নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও চট্টগ্রাম
যুক্তরাষ্ট্রে গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইয়াজ উদ্দিন রমিম (২২) নিহত হওয়ার ঘটনায় চট্টগ্রামে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। এই সমাবেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের প্রতি তাঁর দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার এবং দেশটিতে পুলিশের গুলিতে যত হত্যাকাণ্ড ঘটে, সবগুলোর বিচারের দাবি জানানো হয়। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’ নামের একটি সংগঠন এই সমাবেশের আয়োজন করে।
এদিকে বাংলাদেশি ওই শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক জানিয়েছে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে দূতাবাসের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এ শোক জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরে কর্মস্থল বিপি গ্যাস স্টেশনে গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ইয়াজ উদ্দিন রমিমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিহত রমিম চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ভালুকিয়া এলাকার বাদশাহ মিয়া সওদাগর বাড়ির প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুদ্দিন আহমেদের দ্বিতীয় ছেলে। সেন্ট লুইস শহরের পার্কওয়ে সেন্ট্রাল হাইস্কুল থেকে স্নাতক শেষ করে রমিম কমিউনিটি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ালেখা করছিলেন। পাশাপাশি বিপি গ্যাস স্টেশনে কাজ করতেন।
চট্টগ্রামে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি চৌধুরী ফরিদ বলেন, ‘১৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে এক নির্মম ঘটনা ঘটে গেছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, যে পড়ালেখা করতে আমেরিকায় গিয়েছিল, পড়ালেখার পাশাপাশি একটি পেট্রোলপাম্পেও চাকরি করত সে, প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।’ চৌধুরী ফরিদ আরও বলেন, ‘ভাবতে অবাক লাগে, কষ্ট হয়, আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের সন্তানদের আজ কোনো নিরাপত্তা নেই। কিন্তু সেই আমেরিকা আজ বাংলাদেশের মানবাধিকারের কথা বলে, অথচ তাদের দেশে কোনো মানবাধিকার নেই। বাইডেন প্রশাসনকে বলব, প্রতিবছর ১ হাজার ও প্রতিদিন তিনজন মানুষ যে পুলিশের গুলিতে মারা যায়, আগে তাদের বিচার করুন।
আপনারা যে মানবাধিকারের কথা বলেন, নিজের দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করুন।’
নিহত রমিমের বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ সমাবেশে বলেন, ‘আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ডাকাতদের গুলিতে আমার ছোট ভাইকে মরতে হলো। পুলিশ কাস্টডি থেকে যে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, সে পালিয়ে গেছে। পুলিশ কাস্টডি থেকে একজন হত্যাকাণ্ডের আসামি কীভাবে পালিয়ে যায়? আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের একজন ছাত্র নিরাপত্তা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
মার্কিন দূতাবাসের শোক
এদিকে শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক জানিয়ে ফেসবুকে দেওয়া বিবৃতিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির সেন্ট লুইসে ডাকাতদের গুলিতে মর্মান্তিকভাবে নিহত ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর পরিবারের প্রতি শোক ও সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা প্রত্যাশা করছি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে।’
যুক্তরাষ্ট্রে গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ইয়াজ উদ্দিন রমিম (২২) নিহত হওয়ার ঘটনায় চট্টগ্রামে প্রতিবাদ সমাবেশ হয়েছে। এই সমাবেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনের প্রতি তাঁর দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার এবং দেশটিতে পুলিশের গুলিতে যত হত্যাকাণ্ড ঘটে, সবগুলোর বিচারের দাবি জানানো হয়। চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ‘আমরা চট্টগ্রামবাসী’ নামের একটি সংগঠন এই সমাবেশের আয়োজন করে।
এদিকে বাংলাদেশি ওই শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক জানিয়েছে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে দূতাবাসের ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এ শোক জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস শহরে কর্মস্থল বিপি গ্যাস স্টেশনে গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ইয়াজ উদ্দিন রমিমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। নিহত রমিম চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ভালুকিয়া এলাকার বাদশাহ মিয়া সওদাগর বাড়ির প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা সামছুদ্দিন আহমেদের দ্বিতীয় ছেলে। সেন্ট লুইস শহরের পার্কওয়ে সেন্ট্রাল হাইস্কুল থেকে স্নাতক শেষ করে রমিম কমিউনিটি কলেজে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ালেখা করছিলেন। পাশাপাশি বিপি গ্যাস স্টেশনে কাজ করতেন।
চট্টগ্রামে আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি চৌধুরী ফরিদ বলেন, ‘১৮ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে এক নির্মম ঘটনা ঘটে গেছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, যে পড়ালেখা করতে আমেরিকায় গিয়েছিল, পড়ালেখার পাশাপাশি একটি পেট্রোলপাম্পেও চাকরি করত সে, প্রকাশ্য দিবালোকে সন্ত্রাসীরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।’ চৌধুরী ফরিদ আরও বলেন, ‘ভাবতে অবাক লাগে, কষ্ট হয়, আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের সন্তানদের আজ কোনো নিরাপত্তা নেই। কিন্তু সেই আমেরিকা আজ বাংলাদেশের মানবাধিকারের কথা বলে, অথচ তাদের দেশে কোনো মানবাধিকার নেই। বাইডেন প্রশাসনকে বলব, প্রতিবছর ১ হাজার ও প্রতিদিন তিনজন মানুষ যে পুলিশের গুলিতে মারা যায়, আগে তাদের বিচার করুন।
আপনারা যে মানবাধিকারের কথা বলেন, নিজের দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করুন।’
নিহত রমিমের বড় ভাই রিয়াজ আহমেদ আসিফ সমাবেশে বলেন, ‘আমেরিকার মতো উন্নত দেশে ডাকাতদের গুলিতে আমার ছোট ভাইকে মরতে হলো। পুলিশ কাস্টডি থেকে যে হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, সে পালিয়ে গেছে। পুলিশ কাস্টডি থেকে একজন হত্যাকাণ্ডের আসামি কীভাবে পালিয়ে যায়? আমেরিকার মতো দেশে বাংলাদেশের একজন ছাত্র নিরাপত্তা না পেয়ে মৃত্যুবরণ করে। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’
মার্কিন দূতাবাসের শোক
এদিকে শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় শোক জানিয়ে ফেসবুকে দেওয়া বিবৃতিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির সেন্ট লুইসে ডাকাতদের গুলিতে মর্মান্তিকভাবে নিহত ২২ বছর বয়সী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর পরিবারের প্রতি শোক ও সমবেদনা জানাচ্ছি। আমরা প্রত্যাশা করছি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনবে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে