নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আদালত দণ্ড দিয়েছেন। এরপর আপিল করার শর্তে তাঁকে আবার জামিনও দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে দেশে-বিদেশে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা ও সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। তিনি বলেন, এখানে সরকার কোনো পক্ষ নয়, মামলাও করেনি, মামলা করেছে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীরা। সেই মামলায় তাঁর শাস্তি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজি পুকুর লেনের ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
গতকাল সোমবার ঢাকার একটি আদালত শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এই রায়ের পর দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আলোচিত এই ঘটনা নিয়ে চট্টগ্রামে অবস্থান করা মন্ত্রী হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের সঙ্গে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন।
সেখানে হাছান মাহমুদ আরও বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে যে লাভের ৫ শতাংশ তাঁর কর্মচারীদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার। কিন্তু এ পর্যন্ত তা দেওয়া হয়নি।
বিষয়টি নিয়ে দুজন শ্রমিক নেতাকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছিল গ্রামীণ টেলিকম। ওই দুই নেতাকে ৩ কোটি করে ৬ কোটি টাকা ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। ঘুষ দেওয়ার পরও শ্রমিকেরা টাকা না পাওয়ায় মামলা করেছে। সুতরাং এখানে স্পষ্টত একটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এই অপরাধ সংঘটিত হওয়ার কারণেই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা ও পরে শাস্তি হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে বহু নোবেল লরিয়েটের বিরুদ্ধে দেশে দেশে মামলা হয়েছে, অনেকে শাস্তি ভোগ করেছেন, কারাগারেও ছিলেন। এটা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোনো সুযোগ নাই। বাংলাদেশে আদালত স্বাধীন, স্বাধীনভাবেই কাজ করেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের এক দশকের বেশি সময় ধরে নিয়ম ভঙ্গ, কর ফাঁকি, তার কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল আত্মসাৎ এবং বিভিন্ন অনুমোদিত সংস্থা থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা অপব্যবহার করার অভিযোগ আছে। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনুস তাঁর পরিবারের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর বা মূলধন জোগান দিয়েছেন বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, তারা দেশের প্রতিনিধিত্ব করে না, বিদেশিদের প্রতিনিধিত্ব করে। আমি এককভাবে কারও নাম বলছি না। তারা মিশনে মিশনে পার্টিতে যায়, আবার বিভিন্ন দেশের সংস্থা থেকে অর্থ পায় ও ট্যুরে যায়। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, আমরা তাদের বক্তব্যগুলো ভালো করে প্রচার করি। এটা না দিলে কিন্তু তাদের বাজারমূল্যটা কমে যেত।’
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আদালত দণ্ড দিয়েছেন। এরপর আপিল করার শর্তে তাঁকে আবার জামিনও দেওয়া হয়েছে। এটা নিয়ে দেশে-বিদেশে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টা ও সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা হচ্ছে। তিনি বলেন, এখানে সরকার কোনো পক্ষ নয়, মামলাও করেনি, মামলা করেছে গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীরা। সেই মামলায় তাঁর শাস্তি হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দেওয়ানজি পুকুর লেনের ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
গতকাল সোমবার ঢাকার একটি আদালত শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এই রায়ের পর দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। আলোচিত এই ঘটনা নিয়ে চট্টগ্রামে অবস্থান করা মন্ত্রী হাছান মাহমুদ সাংবাদিকদের সঙ্গে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন।
সেখানে হাছান মাহমুদ আরও বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে যে লাভের ৫ শতাংশ তাঁর কর্মচারীদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার। কিন্তু এ পর্যন্ত তা দেওয়া হয়নি।
বিষয়টি নিয়ে দুজন শ্রমিক নেতাকে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেছিল গ্রামীণ টেলিকম। ওই দুই নেতাকে ৩ কোটি করে ৬ কোটি টাকা ঘুষ দেওয়া হয়েছিল। ঘুষ দেওয়ার পরও শ্রমিকেরা টাকা না পাওয়ায় মামলা করেছে। সুতরাং এখানে স্পষ্টত একটি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এই অপরাধ সংঘটিত হওয়ার কারণেই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা ও পরে শাস্তি হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে বহু নোবেল লরিয়েটের বিরুদ্ধে দেশে দেশে মামলা হয়েছে, অনেকে শাস্তি ভোগ করেছেন, কারাগারেও ছিলেন। এটা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোনো সুযোগ নাই। বাংলাদেশে আদালত স্বাধীন, স্বাধীনভাবেই কাজ করেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, গ্রামীণ টেলিকমের এক দশকের বেশি সময় ধরে নিয়ম ভঙ্গ, কর ফাঁকি, তার কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিল আত্মসাৎ এবং বিভিন্ন অনুমোদিত সংস্থা থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা অপব্যবহার করার অভিযোগ আছে। গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনুস তাঁর পরিবারের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্ট অনেক প্রতিষ্ঠানে অর্থ স্থানান্তর বা মূলধন জোগান দিয়েছেন বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, তারা দেশের প্রতিনিধিত্ব করে না, বিদেশিদের প্রতিনিধিত্ব করে। আমি এককভাবে কারও নাম বলছি না। তারা মিশনে মিশনে পার্টিতে যায়, আবার বিভিন্ন দেশের সংস্থা থেকে অর্থ পায় ও ট্যুরে যায়। দুর্ভাগ্য হচ্ছে, আমরা তাদের বক্তব্যগুলো ভালো করে প্রচার করি। এটা না দিলে কিন্তু তাদের বাজারমূল্যটা কমে যেত।’
কবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
১৫ মিনিট আগেগাংনী উপজেলায় নেপিয়ার ঘাসসহ অন্যান্য গোখাদ্যের ব্যাপক চাষ হচ্ছে। তবে চাহিদা বেশি হওয়ায় ঘাসের দাম কমছে না। স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, নেপিয়ার ঘাস চাষ লাভজনক হওয়ায় তাঁরা অন্য ফসল বাদ দিয়ে ঘাস চাষে মনোযোগ দিচ্ছেন।
১৫ মিনিট আগেবরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শরীফুর রহমান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
২৩ মিনিট আগে