নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনার বেইলি রোডের বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় ও মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা কাটেনি। পরিচয় জটিলতা নিরসন না হওয়ায় আজ শনিবার পর্যন্ত তাঁর মরদেহ হস্তান্তর করতে পারেনি পুলিশ। তাঁর মরদেহ শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার পর মরদেহ হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রমনা থানা-পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার শাহ আলম মোহাম্মদ আখতারুল ইসলাম বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী বা বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও জন্মনিবন্ধন সনদে বাবার দুই ধরনের নাম এসেছে। এ ছাড়া তাঁর আরও কিছু বিষয় পরিপূর্ণভাবে যাচাই না করে মরদেহ হস্তান্তর করা সম্ভব হবে না।
তিনি বলেন, রমনা কালীমন্দিরের কর্তৃপক্ষ এবং কুষ্টিয়ার এক ব্যক্তি তাঁর মেয়ে বলে মরদেহ দাবি করেছেন। এ জন্য লাশের ময়নাতদন্তের পাশাপাশি ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া মরদেহ দাবি করা স্বজনদেরও নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এই তরুণী নিহত হওয়ার পর গতকাল শুক্রবার কুষ্টিয়ার খোকসা থেকে শাবলুল আলম সবুজ নামে এক ব্যক্তি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসে অভিশ্রুতিকে বৃষ্টি খাতুন বলে শনাক্ত করেন এবং এই তরুণী তাঁর নিজের মেয়ে বলে দাবি করে মরদেহ নিতে চান। তিনি যে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আসেন, সেখানে ওই তরুণীর নাম বৃষ্টি খাতুন উল্লেখ রয়েছে। তবে তিনি আসার আগেই রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা মর্গে অভিশ্রুতিকে শনাক্ত করেন। তিনি এই তরুণীর নাম অভিশ্রুতি বলে জানান। তিনি পুলিশকে বলেন, অভিশ্রুতি ৯ মাস ধরে রমনা কালীমন্দিরে আসতেন। সনাতন ধর্মের অনুসারী। তিনি কুষ্টিয়ায় ছোটবেলায় দত্তক হয়ে ওই পরিবারে ছিলেন।
অভিশ্রুতিকে বৃষ্টি বলায় গতকাল শাবলুল আলম সবুজকে প্রতারক ভেবে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী তাঁর মেয়ে বৃষ্টি খাতুন। তিনি ওই তরুণীর প্রাথমিক কলেজ শিক্ষাজীবনের বিভিন্ন সনদ, রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র দেখান। এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্রও দেখান। তবে দুই পক্ষ মরদেহ দাবি করায় পুলিশ শাবলুল আলম সবুজ ও রমনা কালীমন্দির কর্তৃপক্ষকে লিখিত আবেদন করতে বলে। এরপর তারা লিখিত আবেদন করে। পুলিশ শাবলুল আলম সবুজের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছে।
অভিশ্রুতি বা বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ নিতে চাওয়ার বিষয়ে যুক্তি দিয়ে রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা বলেন, ‘আমরা এই তরুণীকে অভিশ্রুতি নামেই চিনতাম। তিনি ৯ মাস ধরে আমাদের মন্দিরে সনাতন ধর্মীর অনুসারী হিসেবে পূজা করেছেন।’
তিনি জানিয়েছিলেন, ‘তাঁর বাড়ি ভারতের বেনারসে। ছোটবেলা তাঁর মা-বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। এরপর দাদুর হাত ধরে কুষ্টিয়া আসেন। একটি বোর্ডিং স্কুলে ছিলেন। সেখান থেকে ওই পরিবারটি তাঁকে দত্তক নেয়, আমাদের কাছে তাই জানিয়েছিলেন অভিশ্রুতি। তাই আমরা তাঁর মরদেহ দাবি করেছি। তবে শাবলুল আলম সবুজের সঙ্গে তাঁর ডিএনএ ম্যাচ করলে আমাদের আর কোনো দাবি নেই।’
বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর মরদেহ শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। কুষ্টিয়ার খোকসায় বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি বলে তাঁর বাবা পরিচয় দেওয়া শাবলুল আলম সবুজ বলেন, ‘এটা আমার মেয়ে, এখন এই বিপদেও আমাকে প্রমাণ করতে হচ্ছে। এর চেয়ে দুঃখ আর কী আছে।’
এদিকে বৃষ্টির ছোট বোন বর্ষা খাতুন বলেন, ‘অভিশ্রুতি বৃষ্টি নামে একটি ফেসবুকের ফেক আইডি চালাতেন বৃষ্টি। এ ছাড়া সে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছে—এমন কিছু এর আগে আমরা জানি নাই। তিন মাস আগেও বাড়ি এসেছিল। গত বৃহস্পতিবার দুপুরেও মায়ের সঙ্গে বৃষ্টির শেষবার মুঠো ফোনে কথা হয়।’
শাবলুল আলম সবুজের কাছ থেকে এবং এই তরুণীর আঙুলের ছাপ নিয়ে পুলিশ যেসব কাগজপত্র সংগ্রহ করেছে তাতে গরমিল দেখা গেছে। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র, ইডেন কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার প্রবেশপত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন। কিন্তু তাঁর জন্মনিবন্ধন সনদ ও তৈরি করা চাকরির জীবনবৃত্তান্তে নিজের ও মা-বাবার নামে ভিন্নতা রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জুলাই ইস্যু করা জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন হিসেবেই রয়েছে। সেখানে পিতার নাম সবুজ শেখ এবং মাতার নাম বিউটি বেগম। কলেজের প্রবেশপত্রেও তাঁর একই রকম তথ্য আছে। তবে ২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর ইস্যু করা জন্মনিবন্ধন সনদে তাঁর নাম আছে অভিশ্রুতি, বাবার নাম লেখা হয়েছে মো. শাবরুল আলম এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম। অন্যদিকে, চাকরির জীবনবৃত্তান্তে নিজের নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী, বাবার নাম লিখেছেন শাবরুল আলম এবং মায়ের নাম অপর্ণা শাস্ত্রী। জন্মনিবন্ধন সনদ এবং জীবনবৃত্তান্তে জন্ম তারিখ ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর রয়েছে। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রে তাঁর জন্ম তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ১৯৯৮।
বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি ঢাকায় দ্য রিপোর্ট ডট লাইভ নামে একটি নিউজ পোর্টালে সাংবাদিকতা করতেন। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি ছেড়ে কেস্টারটেক নামে একটি অনলাইন মাল্টিমিডিয়া প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। তাঁর পরিচিত সহকর্মীরা অনেকেই তাঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি করেছেন। পরিচিতরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
শাবরুল আলম সবুজ বলেন, ‘যাকে আপনারা অভিশ্রুতি বলছেন, সে বৃষ্টি। সে আমার মেয়ে। তার সকল শিক্ষাজীবনের কাগজে এই নাম। এই ঘটনার পর তার মা সংজ্ঞাহীন। আমি আমার মেয়ের মরদেহ নিতে চাই।’
রাজধানীর রমনার বেইলি রোডের বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় ও মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা কাটেনি। পরিচয় জটিলতা নিরসন না হওয়ায় আজ শনিবার পর্যন্ত তাঁর মরদেহ হস্তান্তর করতে পারেনি পুলিশ। তাঁর মরদেহ শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার পর মরদেহ হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রমনা থানা-পুলিশ।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার শাহ আলম মোহাম্মদ আখতারুল ইসলাম বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী বা বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও জন্মনিবন্ধন সনদে বাবার দুই ধরনের নাম এসেছে। এ ছাড়া তাঁর আরও কিছু বিষয় পরিপূর্ণভাবে যাচাই না করে মরদেহ হস্তান্তর করা সম্ভব হবে না।
তিনি বলেন, রমনা কালীমন্দিরের কর্তৃপক্ষ এবং কুষ্টিয়ার এক ব্যক্তি তাঁর মেয়ে বলে মরদেহ দাবি করেছেন। এ জন্য লাশের ময়নাতদন্তের পাশাপাশি ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ ছাড়া মরদেহ দাবি করা স্বজনদেরও নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এই তরুণী নিহত হওয়ার পর গতকাল শুক্রবার কুষ্টিয়ার খোকসা থেকে শাবলুল আলম সবুজ নামে এক ব্যক্তি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসে অভিশ্রুতিকে বৃষ্টি খাতুন বলে শনাক্ত করেন এবং এই তরুণী তাঁর নিজের মেয়ে বলে দাবি করে মরদেহ নিতে চান। তিনি যে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আসেন, সেখানে ওই তরুণীর নাম বৃষ্টি খাতুন উল্লেখ রয়েছে। তবে তিনি আসার আগেই রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা মর্গে অভিশ্রুতিকে শনাক্ত করেন। তিনি এই তরুণীর নাম অভিশ্রুতি বলে জানান। তিনি পুলিশকে বলেন, অভিশ্রুতি ৯ মাস ধরে রমনা কালীমন্দিরে আসতেন। সনাতন ধর্মের অনুসারী। তিনি কুষ্টিয়ায় ছোটবেলায় দত্তক হয়ে ওই পরিবারে ছিলেন।
অভিশ্রুতিকে বৃষ্টি বলায় গতকাল শাবলুল আলম সবুজকে প্রতারক ভেবে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বোঝানোর চেষ্টা করেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী তাঁর মেয়ে বৃষ্টি খাতুন। তিনি ওই তরুণীর প্রাথমিক কলেজ শিক্ষাজীবনের বিভিন্ন সনদ, রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র দেখান। এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্রও দেখান। তবে দুই পক্ষ মরদেহ দাবি করায় পুলিশ শাবলুল আলম সবুজ ও রমনা কালীমন্দির কর্তৃপক্ষকে লিখিত আবেদন করতে বলে। এরপর তারা লিখিত আবেদন করে। পুলিশ শাবলুল আলম সবুজের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছে।
অভিশ্রুতি বা বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ নিতে চাওয়ার বিষয়ে যুক্তি দিয়ে রমনা কালীমন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা বলেন, ‘আমরা এই তরুণীকে অভিশ্রুতি নামেই চিনতাম। তিনি ৯ মাস ধরে আমাদের মন্দিরে সনাতন ধর্মীর অনুসারী হিসেবে পূজা করেছেন।’
তিনি জানিয়েছিলেন, ‘তাঁর বাড়ি ভারতের বেনারসে। ছোটবেলা তাঁর মা-বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। এরপর দাদুর হাত ধরে কুষ্টিয়া আসেন। একটি বোর্ডিং স্কুলে ছিলেন। সেখান থেকে ওই পরিবারটি তাঁকে দত্তক নেয়, আমাদের কাছে তাই জানিয়েছিলেন অভিশ্রুতি। তাই আমরা তাঁর মরদেহ দাবি করেছি। তবে শাবলুল আলম সবুজের সঙ্গে তাঁর ডিএনএ ম্যাচ করলে আমাদের আর কোনো দাবি নেই।’
বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর মরদেহ শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। কুষ্টিয়ার খোকসায় বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি বলে তাঁর বাবা পরিচয় দেওয়া শাবলুল আলম সবুজ বলেন, ‘এটা আমার মেয়ে, এখন এই বিপদেও আমাকে প্রমাণ করতে হচ্ছে। এর চেয়ে দুঃখ আর কী আছে।’
এদিকে বৃষ্টির ছোট বোন বর্ষা খাতুন বলেন, ‘অভিশ্রুতি বৃষ্টি নামে একটি ফেসবুকের ফেক আইডি চালাতেন বৃষ্টি। এ ছাড়া সে অন্য ধর্ম গ্রহণ করেছে—এমন কিছু এর আগে আমরা জানি নাই। তিন মাস আগেও বাড়ি এসেছিল। গত বৃহস্পতিবার দুপুরেও মায়ের সঙ্গে বৃষ্টির শেষবার মুঠো ফোনে কথা হয়।’
শাবলুল আলম সবুজের কাছ থেকে এবং এই তরুণীর আঙুলের ছাপ নিয়ে পুলিশ যেসব কাগজপত্র সংগ্রহ করেছে তাতে গরমিল দেখা গেছে। তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র, ইডেন কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার প্রবেশপত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন। কিন্তু তাঁর জন্মনিবন্ধন সনদ ও তৈরি করা চাকরির জীবনবৃত্তান্তে নিজের ও মা-বাবার নামে ভিন্নতা রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ২০২১ সালের ৬ জুলাই ইস্যু করা জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন হিসেবেই রয়েছে। সেখানে পিতার নাম সবুজ শেখ এবং মাতার নাম বিউটি বেগম। কলেজের প্রবেশপত্রেও তাঁর একই রকম তথ্য আছে। তবে ২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর ইস্যু করা জন্মনিবন্ধন সনদে তাঁর নাম আছে অভিশ্রুতি, বাবার নাম লেখা হয়েছে মো. শাবরুল আলম এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম। অন্যদিকে, চাকরির জীবনবৃত্তান্তে নিজের নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী, বাবার নাম লিখেছেন শাবরুল আলম এবং মায়ের নাম অপর্ণা শাস্ত্রী। জন্মনিবন্ধন সনদ এবং জীবনবৃত্তান্তে জন্ম তারিখ ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর রয়েছে। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রে তাঁর জন্ম তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ১৯৯৮।
বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি ঢাকায় দ্য রিপোর্ট ডট লাইভ নামে একটি নিউজ পোর্টালে সাংবাদিকতা করতেন। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি ছেড়ে কেস্টারটেক নামে একটি অনলাইন মাল্টিমিডিয়া প্রতিষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। তাঁর পরিচিত সহকর্মীরা অনেকেই তাঁকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখি করেছেন। পরিচিতরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
শাবরুল আলম সবুজ বলেন, ‘যাকে আপনারা অভিশ্রুতি বলছেন, সে বৃষ্টি। সে আমার মেয়ে। তার সকল শিক্ষাজীবনের কাগজে এই নাম। এই ঘটনার পর তার মা সংজ্ঞাহীন। আমি আমার মেয়ের মরদেহ নিতে চাই।’
প্রায় তিন মাস পর গাজীপুরের শ্রীপুরের সাফারি পার্কটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো নাম বদলে নতুন নাম ধারণ করা সাফারি পার্ক গাজীপুরে আজ শুক্রবার ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ব্যাপক ভাঙচুরের পর পার্কটি বন্ধ রাখা হয়।
২ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ২০০ বছর ধরে চলে আসা রাস উৎসবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকেই তীর্থযাত্রীদের ঢল নেমেছে। পুণ্যার্থীদের আগমনে ভরপুর কুয়াকাটার রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের প্রাঙ্গণসহ কুয়াকাটার আশপাশ।
১৯ মিনিট আগেখুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে