নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধ সমাবেশ করে গোপনে বৈঠকে বসে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনার দায়ে করা মামলায় জামায়াতে ইসলাম বাংলাদেশ ও ছাত্রশিবিরের ১১ নেতা কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রায় ঘোষণা করেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন ভাটারা থানা জামায়াত নেতা মো. আতাউর রহমান, মো. আলী মিয়া, মফিজুর রহমান মরু, কাজী হযরত আলী, মো. হেলাল ঢালী, লালন বেপারী, বাবুল শেখ, এমডি জাকির হোসেন, এমডি জাকির হোসেন বাগমার, এরশাদ আলী খান ও মো. মইজুল ইসলাম দর্জি।
এদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও তিন মাস কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে। আদালতের বেঞ্চ সহকারী গৌতম চন্দ্র দাস রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে কোনো আসামি উপস্থিত ছিলেন না। আসামিরা সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং পলাতক ঘোষণা করে রায় দেন। তারা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে তিনটার সময় ভাটারা থানাধীন উত্তর নয়ানগরে আতাউর রহমানের বাড়িতে গোপন বৈঠকে মিলিত হন জামাত-শিবিরের নেতা কর্মীরা। সেখানে তারা রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনা করেন বলে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে জামাত নেতা কর্মীরা মারমুখী হয়ে ওঠেন এবং পুলিশের প্রতি ইটপাটকেল ও ককটেল ছুড়ে মারেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মোহাম্মদ আলী মিয়া নামে একজনকে আটক করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আলী মিয়া ঘটনার কথা স্বীকার করেন এবং সেখানে ২৩ জনে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনার জন্য গোপন বই থেকে মিলিত হয়েছেন বলে পুলিশকে জানান।
এ ঘটনায় ভাটারা থানার এসআই মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ২৩ জন জামায়াত-শিবির নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩১ মে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। আদালত এ বছর ২১ আগস্ট ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন। বিচার চলাকালে ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
অবৈধ সমাবেশ করে গোপনে বৈঠকে বসে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনার দায়ে করা মামলায় জামায়াতে ইসলাম বাংলাদেশ ও ছাত্রশিবিরের ১১ নেতা কর্মীকে আড়াই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন এই রায় ঘোষণা করেন।
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন ভাটারা থানা জামায়াত নেতা মো. আতাউর রহমান, মো. আলী মিয়া, মফিজুর রহমান মরু, কাজী হযরত আলী, মো. হেলাল ঢালী, লালন বেপারী, বাবুল শেখ, এমডি জাকির হোসেন, এমডি জাকির হোসেন বাগমার, এরশাদ আলী খান ও মো. মইজুল ইসলাম দর্জি।
এদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা টাকা দিতে ব্যর্থ হলে আরও তিন মাস কারা ভোগ করতে হবে বলে রায় বলা হয়েছে। আদালতের বেঞ্চ সহকারী গৌতম চন্দ্র দাস রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
রায় ঘোষণার সময় আদালতে কোনো আসামি উপস্থিত ছিলেন না। আসামিরা সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করেন এবং পলাতক ঘোষণা করে রায় দেন। তারা গ্রেপ্তার হওয়ার পর অথবা আদালতে আত্মসমর্পণের পর এই দণ্ড কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৫ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে তিনটার সময় ভাটারা থানাধীন উত্তর নয়ানগরে আতাউর রহমানের বাড়িতে গোপন বৈঠকে মিলিত হন জামাত-শিবিরের নেতা কর্মীরা। সেখানে তারা রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনা করেন বলে অভিযোগ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে জামাত নেতা কর্মীরা মারমুখী হয়ে ওঠেন এবং পুলিশের প্রতি ইটপাটকেল ও ককটেল ছুড়ে মারেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মোহাম্মদ আলী মিয়া নামে একজনকে আটক করে।
জিজ্ঞাসাবাদে আলী মিয়া ঘটনার কথা স্বীকার করেন এবং সেখানে ২৩ জনে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নাশকতার পরিকল্পনার জন্য গোপন বই থেকে মিলিত হয়েছেন বলে পুলিশকে জানান।
এ ঘটনায় ভাটারা থানার এসআই মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ২৩ জন জামায়াত-শিবির নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তদন্ত করে ২০১৯ সালের ৩১ মে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। আদালত এ বছর ২১ আগস্ট ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন। বিচার চলাকালে ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
১০ ঘণ্টা আগে