নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের কোনো নাগরিক যেন পুলিশি হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার না হন–এমন দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বারের দক্ষিণ হলে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান বিএনপি–জামায়াতের সিনিয়র আইনজীবীরা।
নারায়ণগঞ্জে নিজ চেম্বার থেকে দুই আইনজীবীকে তুলে নেওয়ার প্রতিবাদে ‘বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নেতৃবৃন্দ ও সিনিয়র আইনজীবীবৃন্দ’ ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, বারের এডহক কমিটির আহ্বায়ক মহসিন রশিদ, সুব্রত চৌধুরী, বার কাউন্সিলের সদস্য ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বার কাউন্সিলের সদস্য ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বক্তব্য রাখেন।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরোদ্দোজা বাদল, বাংলাদেশ ল’ ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার, বারের এডহক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আহমেদ বাদল, এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, ড. গোলাম রহমান ভূইয়া ও ইউসূফ আলী প্রমুখ।
জয়নুল আবেদীন লিখিত বক্তব্যে বলেন, চেম্বার থেকে খোরশেদ আলম মোল্লা ও সিদ্দিকুর রহমানকে গত ২৩ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তুলে নিয়ে যায়। সারা রাত ডিবি হেফাজতে রেখে পরদিন দুপুরে আইনজীবীদের প্রতিবাদের মুখে ছেড়ে দেয়। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে স্বাধীনভাবে পেশা পরিচালনার স্বার্থে আইনজীবী সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি। আইনজীবীর চেম্বার থেকে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি অবৈধ ঘোষণা করে তাকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছিল।
তিনি বলেন, দেশে কোনো সুশাসন নেই। দীর্ঘদিন ধরে একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় থাকায় এবং একই প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আইনশৃংখলা বাহিনীকে দলীয় কাজে যথেচ্ছ ব্যবহার করছে। ফলে রাষ্ট্রের এই বাহিনীর সদস্যরা তাদের পেশাদারিত্ব হারিয়ে ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক কর্মীর মত আচরণ করছে। আমরা প্রত্যাশা করবো প্রধান বিচারপতি এই ঘটনা সম্পর্কে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। যাতে দেশের কোনো নাগরিক এভাবে পুলিশি হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার না হন।
এ সময় তিনি বুধবার আটক হওয়া আইনজীবী মতিউর রহমান আকন্দের মুক্তির দাবি জানান। এছাড়া সংবাদ সম্মেলন থেকে মতিউর রহমান আকন্দের মুক্তির দাবি জানান মহসিন রশিদ, মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং রুহুল কুদ্দুস কাজলও।
নাশকতার সব মামলা ভুয়া
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, আইনের শাসন কোথায়? স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কোথায়? যারা বিচার বিভাগকে সহায়তা করবে তারাই আজকে হুমকির সম্মুখীন। রাষ্ট্র মনে হয় আজকে একটি জেলাখানা হয়ে গেছে। কেউ নিরাপদ নেই। বিনা কারনে গায়েবি মামলা হচ্ছে, বিনা কারনে গ্রেপ্তার হচ্ছে। দেশে কোনো আইনের শাসন আছে বলে আমরা মনে করিনা।
প্রধানমন্ত্রী আইনজীবীদের বলেছেন নাশকতার মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য। এসব নাশকতার মামলা সবগুলোই ভুয়া। মামলা নিষ্পত্তি করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ বলে আমি মনে করি। আর বার কান্সিলের ১৫তলা ভবন করতে ১৫ কোটি টাকা লাগতে পারে। সেখানে ১৩৯ কোটি টাকা তারা খরচ করেছে। এখানে যে দুর্নীতি হয়েছে সেজন্য দুদকের তদন্ত চান তিনি।
আনসারের ক্ষমতা রক্ষী বাহিনীর মতো
পুলিশের ক্ষমতা খর্ব করে আনসারকে সব ধরনের ক্ষমতা দিয়ে রক্ষীবাহিনীর মতো আরও একটি বাহিনী তৈরি করা হচ্ছে কি না–সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন তোলেন সিনিয়র আইনজীবী সুব্রুত চৌধুরী। তিনি বলেন, আনসারকে ক্ষমতা দিয়ে যে আইন উত্থাপিত হয়েছে তা সংবিধান পরিপন্থী। মনে হয় বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে সরকার যে কোনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য গ্রেপ্তার বাণিজ্য এবং গণগ্রেপ্তারের সূচনা করেছে। বিশেষ করে ২৮ অক্টোবর বিরোধী দলের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা বাংলাদেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিগনিত করার পায়তারা। আইনজীবী সমাজ এটি মেনে নিবে না।
বিনা কারণে গ্রেপ্তার সমর্থন করেন না অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, যদি আইনজীবীদের কাউকে ধরে থাকে আমি কখনো সমর্থন করি না। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। বিনা অভিযোগে কাউকে গ্রেপ্তার আমি পছন্দ করিনা। বার কাউন্সিল ভবন নির্মাণে দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যদি তদন্ত করতে চায় তাতে আমার কোনো বক্তব্য নেই। তবে কোনো কিছু না দেখে এরূপ দোষারোপ করা অন্তসারশূণ্য।
নাশকতার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, তারা (বিএনপি) নাশকতা না করলে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন? এসব মামলা কি পরে থাকবে? এগুলো শেষ করতে হবে। যে কোনো দিকে যেতে পারে। খালাস হতে পারে, শাস্তিও হতে পারে। আমরা তো জানি নাশকতা হয়েছিল।
আনসারের ক্ষমতা নিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, সংবিধানে কি বলা আছে কোন বাহিনী কি কাজ করবে? আগে আইনটি হোক। হওয়ার আগেই কেন কথা বলবো?
বিচারিক আদালতে রাতে রাজনৈতিক মামলার শুনানির বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, আগেও এরকম হয়েছে। কোনো বিশেষ মামলা নয়, সব মামলাতেই এমন হয়।
দেশের কোনো নাগরিক যেন পুলিশি হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার না হন–এমন দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বারের দক্ষিণ হলে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান বিএনপি–জামায়াতের সিনিয়র আইনজীবীরা।
নারায়ণগঞ্জে নিজ চেম্বার থেকে দুই আইনজীবীকে তুলে নেওয়ার প্রতিবাদে ‘বাংলাদেশ বার কাউন্সিল নেতৃবৃন্দ ও সিনিয়র আইনজীবীবৃন্দ’ ব্যানারে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীন, বারের এডহক কমিটির আহ্বায়ক মহসিন রশিদ, সুব্রত চৌধুরী, বার কাউন্সিলের সদস্য ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বার কাউন্সিলের সদস্য ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বক্তব্য রাখেন।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরোদ্দোজা বাদল, বাংলাদেশ ল’ ইয়ার্স কাউন্সিলের সভাপতি জসিম উদ্দিন সরকার, বারের এডহক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ আহমেদ বাদল, এ. কে. এম. জগলুল হায়দার আফ্রিক, ড. গোলাম রহমান ভূইয়া ও ইউসূফ আলী প্রমুখ।
জয়নুল আবেদীন লিখিত বক্তব্যে বলেন, চেম্বার থেকে খোরশেদ আলম মোল্লা ও সিদ্দিকুর রহমানকে গত ২৩ অক্টোবর আইনশৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তুলে নিয়ে যায়। সারা রাত ডিবি হেফাজতে রেখে পরদিন দুপুরে আইনজীবীদের প্রতিবাদের মুখে ছেড়ে দেয়। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সঙ্গে স্বাধীনভাবে পেশা পরিচালনার স্বার্থে আইনজীবী সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি। আইনজীবীর চেম্বার থেকে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টি অবৈধ ঘোষণা করে তাকে মুক্তির নির্দেশ দিয়েছিল।
তিনি বলেন, দেশে কোনো সুশাসন নেই। দীর্ঘদিন ধরে একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় থাকায় এবং একই প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য আইনশৃংখলা বাহিনীকে দলীয় কাজে যথেচ্ছ ব্যবহার করছে। ফলে রাষ্ট্রের এই বাহিনীর সদস্যরা তাদের পেশাদারিত্ব হারিয়ে ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক কর্মীর মত আচরণ করছে। আমরা প্রত্যাশা করবো প্রধান বিচারপতি এই ঘটনা সম্পর্কে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। যাতে দেশের কোনো নাগরিক এভাবে পুলিশি হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার না হন।
এ সময় তিনি বুধবার আটক হওয়া আইনজীবী মতিউর রহমান আকন্দের মুক্তির দাবি জানান। এছাড়া সংবাদ সম্মেলন থেকে মতিউর রহমান আকন্দের মুক্তির দাবি জানান মহসিন রশিদ, মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং রুহুল কুদ্দুস কাজলও।
নাশকতার সব মামলা ভুয়া
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, আইনের শাসন কোথায়? স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কোথায়? যারা বিচার বিভাগকে সহায়তা করবে তারাই আজকে হুমকির সম্মুখীন। রাষ্ট্র মনে হয় আজকে একটি জেলাখানা হয়ে গেছে। কেউ নিরাপদ নেই। বিনা কারনে গায়েবি মামলা হচ্ছে, বিনা কারনে গ্রেপ্তার হচ্ছে। দেশে কোনো আইনের শাসন আছে বলে আমরা মনে করিনা।
প্রধানমন্ত্রী আইনজীবীদের বলেছেন নাশকতার মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য। এসব নাশকতার মামলা সবগুলোই ভুয়া। মামলা নিষ্পত্তি করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ বলে আমি মনে করি। আর বার কান্সিলের ১৫তলা ভবন করতে ১৫ কোটি টাকা লাগতে পারে। সেখানে ১৩৯ কোটি টাকা তারা খরচ করেছে। এখানে যে দুর্নীতি হয়েছে সেজন্য দুদকের তদন্ত চান তিনি।
আনসারের ক্ষমতা রক্ষী বাহিনীর মতো
পুলিশের ক্ষমতা খর্ব করে আনসারকে সব ধরনের ক্ষমতা দিয়ে রক্ষীবাহিনীর মতো আরও একটি বাহিনী তৈরি করা হচ্ছে কি না–সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন তোলেন সিনিয়র আইনজীবী সুব্রুত চৌধুরী। তিনি বলেন, আনসারকে ক্ষমতা দিয়ে যে আইন উত্থাপিত হয়েছে তা সংবিধান পরিপন্থী। মনে হয় বাংলাদেশের মানুষকে জিম্মি করে সরকার যে কোনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য গ্রেপ্তার বাণিজ্য এবং গণগ্রেপ্তারের সূচনা করেছে। বিশেষ করে ২৮ অক্টোবর বিরোধী দলের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টি করছে। প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা বাংলাদেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিগনিত করার পায়তারা। আইনজীবী সমাজ এটি মেনে নিবে না।
বিনা কারণে গ্রেপ্তার সমর্থন করেন না অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, যদি আইনজীবীদের কাউকে ধরে থাকে আমি কখনো সমর্থন করি না। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে সেটা ভিন্ন বিষয়। বিনা অভিযোগে কাউকে গ্রেপ্তার আমি পছন্দ করিনা। বার কাউন্সিল ভবন নির্মাণে দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যদি তদন্ত করতে চায় তাতে আমার কোনো বক্তব্য নেই। তবে কোনো কিছু না দেখে এরূপ দোষারোপ করা অন্তসারশূণ্য।
নাশকতার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, তারা (বিএনপি) নাশকতা না করলে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন? এসব মামলা কি পরে থাকবে? এগুলো শেষ করতে হবে। যে কোনো দিকে যেতে পারে। খালাস হতে পারে, শাস্তিও হতে পারে। আমরা তো জানি নাশকতা হয়েছিল।
আনসারের ক্ষমতা নিয়ে অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, সংবিধানে কি বলা আছে কোন বাহিনী কি কাজ করবে? আগে আইনটি হোক। হওয়ার আগেই কেন কথা বলবো?
বিচারিক আদালতে রাতে রাজনৈতিক মামলার শুনানির বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, আগেও এরকম হয়েছে। কোনো বিশেষ মামলা নয়, সব মামলাতেই এমন হয়।
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১৯ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২৩ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে