কক্সবাজার প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতে কক্সবাজারে ৩৭ হাজার ৮৫৪ বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাছপালা ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পথঘাট। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের ৩৫৪ বৈদ্যুতিক খুঁটি। বিকল হয়েছে বেশ কিছু ট্রান্সফরমার। প্রায় ৪০ ঘণ্টারও বেশি সময়েও স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
জেলা প্রশাসন বলছে, আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বিভিন্ন বরাদ্দের কাজ চলছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। তিনি কক্সবাজার শহরের সমিতিপাড়া ও কুতুবদিয়াপাড়া ঘুরে দেখার পর সদর ও মহেশখালী উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতে জেলার ৭০টি ইউনিয়ন, কক্সবাজার ও মহেশখালী পৌরসভার ৩৭ হাজার ৮৫৪ বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ হাজার ১০৫টি এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩২ হাজার ৭৪৯টি বাড়ি-ঘর। এতে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৫৪৯ জন মানুষ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
হামুনের তাণ্ডবে পল্লী বিদ্যুতের ৩৫৪টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে গেছে। বিকল হয়েছে ২৩টি ট্রান্সফরমার। ৪৯৬ স্থানে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে গেছে। ৮০০টি স্থানে গাছ পড়ে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সমিতিপাড়া, কুতুবদিয়াপাড়া এলাকা।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও কক্সবাজার শহরের সিংহভাগ এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়নি। খাবার, পানীয়জলসহ নানা সংকটে রয়েছে মানুষ। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না থাকায় মোবাইল নেটওয়ার্কও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা নাগাদ জেলা শহরের কিছু কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণে সরকারের সব দপ্তর কাজ করছে। ইতিমধ্যে নগদ অর্থ, জিআর চাল ও ঢেউটিন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে কক্সবাজার পৌরসভায় দেড় শ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে এক বান্ডিল করে ঢেউটিন ও নগদ ১ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র মো. মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী।
ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতে কক্সবাজারে ৩৭ হাজার ৮৫৪ বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গাছপালা ভেঙে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পথঘাট। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের ৩৫৪ বৈদ্যুতিক খুঁটি। বিকল হয়েছে বেশ কিছু ট্রান্সফরমার। প্রায় ৪০ ঘণ্টারও বেশি সময়েও স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন।
জেলা প্রশাসন বলছে, আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা নাগাদ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য বিভিন্ন বরাদ্দের কাজ চলছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। তিনি কক্সবাজার শহরের সমিতিপাড়া ও কুতুবদিয়াপাড়া ঘুরে দেখার পর সদর ও মহেশখালী উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, ঘূর্ণিঝড় হামুনের আঘাতে জেলার ৭০টি ইউনিয়ন, কক্সবাজার ও মহেশখালী পৌরসভার ৩৭ হাজার ৮৫৪ বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর মধ্যে সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫ হাজার ১০৫টি এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩২ হাজার ৭৪৯টি বাড়ি-ঘর। এতে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৫৪৯ জন মানুষ ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
হামুনের তাণ্ডবে পল্লী বিদ্যুতের ৩৫৪টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে গেছে। বিকল হয়েছে ২৩টি ট্রান্সফরমার। ৪৯৬ স্থানে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে গেছে। ৮০০টি স্থানে গাছ পড়ে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও কক্সবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সমিতিপাড়া, কুতুবদিয়াপাড়া এলাকা।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত কুতুবদিয়া, মহেশখালী ও কক্সবাজার শহরের সিংহভাগ এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়নি। খাবার, পানীয়জলসহ নানা সংকটে রয়েছে মানুষ। বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না থাকায় মোবাইল নেটওয়ার্কও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা নাগাদ জেলা শহরের কিছু কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণে সরকারের সব দপ্তর কাজ করছে। ইতিমধ্যে নগদ অর্থ, জিআর চাল ও ঢেউটিন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’
এদিকে কক্সবাজার পৌরসভায় দেড় শ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে এক বান্ডিল করে ঢেউটিন ও নগদ ১ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র মো. মাহাবুবুর রহমান চৌধুরী।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৩৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে