরিধি থাকতে হয়। রফিক উল হক আইনের বাইরে ইতিহাস, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও অর্থনীতি নিয়ে প্রচুর পড়া–শোনা করেছেন। অসুস্থতার সময়ও তিনি আদালতে এসেছেন।
হাসান ফয়েস সিদ্দিকী বলেন, কেবল শুধু অর্থ উপার্জন করলেই মানুষ সুখী হয় না। তাই যদি হতো তাহলে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোকটা বেশি সুখী হতো। আমাদের জীবন খুব ছোট। ছোট জীবনেই সময়ের সঠিক ব্যবহার করে অফুরান কাজ করতে হবে। যেমনটি করেছেন রফিক উল হক। আমাদের সবার জীবনেই প্রতিবন্ধকতা থাকে। প্রতিবন্ধকতাকে জয় করাই জীবনের সার্থকতা। এই মানুষটি ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। কিন্তু সমাজ কল্যাণমূলক কাজে কখনোই বিঘ্ন ঘটেনি।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আদ-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. শেখ মহি উদ্দিন। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। স্বাগত বক্তব্য দেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান, বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম।
এছাড়াও রফিক উল হকের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন ফকির, সাবেক সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এএফ হাসান আরিফ প্রমুখ। এ সময় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি ছাড়াও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক আমিরুল মোমেনীন মানিক।
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২১ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
৪১ মিনিট আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে