নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত শিশু তাসফিয়া জান্নাতের জানাজা শেষে তার মৃতদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। তাসফিয়ার জানাজা পড়িয়েছেন সন্ত্রাসীদের গুলিতে চোখ হারানো তার বাবা মাওলানা আবু জাহের।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় হাজীপুর ইউনিয়নের পূর্ব হাজীপুর গ্রামের মালেকার বাপের দোকানসংলগ্ন এলাকার একটি মাঠে হাজার হাজার লোকের অংশগ্রহণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় উপস্থিত ছিলেন হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আজিম মির্জা, স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকির হোসেন, নিহত শিশুর পরিবারের সদস্যরা, আত্মীয়স্বজন ও এলাকার হাজার হাজার জনতা। জানাজা শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাসফিয়ার বাবা মাওলানা আবু জাহের। এ সময় উপস্থিত জনপ্রতিনিধি ও লোকজন তাঁকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেন।
এর আগে বিকেলে নিহতের লাশ নিয়ে ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে সরুপোল এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। এ সময় তাঁরা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাসফিয়া হত্যায় জড়িত মূল আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। অন্যথায় ৭৩ ঘণ্টা পর কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন তাঁরা।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে গ্রেপ্তারকৃত কেউই ওই ঘটনার মূল আসামি নয় বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার বেলা ৩টার দিকে তাসফিয়াকে নিয়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মালেকার বাপের দোকান এলাকার বন্ধু স্টোরে যান আবু জাহের। ওই দোকানে গিয়ে তাসফিয়ার জন্য চকলেট, জুস ও চিপস নিয়ে দোকান থেকে বের হওয়ার সময় মহিন, রিমন, আকবর, নাঈমের নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের একদল সন্ত্রাসী মামুনের দোকানে এসে তুই (আবু জাহের) ওই দিন বৈঠকে ছিলি বলে গালাগালি করে। একপর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পাশে থাকা গ্যাসের সিলিন্ডারে লেগে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরে তারা দোকান থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা পেছন থেকে তাদের লক্ষ্য করে প্রথমে ইট নিক্ষেপ করলে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয় তাসফিয়া। পরে তারা বাড়ি যাওয়ার সময় পেছন থেকে আরও দুই রাউন্ড শটগানের গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। এতে তাসফিয়া ও জাহের গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে গুলিবিদ্ধ তাসফিয়া ও আবু জাহেরকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয় লোকজন। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা নানির কোলে মারা যায় তাসফিয়া। মাটি কাটার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের সঙ্গে কোনোভাবেই সম্পৃক্ততা ছিলেন না মাওলানা আবু জাহের বা তাঁর মেয়ে তাসফিয়া। তবে মাটি কাটা নিয়ে বৈঠকে ছিলেন এমন অভিযোগে সন্ত্রাসীদের টার্গেট হন মাওলানা আবু জাহের। আর সেই টার্গেটের শিকার হয়ে প্রাণ হারায় তাসফিয়া।
নোয়াখালীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত শিশু তাসফিয়া জান্নাতের জানাজা শেষে তার মৃতদেহ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। তাসফিয়ার জানাজা পড়িয়েছেন সন্ত্রাসীদের গুলিতে চোখ হারানো তার বাবা মাওলানা আবু জাহের।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় হাজীপুর ইউনিয়নের পূর্ব হাজীপুর গ্রামের মালেকার বাপের দোকানসংলগ্ন এলাকার একটি মাঠে হাজার হাজার লোকের অংশগ্রহণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জানাজায় উপস্থিত ছিলেন হাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ আজিম মির্জা, স্থানীয় ইউপি সদস্য জাকির হোসেন, নিহত শিশুর পরিবারের সদস্যরা, আত্মীয়স্বজন ও এলাকার হাজার হাজার জনতা। জানাজা শেষে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাসফিয়ার বাবা মাওলানা আবু জাহের। এ সময় উপস্থিত জনপ্রতিনিধি ও লোকজন তাঁকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেন।
এর আগে বিকেলে নিহতের লাশ নিয়ে ফেনী-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক অবরোধ করে সরুপোল এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। এ সময় তাঁরা আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাসফিয়া হত্যায় জড়িত মূল আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান। অন্যথায় ৭৩ ঘণ্টা পর কঠোর কর্মসূচির হুমকি দেন তাঁরা।
এদিকে এ ঘটনায় জড়িত থাকায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে গ্রেপ্তারকৃত কেউই ওই ঘটনার মূল আসামি নয় বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার বেলা ৩টার দিকে তাসফিয়াকে নিয়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মালেকার বাপের দোকান এলাকার বন্ধু স্টোরে যান আবু জাহের। ওই দোকানে গিয়ে তাসফিয়ার জন্য চকলেট, জুস ও চিপস নিয়ে দোকান থেকে বের হওয়ার সময় মহিন, রিমন, আকবর, নাঈমের নেতৃত্বে ১৫-২০ জনের একদল সন্ত্রাসী মামুনের দোকানে এসে তুই (আবু জাহের) ওই দিন বৈঠকে ছিলি বলে গালাগালি করে। একপর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পাশে থাকা গ্যাসের সিলিন্ডারে লেগে তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। পরে তারা দোকান থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় সন্ত্রাসীরা পেছন থেকে তাদের লক্ষ্য করে প্রথমে ইট নিক্ষেপ করলে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত হয় তাসফিয়া। পরে তারা বাড়ি যাওয়ার সময় পেছন থেকে আরও দুই রাউন্ড শটগানের গুলি ছোড়ে সন্ত্রাসীরা। এতে তাসফিয়া ও জাহের গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে গুলিবিদ্ধ তাসফিয়া ও আবু জাহেরকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয় লোকজন। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা নানির কোলে মারা যায় তাসফিয়া। মাটি কাটার জের ধরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের সঙ্গে কোনোভাবেই সম্পৃক্ততা ছিলেন না মাওলানা আবু জাহের বা তাঁর মেয়ে তাসফিয়া। তবে মাটি কাটা নিয়ে বৈঠকে ছিলেন এমন অভিযোগে সন্ত্রাসীদের টার্গেট হন মাওলানা আবু জাহের। আর সেই টার্গেটের শিকার হয়ে প্রাণ হারায় তাসফিয়া।
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৫ ঘণ্টা আগে