সোনাইমুড়ী(নোয়াখালী) প্রতিনিধি
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
পঞ্চম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার ১০ ইউনিয়নে নৌকা ডোবাতে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগের ৩১ বিদ্রোহী প্রার্থী। বহিষ্কার বা কঠোর শাস্তির হুমকি দিয়েও নিবৃত্ত করা যাচ্ছে না তাঁদের। ফলে বিপাকে পড়েছেন নৌকা সমর্থিত আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জয়াগ ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী শওকত আকবরের বিপক্ষে দলের বিদ্রোহী আছেন পাঁচজন, নদনাতে নৌকার প্রার্থী হারুন অর রশিদের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, চাষীরহাটতে নৌকা প্রার্থী আব্দুর রহিমের বিপক্ষে বিদ্রোহী একজন, বারগাঁওতে নৌকার প্রার্থী মো. সামছুল আলমের বিপক্ষে বিদ্রোহী দুজন, নাটেশ্বরে নৌকার প্রার্থী মো. কবির হোসেনের বিপক্ষে পাঁচজন, বজরাতে নৌকার প্রার্থী মো. মীরন অর রশীদের বিপক্ষে বিদ্রোহী তিনজন, সোনাপুরে নৌকার প্রার্থী মো. আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী পাঁচজন, দেওটিতে নৌকার প্রার্থী নুরুল আমিনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন, আমিশাপাড়াতে নৌকার প্রার্থী আলমগীর হোসেনের বিপক্ষে বিদ্রোহী চারজন ও অম্বনগরে নৌকার প্রার্থী আক্তার হোসেন দুলুর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন একজন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাবুল বলেন, ১০ ইউনিয়নেই নৌকার বিরুদ্ধে দলের বিদ্রোহী একাধিক প্রার্থী রয়েছেন। এদের নিয়ে শিগগিরই আলোচনা করা হবে। নৌকার বিরুদ্ধে কেউ বিদ্রোহী হলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বিদ্রোহী প্রার্থী জানান, সারা বছর দলের জন্য শ্রমঘাম দিয়ে এখন মনোনয়ন বাণিজ্যে নৌকা হাতছাড়া হয়ে গেলেও এটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। জনগণ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পারলে আমরা ফলাফল মেনে নেব। তবে অনেকেই মনে করেন টানা এক যুগের বেশি ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সঠিক প্রার্থীর হাতে নৌকা দিলে এত বেশি বিদ্রোহী থাকত না।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ শেখ ফরিদ জানান, সোনাইমুড়ী উপজেলায় ১০ ইউনিয়নের নির্বাচনে মোট প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে ৯১ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৮৯ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৪৮১ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী লুৎফল আমিন চৌধুরী বলেন, ‘আমি মাছের প্রজেক্ট দেখতে যাচ্ছিলাম। আজমপুর রেলওয়ে কলোনি মসজিদের সামনে দুজনকে ধস্তাধস্তি করতে দেখে তাদের শান্ত করার চেষ্টা করি। কিছুক্ষণ পর আরও ৪-৫ জন যুবক এসে স্বাধীনকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে স্বপন স্বাধীনকে লম্বা ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। বিষয়টি তাৎক্
৩৩ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা শেখ হাসিনার ওপর এত ভরসা করত, কিন্তু তাদের খোলা মাঠে রেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাতে পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার রাশ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম
১ ঘণ্টা আগেতিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
২ ঘণ্টা আগে