খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
নতুন বছরের শুরুতেই খাগড়াছড়িতে পর্যটক সমাগম বেড়েছে। পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে বেড়াতে এসেছেন তাঁরা। এরই মধ্যে অধিকাংশ হোটেলে কটেজ বুকিং হয়ে গেছে। ফলে পর্যটক বাড়ায় বন্ধের সময়ের ক্ষতি পুষিয়ে উঠছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, যাতায়াত সুবিধার কারণে পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি হয়ে সাজেকে যাতায়াত করেন। পর্যটকদের আগমনে মুখর রুইলুই ও কংলাক পাড়া। অধিকাংশ হোটেলে ও কটেজ বুকিং হয়ে গেছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৮০০ ফুট উঁচু কংলাক পাড়া থেকে দেখা মিলছে মিজোরামের পাহাড় ও মেঘ। প্রকৃতির সৌন্দর্যে মুগ্ধ পর্যটকেরা। অপরদিকে, অতিথি বাড়ায় খুশি পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা। নতুন বছর বরণে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রেখেছে হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরা। পর্যটক বাড়ায় বন্ধের সময়ের ক্ষতি পুষিয়ে ওঠার আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, খাগড়াছড়ির আলুটিলা রহস্যময় সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, তারেং, রিছাং ঝরনায় বিপুল পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। সবাই বছরের শুরুতেই ছুটি কাটাতে এখানে ছুটে এসেছেন।
খাগড়াছড়ির আলুটিলায় ঘুরতে আসা পর্যটক ফারহানা আক্তার বলেন, ‘আমি ফ্রান্সে থাকি। প্রথমবারের মতো খাগড়াছড়ি এসেছি। আমাদের দেশটা এত সুন্দর যে জানাই ছিল না। মানুষ কেন ইউরোপ বেড়াতে যায়। তাঁদের আগে পাহাড়ে ঘুরতে আসা দরকার।’
আরেক পর্যটক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘আমরা নতুন বছর বরণে খাগড়াছড়ি এসেছি। গতকাল সাজেক ছিলাম। আজকে খাগড়াছড়ি ঘুরছি। প্রথমে রিছাং ঝরনা দেখতে গেছি। এখন আলুটিলায় এসেছি। এখানকার প্রকৃতি, পাহাড়, মেঘ—সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করেছে।’
খাগড়াছড়ির আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, বছরের প্রথম দিনে আলুটিলায় পর্যটক সমাগম বেড়েছে। সাধারণত প্রতি শুক্রবার ভিড় থাকে। কিন্তু আজ শনিবারও বিপুল পর্যটক এসেছে। এদিন অন্তত ১ হাজার ২০০ জন পর্যটক আলুটিলা ভ্রমণ করেছেন।
খাগড়াছড়ি পর্যটন মোটেলের ইউনিট ব্যবস্থাপক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন বছরকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে পর্যটক সমাগম বেড়েছে। আমাদের মোটেলের প্রতিটি কক্ষ বরাদ্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার ৩০টি আবাসিক হোটেলের কোথাও কক্ষ খালি নেই। করোনাকালীন বন্ধে যে ক্ষতি হয়েছে, তা এখন অনেকটাই পুষিয়ে ওঠা সম্ভব।’
খাগড়াছড়িতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থায় থাকায় পর্যটক সমাগম বাড়ছে বলে দাবি করেছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ। তিনি বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্রে নিয়োজিত রয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের ভ্রমণে সব ধরনের সহযোগিতা করছে জেলা পুলিশ। খাগড়াছড়িতে পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ বলেই এখানে পর্যটক সমাগম বাড়ছে।
নতুন বছরের শুরুতেই খাগড়াছড়িতে পর্যটক সমাগম বেড়েছে। পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে স্বাগত জানানোর জন্য খাগড়াছড়ির বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে বেড়াতে এসেছেন তাঁরা। এরই মধ্যে অধিকাংশ হোটেলে কটেজ বুকিং হয়ে গেছে। ফলে পর্যটক বাড়ায় বন্ধের সময়ের ক্ষতি পুষিয়ে উঠছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, যাতায়াত সুবিধার কারণে পর্যটকেরা খাগড়াছড়ি হয়ে সাজেকে যাতায়াত করেন। পর্যটকদের আগমনে মুখর রুইলুই ও কংলাক পাড়া। অধিকাংশ হোটেলে ও কটেজ বুকিং হয়ে গেছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৮০০ ফুট উঁচু কংলাক পাড়া থেকে দেখা মিলছে মিজোরামের পাহাড় ও মেঘ। প্রকৃতির সৌন্দর্যে মুগ্ধ পর্যটকেরা। অপরদিকে, অতিথি বাড়ায় খুশি পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা। নতুন বছর বরণে পর্যটকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রেখেছে হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীরা। পর্যটক বাড়ায় বন্ধের সময়ের ক্ষতি পুষিয়ে ওঠার আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, খাগড়াছড়ির আলুটিলা রহস্যময় সুড়ঙ্গ, ঝুলন্ত ব্রিজ, তারেং, রিছাং ঝরনায় বিপুল পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। সবাই বছরের শুরুতেই ছুটি কাটাতে এখানে ছুটে এসেছেন।
খাগড়াছড়ির আলুটিলায় ঘুরতে আসা পর্যটক ফারহানা আক্তার বলেন, ‘আমি ফ্রান্সে থাকি। প্রথমবারের মতো খাগড়াছড়ি এসেছি। আমাদের দেশটা এত সুন্দর যে জানাই ছিল না। মানুষ কেন ইউরোপ বেড়াতে যায়। তাঁদের আগে পাহাড়ে ঘুরতে আসা দরকার।’
আরেক পর্যটক ফারজানা ইসলাম বলেন, ‘আমরা নতুন বছর বরণে খাগড়াছড়ি এসেছি। গতকাল সাজেক ছিলাম। আজকে খাগড়াছড়ি ঘুরছি। প্রথমে রিছাং ঝরনা দেখতে গেছি। এখন আলুটিলায় এসেছি। এখানকার প্রকৃতি, পাহাড়, মেঘ—সবকিছুই আমাদের মুগ্ধ করেছে।’
খাগড়াছড়ির আলুটিলা পর্যটনকেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক চন্দ্র কিরণ ত্রিপুরা জানান, বছরের প্রথম দিনে আলুটিলায় পর্যটক সমাগম বেড়েছে। সাধারণত প্রতি শুক্রবার ভিড় থাকে। কিন্তু আজ শনিবারও বিপুল পর্যটক এসেছে। এদিন অন্তত ১ হাজার ২০০ জন পর্যটক আলুটিলা ভ্রমণ করেছেন।
খাগড়াছড়ি পর্যটন মোটেলের ইউনিট ব্যবস্থাপক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন বছরকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়িতে পর্যটক সমাগম বেড়েছে। আমাদের মোটেলের প্রতিটি কক্ষ বরাদ্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার ৩০টি আবাসিক হোটেলের কোথাও কক্ষ খালি নেই। করোনাকালীন বন্ধে যে ক্ষতি হয়েছে, তা এখন অনেকটাই পুষিয়ে ওঠা সম্ভব।’
খাগড়াছড়িতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থায় থাকায় পর্যটক সমাগম বাড়ছে বলে দাবি করেছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল আজিজ। তিনি বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় প্রতিটি পর্যটনকেন্দ্রে নিয়োজিত রয়েছে পুলিশ। এ ছাড়া পর্যটকদের ভ্রমণে সব ধরনের সহযোগিতা করছে জেলা পুলিশ। খাগড়াছড়িতে পর্যটকদের ভ্রমণ নিরাপদ বলেই এখানে পর্যটক সমাগম বাড়ছে।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
৩ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
৩ ঘণ্টা আগে