কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাতের শেষবিদায় নেমেছিল মানুষের ঢল। নগরবাসীর শ্রদ্ধা শেষে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে টমসম ব্রিজ কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হয়।
জুমার নামাজের পর কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জানাজায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এমপি, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক নৌকার প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুরসহ অন্যরা।
জানাজায় ইমামতি করেন মেয়র আরফানুল হকের একমাত্র ছেলে এহতেশামুল হক রাইয়ান।
এর আগে আজ ভোর ৪টায় সিঙ্গাপুর থেকে নিজ বাসভবনে আনা হয় মেয়র রিফাতের মরদেহ। সকাল ৯টায় সিটি করপোরেশনে মরদেহটি নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কাউন্সিলর, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাঁদের মেয়রকে শেষবারের শ্রদ্ধা জানান।
পরে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় নগরীর কান্দিরপাড়ার মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। সেখানে নেওয়ার পর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। দলীয় কার্যালয়ে আগে থেকে হাজির হওয়া আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সহস্রাধিক কর্মীরা দীর্ঘদিনের প্রিয় নেতাকে হারিয়ে শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন। এ সময় সব শ্রেণি-পেশার মানুষজন উপস্থিত হয়ে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৬৫ বছর বয়সী আরফানুল হক রিফাত দীর্ঘদিন ধরে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। গেল ২০২২ সালের ১৬ জুন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন তিনি শ্বাসকষ্টসহ শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ দেখা দেয়। চিকিৎসার জন্য প্রথমে তাঁকে নগরীর সিডিপ্যাথ হসপিটালে পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালে ভর্তি করানো হয়।
গত সোমবার অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাতের শেষবিদায় নেমেছিল মানুষের ঢল। নগরবাসীর শ্রদ্ধা শেষে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে টমসম ব্রিজ কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হয়।
জুমার নামাজের পর কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠে জানাজায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এমপি, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাবলু, কুমিল্লা জেলা প্রশাসক খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, পুলিশ সুপার আবদুল মান্নান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক নৌকার প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুরসহ অন্যরা।
জানাজায় ইমামতি করেন মেয়র আরফানুল হকের একমাত্র ছেলে এহতেশামুল হক রাইয়ান।
এর আগে আজ ভোর ৪টায় সিঙ্গাপুর থেকে নিজ বাসভবনে আনা হয় মেয়র রিফাতের মরদেহ। সকাল ৯টায় সিটি করপোরেশনে মরদেহটি নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কাউন্সিলর, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাঁদের মেয়রকে শেষবারের শ্রদ্ধা জানান।
পরে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় নগরীর কান্দিরপাড়ার মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে। সেখানে নেওয়ার পর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহকর্মী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার প্রথমে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। দলীয় কার্যালয়ে আগে থেকে হাজির হওয়া আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সহস্রাধিক কর্মীরা দীর্ঘদিনের প্রিয় নেতাকে হারিয়ে শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন। এ সময় সব শ্রেণি-পেশার মানুষজন উপস্থিত হয়ে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
৬৫ বছর বয়সী আরফানুল হক রিফাত দীর্ঘদিন ধরে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। গেল ২০২২ সালের ১৬ জুন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হন।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন তিনি শ্বাসকষ্টসহ শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ দেখা দেয়। চিকিৎসার জন্য প্রথমে তাঁকে নগরীর সিডিপ্যাথ হসপিটালে পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হসপিটালে ভর্তি করানো হয়।
গত সোমবার অবস্থার অবনতি হলে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
সিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
২৮ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
২৯ মিনিট আগে