নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্পে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিদ্রোহী আরাকান বাহিনী ও বিদ্রোহী আরএসও (রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন) সশস্ত্র গোষ্ঠী দুই দিন হলো ক্যাম্পে থাকা জান্তা সরকারের সেনাদের সঙ্গে লড়ছে। চলছে মুহুর্মুহু গোলাগুলি। ফলে আতঙ্কে দিন পার করছে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
তমব্রুতে গোলাগুলিতে বাংলাদেশের একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজারপাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
মিয়ানমারের তমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করতে আজ রোববার ভোর ৪টা থেকে মর্টার শেল ও ভারী অস্ত্রের গোলা ছুড়ছে পরস্পরকে। গুলি এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। তুমুল সংঘর্ষে ঘুমধুম ইউনিয়নের মানুষ দিগ্বিদিক ছুটছে। যাদের বাড়িঘরের নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো, তারা দরজা-জানালা বন্ধ করে নিরাপদ আশ্রয়ে রাত কাটিয়েছে।
হামিদুল হক নামের এক প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘর-সংসার ফেলে কোথাও যাওয়াও যাচ্ছে না। আবার বাড়িতেও নিরাপদ না। ভয়ে-আতঙ্কে পরিবারের ছোটরা কান্না করছে।’
তমব্রু রাইট ক্যাম্পের মাত্র দেড় শ গজ দূরে তমব্রু বাজার। এ বাজারের ব্যবসায়ী শফিক আহমদ, আবুল হোসেন আলী আকবর ও গুরা মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাঝখানে তমব্রু বাজার। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিদ্রোহী আরাকান (এএ), পশ্চিম ও উত্তর দিকে আরএসও ঘিরে রেখেছে ক্যাম্পটি। তারা (বিদ্রোহী) যেকোনো মূল্যে তমব্রু রাইট ক্যাম্পটি দখল করে নিতে চায়।
স্থানীয় ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, রাইট ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণ নিতে জান্তা সরকারের সেনাদের লক্ষ্য করে রাতভর মর্টার শেল নিক্ষেপ করেছে বিদ্রোহীরা। ঘিরে ফেলছে রাইট সেনা ক্যাম্পটি। সেনারা পালাচ্ছে বলেও শুনেছি। বাংলাদেশের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তি হলেন স্থানীয় তমব্রু বাজার পাড়ার প্রবিন্দ্র ধর (৬০)।
এ সীমান্তের বাংলাদেশ অংশের অন্তত ছোট-বড় ১০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অঘোষিত বন্ধ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান। তিনটি নুরানি স্তরের প্রতিষ্ঠান।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা জানান, অবস্থার কথা শুনে পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে অঘোষিতভাবে।
বন্ধ স্কুলগুলো হলো ভাজাবুনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাইশফাঁড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবি অধিনায়কের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও বিজিবির অধিনায়ক তাঁর মোবাইল ফোন রিসিভ করেননি।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারিবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
৩২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
২ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২ ঘণ্টা আগে