গাজীপুর ও টঙ্গী প্রতিনিধি
ঈদের বাকি আর মাত্র তিন দিন। এরই মধ্যে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। তবে, মহাসড়কের কোথাও কোথাও খানাখন্দ ও সরু লেনের কারণে যানবাহনের গতি ধীর হলেও আজ সোমবার তেমন যানজট চোখে পড়েনি।
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সরকারি ছুটি শুরু হওয়ায় মহাসড়কে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে, চলবে ঈদ পর্যন্ত। তখন বৃষ্টি হলে খানাখন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে গেলে যানজটের আশঙ্কা করছেন অনেক গাড়ির চালক। মহাসড়কে যানজট নিরসনে সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানালেন সংশ্লিষ্টরা।
যাত্রীরা জানান, উত্তর ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের ২৯টি জেলার মানুষের রাজধানী ও গাজীপুরে প্রবেশের দ্বার হলো ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক। ফলে এই মহাসড়কে প্রতিদিন লাখ লাখ পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। ঈদের সময় এই সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ফলে এ সময়ে যানজটে আটকে চরম ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। কয়েক বছর ধরে এই মহাসড়কে বিআরটি প্রকল্প চলমান থাকায় দুর্ভোগ মাত্রা বেড়েছে।
আজ সোমবার বিকেলে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘুরে দেখা গেছে, মহাসড়কের কিছু অংশে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলায়, কোথাও এক সারিতে কোথাও দুই সারিতে গাড়ি চলছে। আবার কোথাও খানা-খন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে যাচ্ছে। তবে কোথাও যানজট চোখে পড়েনি।
সড়কের অনেক স্থানে যাত্রী উঠানামার কারণে অন্য যানবাহনের গতি কমে যেতে দেখা গেছে। যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া দুটি ফ্লাইওভার দিয়ে না চলাচল করে যাত্রীবাহী অনেক বাস নিচ দিয়ে যাচ্ছে। এতে সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে দেখা গেছে।
গাজীপুরে ছোট বড় প্রায় পাঁচ হাজার শিল্পকারখানা রয়েছে। এসব কারখানা আজ বিকেল থেকে পর্যায়ক্রমে ছুটি শুরু হবে। ছুটির পরেই মহাসড়কে চাপ বাড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয় লোকজন। তিনি বলেন, ‘এসব কারখানায় কাজ করা লাখ লাখ শ্রমিক ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য বের হবেন। আজ বিকেল থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ হালকা বাড়তে দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। মঙ্গলবার যাত্রী ও যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে।’
মহাসড়কের পাশে অস্থায়ী পশুর হাটের কারণে যানজট ও মানুষের ভোগান্তি হতে পারে বলে মনে করছেন চালক-যাত্রীরা। গাজীপুর মহানগরীর মধ্যে এ বছর অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে ১৭ টি। এর মধ্যে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে বসা মালেকের বাড়ি, বোর্ডবাজার, গাজীপুরা ও টঙ্গী রোডে অবস্থিত পশুর হাট।
অনাবিল নামের পরিবহনের একটি বাসের চালক কাইউম বলেন, ‘ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত উড়াল সেতুর সংযোগের কাজ চলছে। গতকাল রোববার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সড়কে যানজট থাকলেও আজ তেমন নেই। ঢাকাগামী যাত্রীর সংখ্যাও কম। আজ সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। সড়কে কাদা জমে গেছে। আগামীকাল যাত্রী ও যানবাহন বাড়বে। যদি বৃষ্টি হয় তাহলে সড়কে যানজট হতে পারে।’
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থেকে দেড় ঘণ্টা বাস চালিয়ে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকার বাস স্টেশনে এসেছেন বাস চালক হেদায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল থেকে সড়কে তেমন যানজট দেখছি না। অধিকাংশ গণপরিবহন উড়াল সেতুর (বিআরটি প্রকল্প) নিচ দিয়ে বাস যাতায়াত করে। এ কারণে সড়কে যানবাহনের চাপ বেশি। তবে ফ্লাইওভার ব্যবহার করলে সড়কে চাপ থাকবে না।’
আজ বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থেকে গাজীপুরের বড়বাড়ি এলাকায় পৌঁছান জহিরুল আলম লিটন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর উত্তরা থেকে উড়াল সেতু হয়ে (বিআরটি প্রকল্প) টঙ্গীর কলেজ এলাকায় যানজট ছাড়াই কয়েক মিনিটে পৌঁছে যাই। তবে টঙ্গীর কলেজ গেট এলাকায় সড়ক কিছুটা সরু হয়ে যাওয়া যানজট দেখা দিচ্ছে।’
টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট আওয়াল বলেন, বিআরটি প্রকল্পের রাজধানীর উত্তরা থেকে কলেজ গেট পর্যন্ত উপরে ও নিচের অংশে যানজট নেই। তবে কলেজ গেট, গাজীপুরা সাতাইশ ও বোর্ডবাজার এলাকায় কিছুটা ধীর গতি রয়েছে।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশ ও সড়ক বিভাগ সার্বক্ষণিক সড়কে দায়িত্ব পালন করছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মহাসড়কে যানজট নিরসনে তিন শিফটে পাঁচ শতাধিক পুলিশ সদস্য কাজ করছে। চালকেরা সচেতন থাকলে, যেখানে-সেখানে যাত্রী উঠানামা না করলে যানজট অনেকটা কমে যায়। যে ফ্লাই ওভারগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করলেও যানজটে পড়তে হবে না।
উপপুলিশ কমিশনার আলমগীর আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, যানবাহনগুলো যাতে ফ্লাইওভার দিয়ে চলাচল করে। তাহলে যানবাহনের গতি বাড়বে। মহাসড়কের পাশে যেসব পশুর হাট বসেছে তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদি তারা নির্দেশনা অমান্য করে মহাসড়ক পশুর গাড়ি রাখে বা টানাটানি করে তবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মহিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তা ১২ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে সাড়ে ৭ কিলোমিটার ফ্লাইওভার খুলে দেওয়া হয়েছে। ফ্লাইওভারের নিচে ও অন্যান্য এলাকায় সড়কে কোনো খানাখন্দ সৃষ্টি হলে তা মেরামতের জন্য চারটি দল সার্বক্ষণিকভাবে কাজ করছে। আশা করা যাচ্ছে এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে।’
ঈদের বাকি আর মাত্র তিন দিন। এরই মধ্যে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে। তবে, মহাসড়কের কোথাও কোথাও খানাখন্দ ও সরু লেনের কারণে যানবাহনের গতি ধীর হলেও আজ সোমবার তেমন যানজট চোখে পড়েনি।
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সরকারি ছুটি শুরু হওয়ায় মহাসড়কে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে, চলবে ঈদ পর্যন্ত। তখন বৃষ্টি হলে খানাখন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে গেলে যানজটের আশঙ্কা করছেন অনেক গাড়ির চালক। মহাসড়কে যানজট নিরসনে সব ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানালেন সংশ্লিষ্টরা।
যাত্রীরা জানান, উত্তর ও উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের ২৯টি জেলার মানুষের রাজধানী ও গাজীপুরে প্রবেশের দ্বার হলো ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক। ফলে এই মহাসড়কে প্রতিদিন লাখ লাখ পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। ঈদের সময় এই সংখ্যা কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ফলে এ সময়ে যানজটে আটকে চরম ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ। কয়েক বছর ধরে এই মহাসড়কে বিআরটি প্রকল্প চলমান থাকায় দুর্ভোগ মাত্রা বেড়েছে।
আজ সোমবার বিকেলে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ঘুরে দেখা গেছে, মহাসড়কের কিছু অংশে বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলায়, কোথাও এক সারিতে কোথাও দুই সারিতে গাড়ি চলছে। আবার কোথাও খানা-খন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে যাচ্ছে। তবে কোথাও যানজট চোখে পড়েনি।
সড়কের অনেক স্থানে যাত্রী উঠানামার কারণে অন্য যানবাহনের গতি কমে যেতে দেখা গেছে। যানবাহনের জন্য খুলে দেওয়া দুটি ফ্লাইওভার দিয়ে না চলাচল করে যাত্রীবাহী অনেক বাস নিচ দিয়ে যাচ্ছে। এতে সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়তে দেখা গেছে।
গাজীপুরে ছোট বড় প্রায় পাঁচ হাজার শিল্পকারখানা রয়েছে। এসব কারখানা আজ বিকেল থেকে পর্যায়ক্রমে ছুটি শুরু হবে। ছুটির পরেই মহাসড়কে চাপ বাড়বে বলে মনে করছেন স্থানীয় লোকজন। তিনি বলেন, ‘এসব কারখানায় কাজ করা লাখ লাখ শ্রমিক ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য বের হবেন। আজ বিকেল থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের চাপ হালকা বাড়তে দেখা গেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। মঙ্গলবার যাত্রী ও যানবাহনের চাপ আরও বাড়বে।’
মহাসড়কের পাশে অস্থায়ী পশুর হাটের কারণে যানজট ও মানুষের ভোগান্তি হতে পারে বলে মনে করছেন চালক-যাত্রীরা। গাজীপুর মহানগরীর মধ্যে এ বছর অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে ১৭ টি। এর মধ্যে যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে বসা মালেকের বাড়ি, বোর্ডবাজার, গাজীপুরা ও টঙ্গী রোডে অবস্থিত পশুর হাট।
অনাবিল নামের পরিবহনের একটি বাসের চালক কাইউম বলেন, ‘ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী ব্রিজ পর্যন্ত উড়াল সেতুর সংযোগের কাজ চলছে। গতকাল রোববার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত সড়কে যানজট থাকলেও আজ তেমন নেই। ঢাকাগামী যাত্রীর সংখ্যাও কম। আজ সামান্য বৃষ্টি হয়েছে। সড়কে কাদা জমে গেছে। আগামীকাল যাত্রী ও যানবাহন বাড়বে। যদি বৃষ্টি হয় তাহলে সড়কে যানজট হতে পারে।’
রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থেকে দেড় ঘণ্টা বাস চালিয়ে টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকার বাস স্টেশনে এসেছেন বাস চালক হেদায়েতুল্লাহ। তিনি বলেন, ‘আজ সকাল থেকে সড়কে তেমন যানজট দেখছি না। অধিকাংশ গণপরিবহন উড়াল সেতুর (বিআরটি প্রকল্প) নিচ দিয়ে বাস যাতায়াত করে। এ কারণে সড়কে যানবাহনের চাপ বেশি। তবে ফ্লাইওভার ব্যবহার করলে সড়কে চাপ থাকবে না।’
আজ বিকেলে রাজধানীর শাহবাগ থেকে গাজীপুরের বড়বাড়ি এলাকায় পৌঁছান জহিরুল আলম লিটন। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর উত্তরা থেকে উড়াল সেতু হয়ে (বিআরটি প্রকল্প) টঙ্গীর কলেজ এলাকায় যানজট ছাড়াই কয়েক মিনিটে পৌঁছে যাই। তবে টঙ্গীর কলেজ গেট এলাকায় সড়ক কিছুটা সরু হয়ে যাওয়া যানজট দেখা দিচ্ছে।’
টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট আওয়াল বলেন, বিআরটি প্রকল্পের রাজধানীর উত্তরা থেকে কলেজ গেট পর্যন্ত উপরে ও নিচের অংশে যানজট নেই। তবে কলেজ গেট, গাজীপুরা সাতাইশ ও বোর্ডবাজার এলাকায় কিছুটা ধীর গতি রয়েছে।’
গাজীপুর মহানগর পুলিশ ও সড়ক বিভাগ সার্বক্ষণিক সড়কে দায়িত্ব পালন করছে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মহাসড়কে যানজট নিরসনে তিন শিফটে পাঁচ শতাধিক পুলিশ সদস্য কাজ করছে। চালকেরা সচেতন থাকলে, যেখানে-সেখানে যাত্রী উঠানামা না করলে যানজট অনেকটা কমে যায়। যে ফ্লাই ওভারগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করলেও যানজটে পড়তে হবে না।
উপপুলিশ কমিশনার আলমগীর আরও বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি, যানবাহনগুলো যাতে ফ্লাইওভার দিয়ে চলাচল করে। তাহলে যানবাহনের গতি বাড়বে। মহাসড়কের পাশে যেসব পশুর হাট বসেছে তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যদি তারা নির্দেশনা অমান্য করে মহাসড়ক পশুর গাড়ি রাখে বা টানাটানি করে তবে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মহিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তা ১২ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে সাড়ে ৭ কিলোমিটার ফ্লাইওভার খুলে দেওয়া হয়েছে। ফ্লাইওভারের নিচে ও অন্যান্য এলাকায় সড়কে কোনো খানাখন্দ সৃষ্টি হলে তা মেরামতের জন্য চারটি দল সার্বক্ষণিকভাবে কাজ করছে। আশা করা যাচ্ছে এবারের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক হবে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে