নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় আড়াই দশক আগের মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ আসামির বিষয়ে রায় ঘোষণা হবে আজ সোমবার (৯ মে)। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন।
মামলার আসামিদের মধ্যে আজিজ মোহাম্মদ ভাই, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন ও আদনান সিদ্দিকী পলাতক আছেন।
বাকি চারজনের মধ্যে আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, তারিক সাঈদ মামুন, ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। একমাত্র আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমনকে কারাগারে আছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব হয়েছিল। ২০২২ সালের ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়।
পরে নথি পাওয়া যায়। মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডাকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইবুনাল।
এই মামলার ৩৮ সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত। গত ২৮ জানুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ১১ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ করার পর গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রায়ের তারিখ ধার্য করেন। সেদিন জামিনে থাকা ও কারাগারে থাকা আসামিদের আদালতে হাজির করা হয় বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাদিয়া আফরোজ শিল্পী জানান।
সোহেল চৌধুরী হত্যার বিচারের আড়াই দশক
রাজধানীর বনানীর ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান ছিলেন চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বনানীর ক্লাব ট্রামসের নিচে গুলি করে হত্যা করা হয় তাঁকে। তাঁর বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে। শুরুতে ক্লাবের ১১ সদস্য-কর্মচারীকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় আদনান সিদ্দিকি নামের এক ব্যক্তিকে।
ডিবি পুলিশ তদন্তে নেমে ১৯৯৯ সালের ৩ জানুয়ারি গুলশান থেকে ক্লাব ট্রামসের মালিক বান্টি ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। এর তিন দিন পর ৬ জানুয়ারি গুলশান লেডিস পার্কের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আলোচিত শিল্পপতি আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আদনান সিদ্দিকি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, হত্যাকাণ্ডের আগে এক শিল্পপতির ফোন পেয়ে তিনি ঢাকা ক্লাব থেকে ঘটনাস্থলে যান।
এক বছর তদন্তের পর ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ডিবি পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। এতে আজিজ মোহাম্মদ ভাই ছাড়াও তারিক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনকে অভিযুক্ত করা হয়।
২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর এই মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর বিচারের জন্য পাঠানো হয় ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। কিন্তু মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকি ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের বেঞ্চ ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুলসহ আদেশ দেন। এতে বলা হয়, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম নিম্ন আদালতে স্থগিত থাকবে।
এরপর প্রায় ১২ বছর মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত থাকে। বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয়। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। এতে মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না। আদালতের আদেশ নিম্ন আদালতে পাঠাতে বলেন হাইকোর্ট। কিন্তু সেই আদেশ আর নিম্ন আদালতে পৌঁছায়নি।
হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মামলার আসামির তালিকায় একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ী আছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের প্রভাবে বিচারকাজ থামিয়ে দিতে উচ্চ আদালতের নথি গায়েব করা হয়।
আরও পড়ুন:
জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় আড়াই দশক আগের মামলায় ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ আসামির বিষয়ে রায় ঘোষণা হবে আজ সোমবার (৯ মে)। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন।
মামলার আসামিদের মধ্যে আজিজ মোহাম্মদ ভাই, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন ও আদনান সিদ্দিকী পলাতক আছেন।
বাকি চারজনের মধ্যে আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, তারিক সাঈদ মামুন, ফারুক আব্বাসী জামিনে আছেন। একমাত্র আসামি সানজিদুল ইসলাম ইমনকে কারাগারে আছেন।
১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন।
১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এই হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে এই মামলার নথি গায়েব হয়েছিল। ২০২২ সালের ২৩ জানুয়ারি দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ছাপা হওয়ার পর বিষয়টি হাইকোর্ট পর্যন্ত গড়ায়। নথি খুঁজে বের করার দাবিতে রিট আবেদন হয়।
পরে নথি পাওয়া যায়। মামলার বিচারিক কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু এই মামলার কেস ডকেট (সিডি) খুঁজে না পাওয়ায় কয়েক মাস অতিবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত কেস ডাকেট ছাড়াই সাক্ষ্য গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন ট্রাইবুনাল।
এই মামলার ৩৮ সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্য নিয়েছেন আদালত। গত ২৮ জানুয়ারি মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ১১ ফেব্রুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ করার পর গত ২৯ এপ্রিল ট্রাইব্যুনাল রায়ের তারিখ ধার্য করেন। সেদিন জামিনে থাকা ও কারাগারে থাকা আসামিদের আদালতে হাজির করা হয় বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাদিয়া আফরোজ শিল্পী জানান।
সোহেল চৌধুরী হত্যার বিচারের আড়াই দশক
রাজধানীর বনানীর ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান ছিলেন চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী। ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর দিবাগত রাতে বনানীর ক্লাব ট্রামসের নিচে গুলি করে হত্যা করা হয় তাঁকে। তাঁর বড় ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে। শুরুতে ক্লাবের ১১ সদস্য-কর্মচারীকে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় আদনান সিদ্দিকি নামের এক ব্যক্তিকে।
ডিবি পুলিশ তদন্তে নেমে ১৯৯৯ সালের ৩ জানুয়ারি গুলশান থেকে ক্লাব ট্রামসের মালিক বান্টি ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। এর তিন দিন পর ৬ জানুয়ারি গুলশান লেডিস পার্কের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আলোচিত শিল্পপতি আজিজ মোহাম্মদ ভাইকে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে আদনান সিদ্দিকি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, হত্যাকাণ্ডের আগে এক শিল্পপতির ফোন পেয়ে তিনি ঢাকা ক্লাব থেকে ঘটনাস্থলে যান।
এক বছর তদন্তের পর ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ডিবি পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। এতে আজিজ মোহাম্মদ ভাই ছাড়াও তারিক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, ফারুক আব্বাসী, আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমনকে অভিযুক্ত করা হয়।
২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর এই মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর বিচারের জন্য পাঠানো হয় ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। কিন্তু মামলা দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকি ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের বেঞ্চ ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রুলসহ আদেশ দেন। এতে বলা হয়, রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত মামলার কার্যক্রম নিম্ন আদালতে স্থগিত থাকবে।
এরপর প্রায় ১২ বছর মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত থাকে। বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয়। হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করা হয়। এতে মামলার বিচার কার্যক্রম চলতে আইনত আর কোনো বাধা থাকে না। আদালতের আদেশ নিম্ন আদালতে পাঠাতে বলেন হাইকোর্ট। কিন্তু সেই আদেশ আর নিম্ন আদালতে পৌঁছায়নি।
হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই মামলার আসামির তালিকায় একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ী আছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের প্রভাবে বিচারকাজ থামিয়ে দিতে উচ্চ আদালতের নথি গায়েব করা হয়।
আরও পড়ুন:
নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪১ মিনিট আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
২ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার জগতি রেলস্টেশনে আন্তনগর ট্রেন থামানো, স্টেশন আধুনিকায়নসহ ছয় দফা দাবিতে ঢাকাগামী বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগে