নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের পরিবারের ব্যবহৃত ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহায়তার অভিযোগে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ইউনিটের তিন নেতাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। নোটিশ পাওয়া বিএনপির এই নেতারা হলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম এবং কর্ণফুলী থানা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া।
বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম গণমাধ্যমকে বলেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। তবে শোকজ নোটিশ পাওয়া নেতারা দাবি করেছেন, এস আলম গ্রুপের বিলাসবহুল গাড়ি সরাতে নয়, চাঁদাবাজি থামাতে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন তাঁরা। গতকাল শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে এমন দাবি করেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, ‘গত ২৯ আগস্ট নগরের কালুরঘাট বিসিক শিল্প এলাকায় মীর গ্রুপের পক্ষ থেকে আমাদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনামকে জানানো হয়, তাঁদের প্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোনে প্রথমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে বিএনপির নাম দিয়ে চাঁদা দাবি করছে। যদি চাঁদা না দেয়, তাহলে মীর গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলোতে হামলা চালাবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। তাই মীর গ্রুপের পক্ষ থেকে সহযোগিতা কামনা করা হয়। বিএনপির নাম দিয়ে চাঁদা দাবির সেই ঘটনা জানার পর এনামুল দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হিসেবে আমাকে জানান। বিএনপির দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে দলের নাম ব্যবহার করা চাঁদাবাজদের চিহ্নিত করতেই আমরা সেখানে গিয়েছিলাম।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরের একটি ওয়্যারহাউস থেকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতার উপস্থিতিতে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন মডেলের দামি গাড়ি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে—এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনাটি বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের। ওই সময় চালকদের একটি টিম কালুরঘাট শিল্প এলাকার মীর গ্রুপের মালিকানাধীন ওয়্যারহাউসে যান। তাঁদের ব্যাকআপ দিতে কয়েকটি গাড়ি সেখানে পৌঁছায়। গাড়িগুলো থেকে নামেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম, পটিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব অহিদুল আলম চৌধুরী পিবলু এবং চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ হোসেন নয়ন। একটি গাড়ি থেকে নামেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানের ড্রাইভার মনসুর। সেই গাড়ির ভেতরে আবু সুফিয়ান বসে ছিলেন বলে ধারণা প্রত্যক্ষদর্শীদের। এস আলম গ্রুপের গাড়ি নিরাপদে বের হয়ে যাওয়ার পর বিএনপির নেতারা ঘটনাস্থল থেকে সরে যান।
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের পরিবারের ব্যবহৃত ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহায়তার অভিযোগে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ইউনিটের তিন নেতাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। নোটিশ পাওয়া বিএনপির এই নেতারা হলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম এবং কর্ণফুলী থানা বিএনপির আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া।
বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম গণমাধ্যমকে বলেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁদের কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। তবে শোকজ নোটিশ পাওয়া নেতারা দাবি করেছেন, এস আলম গ্রুপের বিলাসবহুল গাড়ি সরাতে নয়, চাঁদাবাজি থামাতে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন তাঁরা। গতকাল শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন ডেকে এমন দাবি করেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, ‘গত ২৯ আগস্ট নগরের কালুরঘাট বিসিক শিল্প এলাকায় মীর গ্রুপের পক্ষ থেকে আমাদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনামকে জানানো হয়, তাঁদের প্রতিষ্ঠানে মোবাইল ফোনে প্রথমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং পরবর্তী সময়ে বিএনপির নাম দিয়ে চাঁদা দাবি করছে। যদি চাঁদা না দেয়, তাহলে মীর গ্রুপের প্রতিষ্ঠানগুলোতে হামলা চালাবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। তাই মীর গ্রুপের পক্ষ থেকে সহযোগিতা কামনা করা হয়। বিএনপির নাম দিয়ে চাঁদা দাবির সেই ঘটনা জানার পর এনামুল দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হিসেবে আমাকে জানান। বিএনপির দায়িত্বশীল নেতা হিসেবে দলের নাম ব্যবহার করা চাঁদাবাজদের চিহ্নিত করতেই আমরা সেখানে গিয়েছিলাম।’
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম নগরের একটি ওয়্যারহাউস থেকে দক্ষিণ জেলা বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতার উপস্থিতিতে এস আলম গ্রুপের বিভিন্ন মডেলের দামি গাড়ি সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে—এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনাটি বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতের। ওই সময় চালকদের একটি টিম কালুরঘাট শিল্প এলাকার মীর গ্রুপের মালিকানাধীন ওয়্যারহাউসে যান। তাঁদের ব্যাকআপ দিতে কয়েকটি গাড়ি সেখানে পৌঁছায়। গাড়িগুলো থেকে নামেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম, পটিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব অহিদুল আলম চৌধুরী পিবলু এবং চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মোহাম্মদ হোসেন নয়ন। একটি গাড়ি থেকে নামেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানের ড্রাইভার মনসুর। সেই গাড়ির ভেতরে আবু সুফিয়ান বসে ছিলেন বলে ধারণা প্রত্যক্ষদর্শীদের। এস আলম গ্রুপের গাড়ি নিরাপদে বের হয়ে যাওয়ার পর বিএনপির নেতারা ঘটনাস্থল থেকে সরে যান।
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেআজ শুক্রবার সকাল থেকে মসজিদের সামনে অবস্থান নিয়েছে সাদপন্থীরা। সকাল থেকে মসজিদে প্রবেশ করেন শত শত সাদপন্থী। তাঁদের লক্ষ্য, লাখো মুসল্লির সমাগমে জুমার নামাজ আদায় করে নিজেদের অবস্থান ও শক্তি জানান দেওয়া। জমায়েতের চাপে আশপাশে সব রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।
২৩ মিনিট আগেবাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
৩৬ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগে