নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে প্রথম ট্রেন যাচ্ছে আগামী রোববার। রেলওয়ের পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ আটটি বগির সমন্বয়ে এই ট্রেন নিয়ে কক্সবাজারে যাবেন। ট্রেনটি গেলে এটি হবে দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে ভ্রমণ করা প্রথম কোনো ট্রেন।
রুহুল কাদের আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাত্রাপথে রেলরুটের যাবতীয় কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হবে। যেমন রেল রুটের সব কটি সেকশন ঠিকঠাক আছে কি না, কোনো ত্রুটি দেখা দিচ্ছে কি না, এসব মূলত তিনি দেখবেন।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগ জানায়, রেল পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ আগামীকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় তূর্ণা এক্সপ্রেসে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসবেন। পরদিন রোববার সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম থেকে আটটি বগি নিয়ে তৈরি করা স্পেশাল ট্রেনে করে দোহাজারী পৌঁছাবেন সকাল ৯টায়। তারপর দোহাজারী থেকে পরিদর্শন করতে করতে সোজা যাবেন কক্সবাজারে। তিনি কক্সবাজার পৌঁছাবেন বিকেল ৫টায়। ৬ নভেম্বর (সোমবার) রেল পরিদর্শক কক্সবাজার রেলস্টেশন পরিদর্শন করবেন। তারপর ৭ নভেম্বর সকাল ৭টায় ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে আসবে।
রুহুল কাদের আজাদ বলেন, ‘কক্সবাজার রেলরুটটি প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্প। যাঁরা এটি তৈরি করেছেন, যেসব ডিজাউন আমাদের দিয়েছেন তা সব ঠিকঠাক আছে কি না পর্যবেক্ষণ করব।’
দোহাজারী-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের পরিচালক সুবক্তগীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার ট্রেন উদ্বোধন করা হবে আগামী ১১ নভেম্বর। এর আগে কালুরঘাট সেতুটি ঠিকঠাক আছে কি না, দুটি ইঞ্জিন দিয়ে পরীক্ষা করা হবে। কারণ ১১ নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী হয়ে কক্সবাজার ট্রেন যাবে।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘৭ নভেম্বর কক্সবাজার রেল রুটের ট্রায়াল রানের দিন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন উপস্থিত না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত রেল মন্ত্রণালয় থেকে এমন তথ্য আমাদের জানানো হয়েছে। ট্রায়াল রানের দিন রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।’
১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।
শুরুতেই এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকায়। তাতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশে প্রথম ট্রেন যাচ্ছে আগামী রোববার। রেলওয়ের পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ আটটি বগির সমন্বয়ে এই ট্রেন নিয়ে কক্সবাজারে যাবেন। ট্রেনটি গেলে এটি হবে দোহাজারী-কক্সবাজার রুটে ভ্রমণ করা প্রথম কোনো ট্রেন।
রুহুল কাদের আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাত্রাপথে রেলরুটের যাবতীয় কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করা হবে। যেমন রেল রুটের সব কটি সেকশন ঠিকঠাক আছে কি না, কোনো ত্রুটি দেখা দিচ্ছে কি না, এসব মূলত তিনি দেখবেন।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগ জানায়, রেল পরিদর্শক রুহুল কাদের আজাদ আগামীকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় তূর্ণা এক্সপ্রেসে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসবেন। পরদিন রোববার সকাল ৮টায় চট্টগ্রাম থেকে আটটি বগি নিয়ে তৈরি করা স্পেশাল ট্রেনে করে দোহাজারী পৌঁছাবেন সকাল ৯টায়। তারপর দোহাজারী থেকে পরিদর্শন করতে করতে সোজা যাবেন কক্সবাজারে। তিনি কক্সবাজার পৌঁছাবেন বিকেল ৫টায়। ৬ নভেম্বর (সোমবার) রেল পরিদর্শক কক্সবাজার রেলস্টেশন পরিদর্শন করবেন। তারপর ৭ নভেম্বর সকাল ৭টায় ট্রেনটি চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছেড়ে আসবে।
রুহুল কাদের আজাদ বলেন, ‘কক্সবাজার রেলরুটটি প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম অগ্রাধিকার প্রকল্প। যাঁরা এটি তৈরি করেছেন, যেসব ডিজাউন আমাদের দিয়েছেন তা সব ঠিকঠাক আছে কি না পর্যবেক্ষণ করব।’
দোহাজারী-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের পরিচালক সুবক্তগীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কক্সবাজার ট্রেন উদ্বোধন করা হবে আগামী ১১ নভেম্বর। এর আগে কালুরঘাট সেতুটি ঠিকঠাক আছে কি না, দুটি ইঞ্জিন দিয়ে পরীক্ষা করা হবে। কারণ ১১ নভেম্বর চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী হয়ে কক্সবাজার ট্রেন যাবে।
রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘৭ নভেম্বর কক্সবাজার রেল রুটের ট্রায়াল রানের দিন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন উপস্থিত না থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এখন পর্যন্ত রেল মন্ত্রণালয় থেকে এমন তথ্য আমাদের জানানো হয়েছে। ট্রায়াল রানের দিন রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।’
১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার রেললাইন প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার ১২ কিলোমিটার।
শুরুতেই এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা। ২০১৬ সালে প্রকল্প প্রস্তাব সংশোধন করে ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকায়। তাতে অর্থায়ন করেছে এশিয়ান ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। এটি সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতাভুক্ত।
বিশ্বের একমাত্র স্বীকৃত উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল চট্টগ্রামে অবতরণ করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিমানে স্থাপিত উড়ন্ত হাসপাতালটি চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিশেষায়িত হাসপাতালটি চক্ষুরোগসংক্রান্ত প্রশিক্ষণ দিতে ১৮ থেকে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রামে অবস্থান করবে...
২৫ মিনিট আগে২০২৩ সালের ২২ আগস্ট সিমেন্টবোঝাই একটি ট্রাক কাটাগাঙ্গের এ লোহার সেতু ভেঙে নদীতে ডুবে যায়। ওই ঘটনায় ট্রাকচালক ওমর ফারুক ও চালকের সহকারী জাকির হোসেন কলিন্স নিহত হয়েছিলেন। এরপর সপ্তাহখানেক সরাসরি যানচলাচল বন্ধ থাকার পর ক্ষতিগ্রস্ত সেতুটি আবারও জোড়াতালি দিয়ে সংস্কার করা হয়...
২৯ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে