ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রবেশের মুখের দেওয়ালের পাশে আঁকা হলো জাতির জনকের সবচেয়ে বড় গ্রাফিতি। যার উচ্চতা ৪৫ ফুট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে এ গ্রাফিতি আঁকা হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সর্ববৃহৎ এ গ্রাফিতি উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের সদস্য (বাগেরহাট-২) শেখ তন্ময়।
গ্রাফিতি উদ্বোধনের হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান শান্তর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় ‘মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী’ উপলক্ষে কবি জসীমউদ্দীন হলের মাঠে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুর রহমান বলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন—আমরা নাকি পালিয়ে যাওয়ার সময় পাবো না এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোন ধরনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেবে না। এর উত্তরে আব্দুর রহমান বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেই। আমরা যে পিতার আদর্শিক সন্তান সেই পিতার রক্তের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস নেই। আমরা সামনের দিকে পথ চলতে ভয় পাই না। আর আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা। যাকে দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোল মডেল হিসেবে মানে।’
আব্দুর রহমান বলেন, ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ধারণা মানুষের মন থেকে মুছে গেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আর কখনোই নির্বাচন হবে না।’
বঙ্গবন্ধু হলের সামনে ‘বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য’ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করবেন বলেও উল্লেখ করেন আব্দুর রহমান।
এস. এম. কামাল হোসেন বলেন, ‘একজন শ্রমিক মনে করেন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে সে নিরাপদ ও ভালো থাকবে। কারণ, বিএনপির আমলে প্রতিদিন সে কাজ করে ৩-৪ কেজি চাল পেতো। আর বর্তমানে সে ১০-১২ কেজি চাল পায়।’
কামাল বলেন, আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখনই শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ পড়েন, কোরআন পড়ে দিনের কাজ শুরু করেন। দেশ জাতির জন্য দোয়া করেন। তিনি কখনো বিপদে পড়তে পারেন না বলে উল্লেখ করেন কামাল।
সকল ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য একটি ডাকের প্রয়োজন। আর সেই ডাক দেবেন শেখ হাসিনা। আমরা প্রস্তুত আছি। ছাত্রলীগ প্রস্তুত আছে। যেদিন ডাক আসবে সেদিন সকল ষড়যন্ত্র ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেন শেখ তন্ময়।
আলোচনা সভায় এছাড়াও আরও বক্তব্য রাখেন হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মো. আকরাম হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগে সাবেক সভাপতি রকিবুল ইসলাম বাঁধন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন রহমান প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রবেশের মুখের দেওয়ালের পাশে আঁকা হলো জাতির জনকের সবচেয়ে বড় গ্রাফিতি। যার উচ্চতা ৪৫ ফুট। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের উদ্যোগে এ গ্রাফিতি আঁকা হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে সর্ববৃহৎ এ গ্রাফিতি উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের সদস্য (বাগেরহাট-২) শেখ তন্ময়।
গ্রাফিতি উদ্বোধনের হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. মেহেদী হাসান শান্তর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় ‘মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী’ উপলক্ষে কবি জসীমউদ্দীন হলের মাঠে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুর রহমান বলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন—আমরা নাকি পালিয়ে যাওয়ার সময় পাবো না এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোন ধরনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে দেবে না। এর উত্তরে আব্দুর রহমান বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেই, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেই। আমরা যে পিতার আদর্শিক সন্তান সেই পিতার রক্তের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ার ইতিহাস নেই। আমরা সামনের দিকে পথ চলতে ভয় পাই না। আর আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা। যাকে দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোল মডেল হিসেবে মানে।’
আব্দুর রহমান বলেন, ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের ধারণা মানুষের মন থেকে মুছে গেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আর কখনোই নির্বাচন হবে না।’
বঙ্গবন্ধু হলের সামনে ‘বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য’ নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করবেন বলেও উল্লেখ করেন আব্দুর রহমান।
এস. এম. কামাল হোসেন বলেন, ‘একজন শ্রমিক মনে করেন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকলে সে নিরাপদ ও ভালো থাকবে। কারণ, বিএনপির আমলে প্রতিদিন সে কাজ করে ৩-৪ কেজি চাল পেতো। আর বর্তমানে সে ১০-১২ কেজি চাল পায়।’
কামাল বলেন, আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি তখনই শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ পড়েন, কোরআন পড়ে দিনের কাজ শুরু করেন। দেশ জাতির জন্য দোয়া করেন। তিনি কখনো বিপদে পড়তে পারেন না বলে উল্লেখ করেন কামাল।
সকল ধরনের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য একটি ডাকের প্রয়োজন। আর সেই ডাক দেবেন শেখ হাসিনা। আমরা প্রস্তুত আছি। ছাত্রলীগ প্রস্তুত আছে। যেদিন ডাক আসবে সেদিন সকল ষড়যন্ত্র ভেঙে চুরমার করে দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেন শেখ তন্ময়।
আলোচনা সভায় এছাড়াও আরও বক্তব্য রাখেন হলের প্রাধ্যক্ষ ড. মো. আকরাম হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগে সাবেক সভাপতি রকিবুল ইসলাম বাঁধন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল-আমিন রহমান প্রমুখ।
আজ রোববার টাঙ্গাইলের সন্তোষে মওলানা ভাসানীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর মাজার জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
৭ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে সজিব হোসেন (২৫) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি কাঠের খড়ি বোঝায় ট্রাকের ওপরে থাকা অবস্থায় বিদ্যুতায়িত হন।
৯ মিনিট আগেহেমন্তে নবান্ন উৎসবে মেতেছেন বগুড়ার শিবগঞ্জের মানুষ। বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্য নবান্ন উৎসব উপলক্ষে প্রতি বছর অগ্রহায়ণ মাসের শুরুতে উপজেলার উথুলী বাজারে বসে মেলা। স্থানীয়দের দাবি প্রায় ৪ শ বছরের পুরোনো এই মেলা। আজ রোববার ভোর থেকেই ক্রেতা-বিক্রেতায় মুখর হয়ে উঠেছে মেলা প্রাঙ্গন। এ মেলায় নতুন সবজি, মিষ্টির
১২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবুল কালাম (৪৮) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে পাটগ্রাম-বুড়িমারী স্থলবন্দর আঞ্চলিক সড়কের হাজীগঞ্জ বাজারের কলতাপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে