হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ছয় মাসের এক শিশু মারা গেছে। এতে নারীসহ আরও সাতজন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে সাতটি পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে।
আজ বুধবার ভোর রাত ৪টার দিকে হাটহাজারী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড রঙ্গিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুনে আনুমানিক ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ জানা যায়নি।
এ ঘটনায় অগ্নিদগ্ধরা হলেন, বৃষ্টি বেগম (২০), আনুয়ারা বেগম (৪০), লাকি আকতার (৪৫), মো. কালা মিয়া মানিক (২০), ছেনোয়ারা বেগম (৬০), জানে আলম (২৪)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এলাকার আবু তাহেরের বসতঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনের লেলিহান শিখা দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে সাত পরিবারের বসতঘর ও ঘরের থাকা যাবতীয় মালামাল সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হলে দ্রুত দুইটি ইউনিট চলে আসে। এরপর আড়াই ঘণ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে তারা।
এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন, হাফেজ আবু তাহের, মো. শাহ আলম, মাবিয়া খাতুন, নুরুল আলম, ফোরক আহমদ, নুর নাহার বেগম ও শাহজাহান।
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. তাহামি সাবের চৌধুরী জানান, বুধবার ভোররাতে আগুন নেভাতে আসা স্থানীয় ব্যক্তিরা অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) হাসপাতালে বার্ন ইউনিটে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের প্রধান ডা. রফিক আহমেদ বলেন, অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হওয়া যে ছয়জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল, তাদের মধ্যে পাঁচ মাস বয়সী শিশুটি সকালে মারা গেছে। অগ্নিদগ্ধ বাকি পাঁচজনের সবার শ্বাসতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে বৃষ্টি বেগমের শরীরের ৭৫ শতাংশ, আনোয়ারা বেগমের ২২ শতাংশ, লাকি আকতারের ১০ শতাংশ, ছেনোয়ারার ১০ শতাংশ, কালা মিয়া মানিকের শরীরের ২৫ শতাংশ এবং জানে আলমের হাত পা পুড়ে গেছে।
ঘটনা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা শাহজাহান বলেন, অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আড়াই ঘণ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলম ও পৌর সভার সহায়ক কমিটির সদস্য আলী আজম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ ব্যাপারে ইউএনও মো. শাহিদুল আলম বলেন, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সাত পরিবারকে দুইবান টিন, নগদ ৬ হাজার টাকা,৫টি করে কম্বল ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। তা ছাড়া নিহত শিশু রোহানের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পৌরসভার পক্ষ থেকে ৫০ কেজি ওজনের তিন বস্তা চাল দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ছয় মাসের এক শিশু মারা গেছে। এতে নারীসহ আরও সাতজন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে সাতটি পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে।
আজ বুধবার ভোর রাত ৪টার দিকে হাটহাজারী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড রঙ্গিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আগুনে আনুমানিক ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ জানা যায়নি।
এ ঘটনায় অগ্নিদগ্ধরা হলেন, বৃষ্টি বেগম (২০), আনুয়ারা বেগম (৪০), লাকি আকতার (৪৫), মো. কালা মিয়া মানিক (২০), ছেনোয়ারা বেগম (৬০), জানে আলম (২৪)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এলাকার আবু তাহেরের বসতঘর থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনের লেলিহান শিখা দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে সাত পরিবারের বসতঘর ও ঘরের থাকা যাবতীয় মালামাল সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হলে দ্রুত দুইটি ইউনিট চলে আসে। এরপর আড়াই ঘণ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে তারা।
এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন, হাফেজ আবু তাহের, মো. শাহ আলম, মাবিয়া খাতুন, নুরুল আলম, ফোরক আহমদ, নুর নাহার বেগম ও শাহজাহান।
হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. তাহামি সাবের চৌধুরী জানান, বুধবার ভোররাতে আগুন নেভাতে আসা স্থানীয় ব্যক্তিরা অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) হাসপাতালে বার্ন ইউনিটে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের প্রধান ডা. রফিক আহমেদ বলেন, অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হওয়া যে ছয়জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল, তাদের মধ্যে পাঁচ মাস বয়সী শিশুটি সকালে মারা গেছে। অগ্নিদগ্ধ বাকি পাঁচজনের সবার শ্বাসতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে বৃষ্টি বেগমের শরীরের ৭৫ শতাংশ, আনোয়ারা বেগমের ২২ শতাংশ, লাকি আকতারের ১০ শতাংশ, ছেনোয়ারার ১০ শতাংশ, কালা মিয়া মানিকের শরীরের ২৫ শতাংশ এবং জানে আলমের হাত পা পুড়ে গেছে।
ঘটনা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন কর্মকর্তা শাহজাহান বলেন, অগ্নিকাণ্ডের সংবাদ পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় আড়াই ঘণ্টা প্রচেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রায় ১৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহিদুল আলম ও পৌর সভার সহায়ক কমিটির সদস্য আলী আজম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ ব্যাপারে ইউএনও মো. শাহিদুল আলম বলেন, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সাত পরিবারকে দুইবান টিন, নগদ ৬ হাজার টাকা,৫টি করে কম্বল ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। তা ছাড়া নিহত শিশু রোহানের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে এবং অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে পৌরসভার পক্ষ থেকে ৫০ কেজি ওজনের তিন বস্তা চাল দেওয়া হয়েছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
৩৭ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
২ ঘণ্টা আগে