রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌর নির্বাচনে ইভিএম কারচুপির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে। ফলাফল বাতিল ও গেজেট স্থগিত চেয়ে খাগড়াছড়ি নিম্ন আদালতে পরাজিত ৭ কাউন্সিলর প্রার্থী এই মামলা করেন। আজ মঙ্গলবার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আফসার হোসেন রনি নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গতকাল সোমবার বিকেলে খাগড়াছড়ির যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদুল ইসলামের আদালতে মামলাটি করেন পরাজিত ৭ কাউন্সিলর প্রার্থী। এতে রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রতিটি কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার, বিজয়ী ৭ কাউন্সিলর প্রার্থীসহ ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও এ মামলায় মোকাবিলা বিবাদী করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রামগড় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টুরাম,২ নম্বর জগন্নাথ পাড়া,৪ নম্বর মাস্টারপাড়া,৫ নম্বর এর চৌধুরীপাড়া, ৭ নম্বর এ কালাডেবা,৮ নম্বর সোনাইপুল এবং ৯ নম্বর রামগড় সদরের কেন্দ্রগুলোতে ছলছাতুরি করে ফলাফল কারচুপির অভিযোগ করেন। বাদী পক্ষ জানায় প্রতিটি কেন্দ্রে বুথ ভিত্তিক ফলাফল ঘোষণা না করে সম্মিলিত ফলাফল ঘোষণা করে। এ জন্য মাস্টার কার্ড তলব, ফলাফল বাতিল ও পরবর্তী গেজেট প্রকাশ স্থগিতের আবেদন করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন, রামগড় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম,২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. বাদশা মিয়া,৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার তারেক সুমন,৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোশাররফ হোসেন,৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নজির আহম্মেদ, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাহাব উদ্দিন ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আফছার।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফসার জানান, নির্বাচনে তিনি জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় নানা ছলচাতুরীর মাধ্যমে তাঁকে পরাজিত দেখানো হয়। প্রতিটি বুথের ফলাফল আলাদাভাবে না দিয়ে হাতে লিখে সম্মিলিত ফলাফল দেওয়া হয়েছে। বুথের ফলাফল এজেন্টকেও দেখানো হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গত ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করেন।
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌর নির্বাচনে ইভিএম কারচুপির অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে। ফলাফল বাতিল ও গেজেট স্থগিত চেয়ে খাগড়াছড়ি নিম্ন আদালতে পরাজিত ৭ কাউন্সিলর প্রার্থী এই মামলা করেন। আজ মঙ্গলবার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. আফসার হোসেন রনি নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গতকাল সোমবার বিকেলে খাগড়াছড়ির যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মাহমুদুল ইসলামের আদালতে মামলাটি করেন পরাজিত ৭ কাউন্সিলর প্রার্থী। এতে রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, প্রতিটি কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার, বিজয়ী ৭ কাউন্সিলর প্রার্থীসহ ১৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকেও এ মামলায় মোকাবিলা বিবাদী করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, রামগড় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বল্টুরাম,২ নম্বর জগন্নাথ পাড়া,৪ নম্বর মাস্টারপাড়া,৫ নম্বর এর চৌধুরীপাড়া, ৭ নম্বর এ কালাডেবা,৮ নম্বর সোনাইপুল এবং ৯ নম্বর রামগড় সদরের কেন্দ্রগুলোতে ছলছাতুরি করে ফলাফল কারচুপির অভিযোগ করেন। বাদী পক্ষ জানায় প্রতিটি কেন্দ্রে বুথ ভিত্তিক ফলাফল ঘোষণা না করে সম্মিলিত ফলাফল ঘোষণা করে। এ জন্য মাস্টার কার্ড তলব, ফলাফল বাতিল ও পরবর্তী গেজেট প্রকাশ স্থগিতের আবেদন করা হয়।
মামলার বাদীরা হলেন, রামগড় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নুরুল আলম,২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. বাদশা মিয়া,৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আনোয়ার তারেক সুমন,৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোশাররফ হোসেন,৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী নজির আহম্মেদ, ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. সাহাব উদ্দিন ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আফছার।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোহাম্মদ আফসার জানান, নির্বাচনে তিনি জয়ী হয়েছিলেন। কিন্তু ভোট গণনার সময় নানা ছলচাতুরীর মাধ্যমে তাঁকে পরাজিত দেখানো হয়। প্রতিটি বুথের ফলাফল আলাদাভাবে না দিয়ে হাতে লিখে সম্মিলিত ফলাফল দেওয়া হয়েছে। বুথের ফলাফল এজেন্টকেও দেখানো হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গত ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত রামগড় পৌরসভা নির্বাচনে এবার মেয়র এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণ হয়নি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বেসরকারিভাবে মেয়রপদে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রফিকুল আলম কামাল এবং ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে মোহাম্মদ শামীমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। রামগড় পৌরসভায় এবার ৮টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৭ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ৯ জন নির্বাচন করেন।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
৫ মিনিট আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে