দেবিদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দেবিদ্বারে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের মামলায় অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতিসহ অন্যান্য প্রতারণার অভিযোগ এনে কুমিল্লা আদালতে মামলা করেছিলেন একাধিক ভুক্তভোগী। এর ভিত্তিতে শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বারুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার মনিরুল ইসলাম উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের বারুর গ্রামের মো. ইব্রাহীম মুন্সির ছেলে।
দেবিদ্বার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সোহরাব হোসেন ভূইয়া মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রতারক মনিরুল ইসলামকে আটকের খবর পেয়ে শনিবার সকালে ১০/১২ জন ভুক্তভোগী দেবিদ্বার থানার সামনে জড়ো হন।
ভুক্তভোগী সফিকুল ইসলাম ও শামসুর রহমান জানান, মনিরুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী লাকি আক্তার দেবিদ্বার থানার গেইট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি উচ্চমহলের মানুষের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে সবার সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। মনিরুল ইসলাম আমাদের জানান, সেনাবাহিনীতে চাকরির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জেলার সেনা দপ্তরে সরকারি রেশন সাপ্লাই করেন। তাঁর কাছে বিনিয়োগ করলে দ্বিগুণ মুনাফা হবে এমন প্রলোভন দেখিয়ে থানার গেইট এলাকার বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ও স্বর্ণ অলংকার নিয়ে পালিয়ে যান তিনি।
অপর ভুক্তভোগী মো. আমির হোসেন আমু বলেন, ‘গুদাম থেকে রেশন কিনে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরে তা সাপ্লাই করে দ্বিগুণ মুনাফা দেবেন বলে তাঁর স্ত্রী লাকি আক্তার আমার কাছ থেকে কয়েক দফায় ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর তারা পালিয়ে যান এবং গত এক বছর ধরে পলাতক ছিলেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করার খবর শুনে থানায় এসেছি, আমরা আমাদের টাকা ফেরত চাই।’
দেবিদ্বার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.সোহরাব হোসেন ভূইয়া বলেন, মনিরুল ইসলাম সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য ছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীতে থাকাবস্থায় তাঁর স্ত্রীর মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনের কাছ থেকে সরকারি রেশন ব্যবসার মাধ্যমে অধিক মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। পরে টাকা না পেয়ে লোকজন আদালতে মামলা করতে শুরু করলে তিনি দ্রুত সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। এবং স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। সে একজন কৌশলী প্রতারক। আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল।
শনিবার দুপুরে মনিরুল ইসলামকে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
কুমিল্লার দেবিদ্বারে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের মামলায় অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে চেক জালিয়াতিসহ অন্যান্য প্রতারণার অভিযোগ এনে কুমিল্লা আদালতে মামলা করেছিলেন একাধিক ভুক্তভোগী। এর ভিত্তিতে শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বারুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে আটক করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার মনিরুল ইসলাম উপজেলার জাফরগঞ্জ ইউনিয়নের বারুর গ্রামের মো. ইব্রাহীম মুন্সির ছেলে।
দেবিদ্বার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সোহরাব হোসেন ভূইয়া মনিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রতারক মনিরুল ইসলামকে আটকের খবর পেয়ে শনিবার সকালে ১০/১২ জন ভুক্তভোগী দেবিদ্বার থানার সামনে জড়ো হন।
ভুক্তভোগী সফিকুল ইসলাম ও শামসুর রহমান জানান, মনিরুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী লাকি আক্তার দেবিদ্বার থানার গেইট এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। তিনি উচ্চমহলের মানুষের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে সবার সঙ্গে সখ্য গড়ে তোলেন। মনিরুল ইসলাম আমাদের জানান, সেনাবাহিনীতে চাকরির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন জেলার সেনা দপ্তরে সরকারি রেশন সাপ্লাই করেন। তাঁর কাছে বিনিয়োগ করলে দ্বিগুণ মুনাফা হবে এমন প্রলোভন দেখিয়ে থানার গেইট এলাকার বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা ও স্বর্ণ অলংকার নিয়ে পালিয়ে যান তিনি।
অপর ভুক্তভোগী মো. আমির হোসেন আমু বলেন, ‘গুদাম থেকে রেশন কিনে সেনাবাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরে তা সাপ্লাই করে দ্বিগুণ মুনাফা দেবেন বলে তাঁর স্ত্রী লাকি আক্তার আমার কাছ থেকে কয়েক দফায় ২৫ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর তারা পালিয়ে যান এবং গত এক বছর ধরে পলাতক ছিলেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করার খবর শুনে থানায় এসেছি, আমরা আমাদের টাকা ফেরত চাই।’
দেবিদ্বার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো.সোহরাব হোসেন ভূইয়া বলেন, মনিরুল ইসলাম সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সদস্য ছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীতে থাকাবস্থায় তাঁর স্ত্রীর মাধ্যমে বিভিন্ন লোকজনের কাছ থেকে সরকারি রেশন ব্যবসার মাধ্যমে অধিক মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। পরে টাকা না পেয়ে লোকজন আদালতে মামলা করতে শুরু করলে তিনি দ্রুত সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। এবং স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হয়ে যায়। সে একজন কৌশলী প্রতারক। আদালতে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল।
শনিবার দুপুরে মনিরুল ইসলামকে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে