জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথের এখনো বড় বাধা কালুরঘাট সেতু। বিশেষ করে সেতু সংস্কারের মধ্যেই ১৯টি স্প্যানের নিচের মাটি সরে যাওয়ায় নতুন করে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারী ট্রেন চলাচল নিয়ে তাই সংশয় প্রকাশ করেছে খোদ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এই সেতু দিয়ে চালককে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ট্রেন চালাতে বারণ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্সবাজার রুটের ট্রেন চালু করতে অনেকটা তাড়াহুড়া করেই সেতুটিকে সংস্কার করা হয়। সেতুর পুরোপুরি কাজ শেষ হতে অন্তত আরও তিন মাস সময় লাগবে। যদিও ট্রায়াল রানে এই সেতু দিয়ে ঠিকঠাক মতোই ট্রেন গেছে।
এর আগে রেলওয়ের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর গত বছরের ৯ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ড. এ এফ এম সাইফুল আমিন, অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত ও ড. আব্দুল জব্বার খান কালুরঘাট সেতু পরিদর্শন করেন। ওই বছরের ৪ ডিসেম্বর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবিরের কাছে পরিদর্শনের প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
পর্যবেক্ষকেরা পুরাতন কালুরঘাট সেতুতে সেতুর জানালিহাট অংশে আবৃত প্রাচীর এবং সুরক্ষা দেয়ালে ফাটলসহ বড় ধরনের ছয়টি ত্রুটি পান। এমন অবস্থায় কর্ণফুলী নদীতে নতুন রেলসেতু নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত কালুরঘাট সেতু দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চালাতে অনড় থাকে রেলওয়ে। সংস্কারে করে ট্রেন চালানোর জন্য পরামর্শ চাইলে বুয়েট ৭ কোটি টাকায় পরামর্শ দিতে রাজি হয়।
বুয়েটের পরামর্শ অনুযায়ী সেতুটিকে কক্সবাজার রুটের ট্রেন চলাচলের উপযোগী করা হচ্ছে। সেতু মেরামতের কাজ পায় ম্যাক্স। ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৪৪ কোটি টাকার চুক্তি হয়। সংস্কারের মধ্যে প্রায় শতবর্ষী ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেতুর ১৯টি স্প্যানের নিচের মাটি সরে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলতে হচ্ছে সেতুতে। তবে শীত মৌসুমে নদীর স্রোত কমে এলেই নতুন সমীক্ষা করে জিও ব্যাগ ফেলা হবে বলে জানায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। এ ক্ষেত্রে নদী শাসনসহ সংস্কারে প্রাথমিক পরিকল্পনার চেয়ে ব্যয় বাড়বে বলে মনে করছে তারা।
শুরু থেকে এই সেতুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আছেন কালুরঘাট সেতুর ফোকাল পারসন ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বুয়েটের কাছ থেকে ২৫ এক্সেল লোডের ট্রেন চালানোর উপযোগী নকশা চাওয়া হয়। তারা যে নকশা দিয়েছে, সে অনুযায়ী কাজ করছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, বর্তমানে শুধু ট্রেন চালানোর উপযোগী করা হয়েছে। সেতুর পুরোপুরি কাজ এখনো শেষ হয়নি। শেষ হতে আরও সময় লাগবে।
রেলওয়ে ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, বুয়েটের পরামর্শে নতুন নির্মাণ পর্যন্ত বিদ্যমান সেতু দিয়ে ভারী ট্রেন চলাচলের জন্য অন্তত ৬০ কোটি টাকার একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডকে যোগ্য দরদাতা নির্বাচিত করে চুক্তি স্বাক্ষর করে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কর্তৃপক্ষ। চুক্তি অনুযায়ী সেতুটি মেরামতে আট মাস সময় পাচ্ছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যদিও সেতু মেরামত শুরু করতে অন্তত দেড় মাস সময়ক্ষেপণ করা হয়।
প্রথম পর্যায়ে তিন মাসের মধ্যে সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার চুক্তি ছিল। কিন্তু সেতুর ১৯টি স্প্যানের নদীর তলদেশের মাটি সরে যাওয়ায় জিও ব্যাগের মাধ্যমে বালু ফেলার পরিকল্পনা রয়েছে। শুরুতে ২০-২৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলার কথা থাকলেও বর্তমানে অন্তত ৬০ হাজার ব্যাগ বালু দিতে হবে বলে জানিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এতে সেতু দিয়ে নিরাপদ ট্রেন চলাচলে ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়াও লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্সের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান বলেন, কালুরঘাট সেতুর পুরোপুরি কাজ শেষ হতে আরও আড়াই থেকে তিন মাস সময় লাগবে। এখন শুধু ট্রেন চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয় ২০১০ সালে। ওই সময় কালুরঘাট সেতুর বিষয়টি প্রকল্পে অন্তভুক্ত করলে এত দিন নতুন সেতু হয়ে যেত। ফলে প্রতিবছর কালুরঘাট সেতু নিয়ে অর্থ ব্যয় হতো না। প্রকৌশল দপ্তর জানিয়েছে, ২০০২ সালে কালুরঘাট সেতুটি মেয়াদোত্তীর্ণ ঘোষণা করার পর প্রতি বছর সংস্কার করা হতো। প্রতিবছর গড়ে ৫০ লাখ টাকা সংস্কারকাজে খরচ হয়। সে হিসাবে ২০ বছরে ১০ কোটি টাকা, আর এখন মোট মিলিয়ে ৭০ কোটি টাকার মতো অপচয় হতো না।
রেলওয়ের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা এস এম সলিমুল্লাহ বাহার বলেন, মূলত ২০১৯ সালে নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণের জন্য আলাদা প্রস্তাবনা আসে। এখন নতুন কালুরঘাট সেতু হবে। যেহেতু এখনই নতুন সেতু সম্ভব নয়, সে জন্য পুরাতন সেতুকে ট্রেন চালানোর উপযোগী করাই লক্ষ্য।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১০ সালে হাতে নেওয়া প্রকল্পটিতে কেন কালুরঘাট সেতুর বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি? তখন বিষয়টি প্রকল্পে আনলে বাড়তি এই ব্যয় হতো না। পাশাপাশি নতুন সেতুও হতো, ঠিক সময়ে কক্সবাজার লাইনে ট্রেনও চলত। এটি মূলত তাঁরা ইচ্ছে করেই করেন, নতুন কিছু মানেই লুটপাট।’
দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথের এখনো বড় বাধা কালুরঘাট সেতু। বিশেষ করে সেতু সংস্কারের মধ্যেই ১৯টি স্প্যানের নিচের মাটি সরে যাওয়ায় নতুন করে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারী ট্রেন চলাচল নিয়ে তাই সংশয় প্রকাশ করেছে খোদ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। এই সেতু দিয়ে চালককে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে ট্রেন চালাতে বারণ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কক্সবাজার রুটের ট্রেন চালু করতে অনেকটা তাড়াহুড়া করেই সেতুটিকে সংস্কার করা হয়। সেতুর পুরোপুরি কাজ শেষ হতে অন্তত আরও তিন মাস সময় লাগবে। যদিও ট্রায়াল রানে এই সেতু দিয়ে ঠিকঠাক মতোই ট্রেন গেছে।
এর আগে রেলওয়ের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর গত বছরের ৯ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পর্যবেক্ষক দলের প্রধান ড. এ এফ এম সাইফুল আমিন, অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত ও ড. আব্দুল জব্বার খান কালুরঘাট সেতু পরিদর্শন করেন। ওই বছরের ৪ ডিসেম্বর রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) আহসান জাবিরের কাছে পরিদর্শনের প্রতিবেদন জমা দেন। সেখানে সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
পর্যবেক্ষকেরা পুরাতন কালুরঘাট সেতুতে সেতুর জানালিহাট অংশে আবৃত প্রাচীর এবং সুরক্ষা দেয়ালে ফাটলসহ বড় ধরনের ছয়টি ত্রুটি পান। এমন অবস্থায় কর্ণফুলী নদীতে নতুন রেলসেতু নির্মাণ না হওয়া পর্যন্ত কালুরঘাট সেতু দিয়েই ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন চালাতে অনড় থাকে রেলওয়ে। সংস্কারে করে ট্রেন চালানোর জন্য পরামর্শ চাইলে বুয়েট ৭ কোটি টাকায় পরামর্শ দিতে রাজি হয়।
বুয়েটের পরামর্শ অনুযায়ী সেতুটিকে কক্সবাজার রুটের ট্রেন চলাচলের উপযোগী করা হচ্ছে। সেতু মেরামতের কাজ পায় ম্যাক্স। ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ৪৪ কোটি টাকার চুক্তি হয়। সংস্কারের মধ্যে প্রায় শতবর্ষী ও মেয়াদোত্তীর্ণ সেতুর ১৯টি স্প্যানের নিচের মাটি সরে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলতে হচ্ছে সেতুতে। তবে শীত মৌসুমে নদীর স্রোত কমে এলেই নতুন সমীক্ষা করে জিও ব্যাগ ফেলা হবে বলে জানায় ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। এ ক্ষেত্রে নদী শাসনসহ সংস্কারে প্রাথমিক পরিকল্পনার চেয়ে ব্যয় বাড়বে বলে মনে করছে তারা।
শুরু থেকে এই সেতুর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আছেন কালুরঘাট সেতুর ফোকাল পারসন ও রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী (সেতু) মো. গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বুয়েটের কাছ থেকে ২৫ এক্সেল লোডের ট্রেন চালানোর উপযোগী নকশা চাওয়া হয়। তারা যে নকশা দিয়েছে, সে অনুযায়ী কাজ করছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
তিনি বলেন, বর্তমানে শুধু ট্রেন চালানোর উপযোগী করা হয়েছে। সেতুর পুরোপুরি কাজ এখনো শেষ হয়নি। শেষ হতে আরও সময় লাগবে।
রেলওয়ে ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, বুয়েটের পরামর্শে নতুন নির্মাণ পর্যন্ত বিদ্যমান সেতু দিয়ে ভারী ট্রেন চলাচলের জন্য অন্তত ৬০ কোটি টাকার একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডকে যোগ্য দরদাতা নির্বাচিত করে চুক্তি স্বাক্ষর করে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কর্তৃপক্ষ। চুক্তি অনুযায়ী সেতুটি মেরামতে আট মাস সময় পাচ্ছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যদিও সেতু মেরামত শুরু করতে অন্তত দেড় মাস সময়ক্ষেপণ করা হয়।
প্রথম পর্যায়ে তিন মাসের মধ্যে সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার চুক্তি ছিল। কিন্তু সেতুর ১৯টি স্প্যানের নদীর তলদেশের মাটি সরে যাওয়ায় জিও ব্যাগের মাধ্যমে বালু ফেলার পরিকল্পনা রয়েছে। শুরুতে ২০-২৫ হাজার জিও ব্যাগ ফেলার কথা থাকলেও বর্তমানে অন্তত ৬০ হাজার ব্যাগ বালু দিতে হবে বলে জানিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এতে সেতু দিয়ে নিরাপদ ট্রেন চলাচলে ব্যয় বৃদ্ধি ছাড়াও লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও বেশি সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ে সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ম্যাক্সের প্রকল্প ব্যবস্থাপক মেহেদী হাসান বলেন, কালুরঘাট সেতুর পুরোপুরি কাজ শেষ হতে আরও আড়াই থেকে তিন মাস সময় লাগবে। এখন শুধু ট্রেন চলাচলের উপযোগী করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয় ২০১০ সালে। ওই সময় কালুরঘাট সেতুর বিষয়টি প্রকল্পে অন্তভুক্ত করলে এত দিন নতুন সেতু হয়ে যেত। ফলে প্রতিবছর কালুরঘাট সেতু নিয়ে অর্থ ব্যয় হতো না। প্রকৌশল দপ্তর জানিয়েছে, ২০০২ সালে কালুরঘাট সেতুটি মেয়াদোত্তীর্ণ ঘোষণা করার পর প্রতি বছর সংস্কার করা হতো। প্রতিবছর গড়ে ৫০ লাখ টাকা সংস্কারকাজে খরচ হয়। সে হিসাবে ২০ বছরে ১০ কোটি টাকা, আর এখন মোট মিলিয়ে ৭০ কোটি টাকার মতো অপচয় হতো না।
রেলওয়ের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা এস এম সলিমুল্লাহ বাহার বলেন, মূলত ২০১৯ সালে নতুন কালুরঘাট সেতু নির্মাণের জন্য আলাদা প্রস্তাবনা আসে। এখন নতুন কালুরঘাট সেতু হবে। যেহেতু এখনই নতুন সেতু সম্ভব নয়, সে জন্য পুরাতন সেতুকে ট্রেন চালানোর উপযোগী করাই লক্ষ্য।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১০ সালে হাতে নেওয়া প্রকল্পটিতে কেন কালুরঘাট সেতুর বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি? তখন বিষয়টি প্রকল্পে আনলে বাড়তি এই ব্যয় হতো না। পাশাপাশি নতুন সেতুও হতো, ঠিক সময়ে কক্সবাজার লাইনে ট্রেনও চলত। এটি মূলত তাঁরা ইচ্ছে করেই করেন, নতুন কিছু মানেই লুটপাট।’
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
১৭ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২১ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে