নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে এক কলেজছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এম এ নাসের চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামির বিরুদ্ধে এক কলেজছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানা এবং ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় একই আইনের অপর একটি ধারায় ১০ বছর কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। উভয় ধারায় দেওয়া সাজা একসঙ্গে চলবে। রায় ঘোষণার সময় মিজানুর রহমানকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। পরে তাকে আবার কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে আরও জানা গেছে, মিজানুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানায় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) থাকাকালে ২০১১ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রাম নগরীর ফয়’স লেক এলাকা থেকে ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী ও তার বন্ধুকে তুলে নিয়ে চকবাজারে একটি হোটেলে ধর্ষণচেষ্টা চালান।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১৬ জুলাই মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মিজানুর রহমানসহ তিনজনকে আসামি করে দুটি মামলা দায়ের করেন। বাকি দুই আসামি ওই হোটেলের কর্মচারী। এই ঘটনার পর সাড়ে তিনমাস পলাতক থাকা মিজানুর রহমান ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের আদেশে ২০১২ সালের জুলাই মাসে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
চট্টগ্রাম নগরীতে এক কলেজছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে পুলিশ পরিদর্শক মিজানুর রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক ফেরদৌস আরা এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এম এ নাসের চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, আসামির বিরুদ্ধে এক কলেজছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৭ ধারায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা জরিমানা এবং ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় একই আইনের অপর একটি ধারায় ১০ বছর কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। উভয় ধারায় দেওয়া সাজা একসঙ্গে চলবে। রায় ঘোষণার সময় মিজানুর রহমানকে চট্টগ্রাম কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল। পরে তাকে আবার কারাগারে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
আদালত সূত্রে আরও জানা গেছে, মিজানুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানায় পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) থাকাকালে ২০১১ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রাম নগরীর ফয়’স লেক এলাকা থেকে ইস্পাহানি স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী ও তার বন্ধুকে তুলে নিয়ে চকবাজারে একটি হোটেলে ধর্ষণচেষ্টা চালান।
এ ঘটনায় ওই বছরের ১৬ জুলাই মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মিজানুর রহমানসহ তিনজনকে আসামি করে দুটি মামলা দায়ের করেন। বাকি দুই আসামি ওই হোটেলের কর্মচারী। এই ঘটনার পর সাড়ে তিনমাস পলাতক থাকা মিজানুর রহমান ২০১১ সালের ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রামের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের আদেশে ২০১২ সালের জুলাই মাসে তিনি জামিনে মুক্তি পান।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৪ ঘণ্টা আগে