কক্সবাজার, প্রতিনিধি
কক্সবাজারের মহেশখালী পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা মকছুদ মিয়ার বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে গ্রাম ছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে। পরিবারটিকে আইনি সহায়তা ও নিরাপত্তা দিতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেস ক্লাব সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
অভিযোগে জানানো হয়, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আমজাদ হোসেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম এলাকায় ৬৭ দশমিক ৪০ একর চিংড়ি ঘের রয়েছে। গত ১৯ অক্টোবর রাতে মহেশখালী পৌর মেয়র মকছুদ মিয়ার নির্দেশে ৩০-৩৫ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী ঘেরটি দখল করে এবং লুটপাট চালায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা চিংড়ি ঘেরের পরিচালক এবং কর্মচারীদের মারধর করে তাড়িয়ে দেন। তারা চিংড়ি ঘেরের কয়েক লাখ টাকার মাছ ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন থানায় অভিযোগ করার পরও পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
পরে গত ২৪ অক্টোবর মহেশখালী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মেয়র মকছুদ মিয়াকে প্রধান আসামি করে ৩১ জনের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতির মামলা করেন আমজাদ হোসেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মহেশখালী থানার পুলিশকে মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন।
আমজাদ হোসেন অভিযোগ করেন, থানায় ২৫ অক্টোবর মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর মকছুদ মিয়া ও তাঁর লোকজনের হুমকিতে তিনি পরিবার নিয়ে কক্সবাজার শহরে আশ্রয় নিয়েছেন।
তিনি দাবি করেন, মহেশখালীতে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালে করা একমাত্র মামলার এক নম্বর আসামি মাওলানা জাকারিয়া পরিবারের সন্তান মেয়র মকছুদ মিয়া এখন জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য। তিনি এ মামলার অন্যতম সাক্ষী। এ জন্য তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মকছুদ মিয়া তাঁর নানাভাবে ক্ষতি করে আসছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সহকারী কমান্ডার মোহাম্মদ মাসুদ কুতুবী, চকরিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাজি বশিরুল আলম মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক ও আবুল কাশেম প্রমুখ।
মেয়র মকছুদ মিয়া এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি (আমজাদ হোসেন) সব সময় আমার বিরুদ্ধে লেগে আছেন। এবারের নির্বাচনেও আমার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি মাত্র শ দেড়েক ভোট পেয়েছেন।
ঘের দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে মেয়র বলেন, ঘেরের জায়গা আমাদের পরিবারের। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে এলাকা ছাড়ার ব্যাপারে মেয়র বলেন, তিনি তো এলাকায়ই থাকেন না!
কক্সবাজারের মহেশখালী পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগ নেতা মকছুদ মিয়ার বিরুদ্ধে এক মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে গ্রাম ছাড়া করার অভিযোগ উঠেছে। পরিবারটিকে আইনি সহায়তা ও নিরাপত্তা দিতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার প্রেস ক্লাব সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
অভিযোগে জানানো হয়, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আমজাদ হোসেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম এলাকায় ৬৭ দশমিক ৪০ একর চিংড়ি ঘের রয়েছে। গত ১৯ অক্টোবর রাতে মহেশখালী পৌর মেয়র মকছুদ মিয়ার নির্দেশে ৩০-৩৫ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী ঘেরটি দখল করে এবং লুটপাট চালায়। এ সময় সন্ত্রাসীরা চিংড়ি ঘেরের পরিচালক এবং কর্মচারীদের মারধর করে তাড়িয়ে দেন। তারা চিংড়ি ঘেরের কয়েক লাখ টাকার মাছ ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় মুক্তিযোদ্ধা আমজাদ হোসেন থানায় অভিযোগ করার পরও পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
পরে গত ২৪ অক্টোবর মহেশখালী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মেয়র মকছুদ মিয়াকে প্রধান আসামি করে ৩১ জনের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতির মামলা করেন আমজাদ হোসেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে মহেশখালী থানার পুলিশকে মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেন।
আমজাদ হোসেন অভিযোগ করেন, থানায় ২৫ অক্টোবর মামলা নথিভুক্ত হওয়ার পর মকছুদ মিয়া ও তাঁর লোকজনের হুমকিতে তিনি পরিবার নিয়ে কক্সবাজার শহরে আশ্রয় নিয়েছেন।
তিনি দাবি করেন, মহেশখালীতে আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালে করা একমাত্র মামলার এক নম্বর আসামি মাওলানা জাকারিয়া পরিবারের সন্তান মেয়র মকছুদ মিয়া এখন জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য। তিনি এ মামলার অন্যতম সাক্ষী। এ জন্য তাঁর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মকছুদ মিয়া তাঁর নানাভাবে ক্ষতি করে আসছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সহকারী কমান্ডার মোহাম্মদ মাসুদ কুতুবী, চকরিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাজি বশিরুল আলম মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক ও আবুল কাশেম প্রমুখ।
মেয়র মকছুদ মিয়া এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি (আমজাদ হোসেন) সব সময় আমার বিরুদ্ধে লেগে আছেন। এবারের নির্বাচনেও আমার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি মাত্র শ দেড়েক ভোট পেয়েছেন।
ঘের দখলের অভিযোগ অস্বীকার করে মেয়র বলেন, ঘেরের জায়গা আমাদের পরিবারের। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে এলাকা ছাড়ার ব্যাপারে মেয়র বলেন, তিনি তো এলাকায়ই থাকেন না!
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে