জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে বিস্ফোরিত সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টটিতে নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের অননুমোদিত মজুত মিলেছে। এমন কারখানা চালাতে অন্তত আট ধরনের সনদ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকলেও ছয় ধরনের সনদ পাওয়া যায়নি। শুধু তাই নয় পরিচালনার দায়িত্বে যারা ছিলেন, তাঁদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো শিক্ষা ছিল না। ডিপ্লোমা সনদ নিয়ে কারখানা চালাচ্ছিলেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ডে কদমরসুল এলাকার সীমা অক্সিজেন প্লান্টে বিস্ফোরণে ৭ জন নিহত হন। আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করেন অন্তত ১০ জন। বাকিরা শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত নিয়ে হাসপাতালের বিছানায়।
ফায়ার সার্ভিস, কলকারখানার পরিদর্শক অধিদপ্তর ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে অপরিকল্পিতভাবে জিনিসপত্র রাখা হয়েছে, সেখানে অগ্নিনিরাপত্তা ছিল না। দুর্ঘটনা ঘটলে, সবার যে অ্যাসেম্বলি পয়েন্ট, সেগুলোও ছিল না। নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের মজুতের অনুমোদন ছিল না। ছিল না পরিবেশের ছাড়পত্র, বিদ্যুৎ বিভাগ, বয়লার পরিদর্শক দপ্তর ও জেলা প্রশাসন অফিসের অনুমতিও।
সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, ১৯৯৬ সালে প্লান্টটি উৎপাদনের কাজ শুরু করে। প্রতিটি শিফেট ১৪ জন করে কাজ করেন। এর মধ্যে ৩ জন অপারেটর রয়েছেন, তাদের হাতেই মূল পরিচালনার দায়িত্ব ছিল। বাকিরা ছিল বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারী। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন শিল্পকারখানায় অক্সিজেন সরবরাহ করতো।
এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে সাধারণত মেকানিক্যাল বা বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা জনবল দিয়ে পরিচালিত হওয়ার কথা। কিন্তু উৎপাদনের দায়িত্বে থাকা ৩ জনের কারও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা বা অভিজ্ঞতা ছিল না।
সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে অক্সিজেন কম্প্রেশার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন মো. ওসমান (৩৯)। শনিবার বিস্ফোরণের সময় কাজ করছিলেন তিনি। হঠাৎ বিকট শব্দে সব তছনছ হয়ে যায়, আকাশে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী। তিনি ছিটকে পড়েন ১০ ফুট দূরে। পরে নিজেকে আবিষ্কার করেন হাসপাতালের বেডে। আহত ওসমানের দুই পায়ের গোড়ালিতে লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে; বুকে-পিঠে জখম হয়েছে।
মানবিক বিভাগ থেকে পড়াশোনা করা ওসমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ``অক্সিজেন তৈরির সময় টেকনিক্যাল সমস্যা বা অতিরিক্ত চাপের কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।''
প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৯৬ সালে প্ল্যান্ট স্থাপন করার সময় কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শুরুতে যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তাঁরা অনেকেই এখন নেই। অভিজ্ঞ হওয়ায় তাঁরা ৫০-৬০ হাজার টাকা করে বেতন চেয়েছিলেন। না পেয়ে তাঁরা চাকরি ছেড়ে দেন। পরে অদক্ষ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনভিজ্ঞ জনবল দিয়ে কারখানা চলছিল।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সীতাকুণ্ডে অবস্থিত শিল্পকারখানার মালিকদের সঙ্গে বসেন। তিনি কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন উদ্দিনকে বলেন, ``আপনার-তো পরিবেশের নবায়ন নেই, বিদ্যুৎ দপ্তরের অনুমোদন নেই। ডিসির দপ্তর থেকেও অনুমোদন নেননি। আপনার কী, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন ছিল না?''
এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেননি তিনি।
বিস্ফোরক অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিদর্শক এম সাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ``সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট পরিদর্শন করে আমরা নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ব্যবহার পেয়েছি। অথচ এসব মজুতের কোনো অনুমোদন ছিল না। কারখানাটি অদক্ষ কর্মচারী দিয়ে পরিচালনা করা হতো। অর্থাৎ কয়েকবছর ধরে শ্রমিকদের দিয়েও অপারেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হতো। মেকানিক্যাল বিষয়ে পড়াশোনা লোকবল দিয়ে যেখানে অপারেশন কাজ করানো কথা, সেখানে মানবিক বিভাগের লোক দিয়ে কাজ করা হতো।''
এর আগে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সভায় চট্টগ্রামের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শক অধিদপ্তরের প্রধান আবদুল্লাহ আল সাকিব মুবাররাত বলেন, ‘সীতাকুণ্ডে ৫৫০টি কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে বেশ কিছু সমস্যা পেয়েছিলাম। পরে মৌখিকভাবে তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এমনকি চিঠিও দেওয়া হয়। তারা তখন ৩ মাসের সময় চেয়ে, বেশকিছু সমস্যার মধ্যে কিছু সমস্যা তারা সলভও করে। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে আরেকটি ইন্সপেকশন হওয়ার কথা ছিল। এরমধ্যে বিস্ফোরণ হয়।’
চট্টগ্রামের ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক বলেন, ‘৯ মাস আগে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের পর ফায়ার সার্ভিস সতর্ক হয়ে যায়। সেটির ধারবাহিকতায় বিভিন্ন কারখানায় পরির্শন করা হয়। ২০২২ সালে সীমা অক্সিজেন প্লান্টেও বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়। ফায়ার সেফটি প্লান ছিল না সীমা অক্সিজেন প্লান্টে।’
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মামুন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপারেটরের দায়িত্বে থাকা তিনজনের মধ্যে একজন মানবিক বিভাগের বাকি দুজন ডিপ্লোমাধারী। এমনকি তিনি নিজেও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করেননি।
বিস্ফোরণের বিষয়ে তিনি মন্তব্য করেন, ‘বিস্ফোরণের কারণ আল্লাহ-ই ভালো জানেন।''
চট্টগ্রামে বিস্ফোরিত সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টটিতে নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের অননুমোদিত মজুত মিলেছে। এমন কারখানা চালাতে অন্তত আট ধরনের সনদ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকলেও ছয় ধরনের সনদ পাওয়া যায়নি। শুধু তাই নয় পরিচালনার দায়িত্বে যারা ছিলেন, তাঁদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোনো শিক্ষা ছিল না। ডিপ্লোমা সনদ নিয়ে কারখানা চালাচ্ছিলেন তাঁরা।
সীতাকুণ্ডে কদমরসুল এলাকার সীমা অক্সিজেন প্লান্টে বিস্ফোরণে ৭ জন নিহত হন। আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করেন অন্তত ১০ জন। বাকিরা শরীরে বিভিন্ন জায়গায় আঘাত নিয়ে হাসপাতালের বিছানায়।
ফায়ার সার্ভিস, কলকারখানার পরিদর্শক অধিদপ্তর ও বিস্ফোরক অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে অপরিকল্পিতভাবে জিনিসপত্র রাখা হয়েছে, সেখানে অগ্নিনিরাপত্তা ছিল না। দুর্ঘটনা ঘটলে, সবার যে অ্যাসেম্বলি পয়েন্ট, সেগুলোও ছিল না। নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের মজুতের অনুমোদন ছিল না। ছিল না পরিবেশের ছাড়পত্র, বিদ্যুৎ বিভাগ, বয়লার পরিদর্শক দপ্তর ও জেলা প্রশাসন অফিসের অনুমতিও।
সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, ১৯৯৬ সালে প্লান্টটি উৎপাদনের কাজ শুরু করে। প্রতিটি শিফেট ১৪ জন করে কাজ করেন। এর মধ্যে ৩ জন অপারেটর রয়েছেন, তাদের হাতেই মূল পরিচালনার দায়িত্ব ছিল। বাকিরা ছিল বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মচারী। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন শিল্পকারখানায় অক্সিজেন সরবরাহ করতো।
এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে সাধারণত মেকানিক্যাল বা বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করা জনবল দিয়ে পরিচালিত হওয়ার কথা। কিন্তু উৎপাদনের দায়িত্বে থাকা ৩ জনের কারও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা বা অভিজ্ঞতা ছিল না।
সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে অক্সিজেন কম্প্রেশার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন মো. ওসমান (৩৯)। শনিবার বিস্ফোরণের সময় কাজ করছিলেন তিনি। হঠাৎ বিকট শব্দে সব তছনছ হয়ে যায়, আকাশে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী। তিনি ছিটকে পড়েন ১০ ফুট দূরে। পরে নিজেকে আবিষ্কার করেন হাসপাতালের বেডে। আহত ওসমানের দুই পায়ের গোড়ালিতে লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে; বুকে-পিঠে জখম হয়েছে।
মানবিক বিভাগ থেকে পড়াশোনা করা ওসমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ``অক্সিজেন তৈরির সময় টেকনিক্যাল সমস্যা বা অতিরিক্ত চাপের কারণে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।''
প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৯৯৬ সালে প্ল্যান্ট স্থাপন করার সময় কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শুরুতে যারা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তাঁরা অনেকেই এখন নেই। অভিজ্ঞ হওয়ায় তাঁরা ৫০-৬০ হাজার টাকা করে বেতন চেয়েছিলেন। না পেয়ে তাঁরা চাকরি ছেড়ে দেন। পরে অদক্ষ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনভিজ্ঞ জনবল দিয়ে কারখানা চলছিল।
আজ সোমবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান সীতাকুণ্ডে অবস্থিত শিল্পকারখানার মালিকদের সঙ্গে বসেন। তিনি কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন উদ্দিনকে বলেন, ``আপনার-তো পরিবেশের নবায়ন নেই, বিদ্যুৎ দপ্তরের অনুমোদন নেই। ডিসির দপ্তর থেকেও অনুমোদন নেননি। আপনার কী, এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন ছিল না?''
এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দিতে পারেননি তিনি।
বিস্ফোরক অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিদর্শক এম সাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ``সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট পরিদর্শন করে আমরা নাইট্রোজেন অক্সাইড ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ব্যবহার পেয়েছি। অথচ এসব মজুতের কোনো অনুমোদন ছিল না। কারখানাটি অদক্ষ কর্মচারী দিয়ে পরিচালনা করা হতো। অর্থাৎ কয়েকবছর ধরে শ্রমিকদের দিয়েও অপারেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হতো। মেকানিক্যাল বিষয়ে পড়াশোনা লোকবল দিয়ে যেখানে অপারেশন কাজ করানো কথা, সেখানে মানবিক বিভাগের লোক দিয়ে কাজ করা হতো।''
এর আগে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে সভায় চট্টগ্রামের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শক অধিদপ্তরের প্রধান আবদুল্লাহ আল সাকিব মুবাররাত বলেন, ‘সীতাকুণ্ডে ৫৫০টি কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্ট অন্যতম। প্রতিষ্ঠানটি পরিদর্শন করে বেশ কিছু সমস্যা পেয়েছিলাম। পরে মৌখিকভাবে তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। এমনকি চিঠিও দেওয়া হয়। তারা তখন ৩ মাসের সময় চেয়ে, বেশকিছু সমস্যার মধ্যে কিছু সমস্যা তারা সলভও করে। চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে আরেকটি ইন্সপেকশন হওয়ার কথা ছিল। এরমধ্যে বিস্ফোরণ হয়।’
চট্টগ্রামের ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক বলেন, ‘৯ মাস আগে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের পর ফায়ার সার্ভিস সতর্ক হয়ে যায়। সেটির ধারবাহিকতায় বিভিন্ন কারখানায় পরির্শন করা হয়। ২০২২ সালে সীমা অক্সিজেন প্লান্টেও বিভিন্ন নির্দেশনা দেওয়া হয়। ফায়ার সেফটি প্লান ছিল না সীমা অক্সিজেন প্লান্টে।’
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মামুন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, অপারেটরের দায়িত্বে থাকা তিনজনের মধ্যে একজন মানবিক বিভাগের বাকি দুজন ডিপ্লোমাধারী। এমনকি তিনি নিজেও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পড়াশোনা করেননি।
বিস্ফোরণের বিষয়ে তিনি মন্তব্য করেন, ‘বিস্ফোরণের কারণ আল্লাহ-ই ভালো জানেন।''
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১৭ মিনিট আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার জগতি রেলস্টেশনে আন্তনগর ট্রেন থামানো, স্টেশন আধুনিকায়নসহ ছয় দফা দাবিতে ঢাকাগামী বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের মিঠাপুকুরে জামাই-শ্বশুরের বিবাদ থামাতে গিয়ে সোহান আহমেদ (২৬) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার পাইকান গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত সোহান ওই গ্রামের মো. শাহজাহানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে