নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা সংক্রমণের মাত্রা ক্রমেই তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে। সংখ্যা বাড়ছে সংকটাপন্ন রোগীর। ঢাকার বাইরের অন্তত ৩৫ জেলায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) না থাকায় এসব জেলার রোগীরা ঢাকামুখী হচ্ছেন। ফলে ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে আইসিইউয়ের সংখ্যা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রাজধানীর কোভিড ডেডিকেটেড ১৬ হাসপাতালের মধ্যে ১৩ টিতে আইসিইউ সুবিধা রয়েছে। এসব হাসপাতালে ৩৯৩টি আইসিইউ শয্যা রয়েছে। এক সপ্তাহ আগে (১৪ জুলাই) যেখানে রাজধানীতে আইসিইউ খালি ছিল ৬০ টি, সেখানে আজ মঙ্গলবার তা ৪৮–এ নেমে এসেছে।
এর মধ্যে মহাখালী ডিএনসিসি কোভিড–১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালে ২২ টি, বিএসএমএমইউ হাসপাতালে ৩ টি, ২৫০ শয্যা টিবি হাসপতালে ১২ টি, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ২ টি, রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ৩টি এবং কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৩টি আইসিইউ খালি।
শুধু ঢাকা নয়, মফস্বলের জেলাগুলোতেও আইসিইউয়ের সংকট দেখা দিয়েছে। ২৯ জেলায় মোট সংখ্যা ১ হাজার ২৯১টি আইসিইউ শয্যা রয়েছে এর মধ্যে এই মুহূর্তে খালি মাত্র ২৫৪ টি।
এদিকে আগেরদিন রেকর্ড মৃত্যুর পর গত ২৪ ঘণ্টায়ও সারা দেশে ২০০ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। একই সময় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৫৭৯ জন। মৃতদের মধ্যে মাত্র ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বাসায়। বাকিরা সবাই হাসপাতালে মারা গেছেন।
চিকিৎসকেরা বলছেন, সংক্রমণ গতির সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত না হওয়ায় রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। পাশাপাশি ভারতীয় ধরন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় সংকট আরও বেড়েছে। সংকটাপন্ন রোগী বাড়ার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম কারণ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সুলতানা শাহানা বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইসিইউয়ের সংকট যে তীব্র আকার ধারণ করবে সেটাতো আমরা আগে থেকেই বলে আসছি। কিন্তু সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সংক্রমণ ও মৃত্যু যেভাবে ঘটছে তাতে নতুন করে বাংলাদেশেই করোনার নতুন ধরন তৈরি হবে।
ঢামেকের এই অধ্যাপক বলেন, হাসপাতালগুলোতে সেবার মান না বাড়ায় আক্রান্তরা চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাচ্ছেন। অনেকে অক্সিজেন কিনে হাসপাতালের বারান্দায় সেবা নিচ্ছেন। পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হলে এ রকমটা হতে পারে। যে গতিতে সংক্রমণ ছুটছে তাতে যেকোনো সময় ভারতের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে ১২৮টি সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে রাজধানীতে ১৬টি সরকারি ও ২৮টি বেসরকারি। বাকি ৮৫টি হাসপাতালের মধ্যে ৫২ টিতেই নেই নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র–আইসিইউ। একই সঙ্গে ২৩টি হাসপাতালে নেই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সুবিধা।
এ ছাড়া আট জেলায় নেই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সুবিধা। ফলে এসব জেলার রোগীরা ভিড় করছেন বিভাগীয় ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে।
করোনা সংক্রমণের মাত্রা ক্রমেই তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে। সংখ্যা বাড়ছে সংকটাপন্ন রোগীর। ঢাকার বাইরের অন্তত ৩৫ জেলায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) না থাকায় এসব জেলার রোগীরা ঢাকামুখী হচ্ছেন। ফলে ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে রাজধানীর সরকারি হাসপাতালে আইসিইউয়ের সংখ্যা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রাজধানীর কোভিড ডেডিকেটেড ১৬ হাসপাতালের মধ্যে ১৩ টিতে আইসিইউ সুবিধা রয়েছে। এসব হাসপাতালে ৩৯৩টি আইসিইউ শয্যা রয়েছে। এক সপ্তাহ আগে (১৪ জুলাই) যেখানে রাজধানীতে আইসিইউ খালি ছিল ৬০ টি, সেখানে আজ মঙ্গলবার তা ৪৮–এ নেমে এসেছে।
এর মধ্যে মহাখালী ডিএনসিসি কোভিড–১৯ ডেডিকেটেড হাসপাতালে ২২ টি, বিএসএমএমইউ হাসপাতালে ৩ টি, ২৫০ শয্যা টিবি হাসপতালে ১২ টি, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ২ টি, রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ৩টি এবং কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ৩টি আইসিইউ খালি।
শুধু ঢাকা নয়, মফস্বলের জেলাগুলোতেও আইসিইউয়ের সংকট দেখা দিয়েছে। ২৯ জেলায় মোট সংখ্যা ১ হাজার ২৯১টি আইসিইউ শয্যা রয়েছে এর মধ্যে এই মুহূর্তে খালি মাত্র ২৫৪ টি।
এদিকে আগেরদিন রেকর্ড মৃত্যুর পর গত ২৪ ঘণ্টায়ও সারা দেশে ২০০ জনের প্রাণ কেড়েছে করোনা। একই সময় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ৫৭৯ জন। মৃতদের মধ্যে মাত্র ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বাসায়। বাকিরা সবাই হাসপাতালে মারা গেছেন।
চিকিৎসকেরা বলছেন, সংক্রমণ গতির সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নত না হওয়ায় রোগীদের চাপ সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। পাশাপাশি ভারতীয় ধরন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ায় সংকট আরও বেড়েছে। সংকটাপন্ন রোগী বাড়ার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম কারণ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. সুলতানা শাহানা বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, আইসিইউয়ের সংকট যে তীব্র আকার ধারণ করবে সেটাতো আমরা আগে থেকেই বলে আসছি। কিন্তু সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সংক্রমণ ও মৃত্যু যেভাবে ঘটছে তাতে নতুন করে বাংলাদেশেই করোনার নতুন ধরন তৈরি হবে।
ঢামেকের এই অধ্যাপক বলেন, হাসপাতালগুলোতে সেবার মান না বাড়ায় আক্রান্তরা চিকিৎসা না পেয়ে মারা যাচ্ছেন। অনেকে অক্সিজেন কিনে হাসপাতালের বারান্দায় সেবা নিচ্ছেন। পরিস্থিতি কতটা ভয়াবহ হলে এ রকমটা হতে পারে। যে গতিতে সংক্রমণ ছুটছে তাতে যেকোনো সময় ভারতের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে বর্তমানে ১২৮টি সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে রাজধানীতে ১৬টি সরকারি ও ২৮টি বেসরকারি। বাকি ৮৫টি হাসপাতালের মধ্যে ৫২ টিতেই নেই নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র–আইসিইউ। একই সঙ্গে ২৩টি হাসপাতালে নেই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সুবিধা।
এ ছাড়া আট জেলায় নেই হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সুবিধা। ফলে এসব জেলার রোগীরা ভিড় করছেন বিভাগীয় ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে