মংবোওয়াংচিং মারমা, থানচি (বান্দরবান)
যেদিকে চোখ যায়, সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে জুমের পাকা সোনালি রঙের ধান। জুমিয়াদের মুখে হাসি। কেউ ধান কাটা শুরু করেছেন, কেউ পাকা শুরু হয়েছে এমন জুমের ধান পাহারা দিতে সপরিবারে জুম খেতে উঠেছেন। কেউ ধান কাটার আগে সাথি ফসল বিশেষ করে মিষ্টি কুমড়া, ভুট্টা, মারফা সংগ্রহ করা শুরু করেছেন। অনেকে জুমের পাকা ধান কাটার জন্য উপযুক্ত সময়ের অপেক্ষা করছেন। তিন পার্বত্য জেলার বিভিন্ন এলাকার মতো থানচির জুমচাষিদেরও এখন দম ফেলার ফুসরত নেই, জুম চাষের ফলন তোলায় চলছে এক বিশাল কর্মযজ্ঞ।
পার্বত্য জেলা বান্দরবানের থানচি উপজেলায় ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বসবাস। পাহাড়ি এলাকার এসব মানুষ সম্পূর্ণ প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে একধরনের চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এই চাষে কোনো সেচ দেওয়া লাগে না, প্রাকৃতিকভাবে রোদ-বৃষ্টি যা হয় তাতেই ফসল ফলে। এই চাষ পদ্ধতি পরিচিত জুম চাষ নামে। নির্দিষ্ট একটা সময়ে পাহাড়ের বন-জঙ্গল কেটে রোদে শুকিয়ে, আগুনে পুড়িয়ে, উঁচু উঁচু পাহাড়ের ঢালু ভূমিতে ধানসহ ৩০-৩৫ প্রকার সাথি ফসল উৎপাদন করা হয় এই চাষ পদ্ধতিতে।
উপজেলা বলিপাড়া ইউনিয়নের দিংতেপাড়া এলাকায় শনিবার গিয়ে দেখা যায় দিংতে ম্রোপাড়ার বাসিন্দা জুমচাষি দৈ লাং ম্রো (৫৮) পরিবার নিয়ে জুমের পাকা ধান কাটছেন। ধান কাটতে কাটতে তিনি জানান, এ বছর ১২ কানি জায়গায় (১ কানি =৪০ শতক) ১২ আড়ি (১ আড়ি =১০ কেজি) ধানের জুম করতে পেরেছেন। এবার জুমের ধান তেমন ভালো হয়নি, কারণ যখন বৃষ্টির দরকার ছিল তখন বৃষ্টি হয়নি, আর যখন রোদ দরকার তখন অতি বৃষ্টি হয়েছে। আগে সময়মতো রোদ-বৃষ্টি হলে জুমের ধান ভালো হতো। এখন সময়মতো কিছুই হয় না, প্রকৃতিও উল্টো হয়েছে। এ বছর জুম থেকে ৪০০ আড়ি ধান পাওয়ার আশা করছেন। যদি জুমের ধান ভালো হতো তাহলে ৬০০ আড়ি ধান পেতেন। তার পরও যা পাবেন, তাতে কোনোমতে বছর যাবে।
অনেক জুমচাষির জুমেই এ বছর ভালো ফসল হয়নি বলে জানান তিনি। গত বছরও জুমে ভালো ধান উৎপাদন না হওয়ায় সাথি ফসল (মরিচ, তিল, যব, কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, মারফা, মসলাজাতীয় শাক, ভুট্টা) বিক্রি করে ধানের ক্ষতি পুষিয়ে নিয়েছিলেন। গত বছর জুম থেকে সাথি ফসল শুধু মিষ্টি কুমড়া বিক্রি করেই ৯০ হাজার টাকা পেয়েছিলেন। এ বছর সাথি ফসলও তেমন হয়নি। মরিচের ৩০ কেজি বীজ জুমে ছিটিয়েছিলেন। কিন্তু অনাবৃষ্টির কারণে মরিচের বীজ জন্মাতে পারেনি, সব মরে গিয়েছিল। অতিবৃষ্টির কারণে সাথি ফসলও পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এটা দিয়ে এ বছর খরচ পোষানোর আশাও করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
অবশ্য অনেক জুমচাষি আশানুরূপ ফলন পেয়েছেন বলে জানান। থানচি সদর ইউনিয়নের পেসিং পাড়ার বাসিন্দা তুমচং ম্রো বলেন, এ বছর গত বছরের তুলনায় জুমে ধানের ফলন ভালো হয়েছে। তবে সাফি ফসলের ফলন তেমন ভালো হয়নি।
জুমচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে জুমের জায়গা নির্ধারণ করা হয়, মার্চ মাসে জুম চাষের জন্য নির্ধারিত জায়গায় জঙ্গল কাটা হয়, তারপর কাটা জঙ্গল রোদে শুকিয়ে এপ্রিল মাসে কাটা জঙ্গল আগুনে পোড়ানো হয়। মে মাসজুড়েই জুমের জায়গা পরিষ্কার করে ধান বপনের জন্য প্রস্তুত করে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করা হয়। বৃষ্টি হলেই জুমের জায়গায় ধানসহ সাথি ফসল বপন করা হয়। যাঁরা বৈশাখ মাসের প্রথম বৃষ্টির পর জুমে ধানসহ সাথি ফসল বপন করতে পারেন, তাঁদের ধান আগে পাকা শুরু করে। আর যাঁরা একটু দেরিতে বীজ বপন করেন, তাঁদের ধান দেরিতে পাকে। প্রতিবছর আগস্ট মাসের শেষে অথবা সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে জুমের ধান কাটা শুরু হয় এবং সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্যন্ত জুমের ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর প্রক্রিয়া চলে। ধান শুকানো শেষে জুমঘর থেকে মূলঘরে ধান স্থানান্তর করার পর নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ঘরে ঘরে চলে জুম ধান ঘিরে উৎসব।
এক জায়গায় প্রতিবছর জুমচাষ করা যায় না, এক বছরে একবার এক জায়গায় জুমচাষ করার পর কমপক্ষে ৩ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত জায়গা ফেলে রাখতে হয় মাটি উর্বর হওয়ার জন্য। জুমে ধানের সঙ্গে ৩৫-৪০ ধরনের সাথি ফসল করা হয়। জুম একটা পুরো বাজারের মতো। শুধু বাজার থেকে লবণ আর চিদোল (শুঁটকি জাতীয়) কিনলে একজন জুমিয়ার বাজার থেকে আর কিছুই কিনতে হয় না। তাই জুমচাষি পাহাড়িরা জুমকে একটি বাজার বলে থাকেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার চার ইউনিয়নে চলতি অর্থবছরে ৯০০ হেক্টর জায়গায় জুম চাষ করা হয়েছে। সম্ভাব্য চালের উৎপাদন ৩ হাজার ১২ মেট্রিক টন। ৩ হাজার ৩৫০ পরিবার এবার জুম চাষ করেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাশ গুপ্ত বলেন, থানচি উপজেলায় এ বছর শুরুতে বৃষ্টিপাত কম ও শেষের দিকে অতিবৃষ্টি হওয়ার কারণে জুমের ঢালু জায়গায় জুমের আংশিক ক্ষতি হয়েছে। আবার আগস্ট মাসে অতিবৃষ্টির কারণে সাথি ফসলেরও একটু ক্ষতি হয়েছে। উপজেলায় জুম চাষিদের ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মতো বলে জানান তিনি। চলতি বছর জুমচাষিদের ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে মন্ত্রণালয়, কৃষি অধিদপ্তর ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদকে অবহিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি। তবে যেসব জুমের ধান এখনো পাকেনি, সেখানে ভালো ফলন হবে বলে আশা করেন এই কর্মকর্তা।
যেদিকে চোখ যায়, সবুজ পাহাড়ের ফাঁকে ফাঁকে জুমের পাকা সোনালি রঙের ধান। জুমিয়াদের মুখে হাসি। কেউ ধান কাটা শুরু করেছেন, কেউ পাকা শুরু হয়েছে এমন জুমের ধান পাহারা দিতে সপরিবারে জুম খেতে উঠেছেন। কেউ ধান কাটার আগে সাথি ফসল বিশেষ করে মিষ্টি কুমড়া, ভুট্টা, মারফা সংগ্রহ করা শুরু করেছেন। অনেকে জুমের পাকা ধান কাটার জন্য উপযুক্ত সময়ের অপেক্ষা করছেন। তিন পার্বত্য জেলার বিভিন্ন এলাকার মতো থানচির জুমচাষিদেরও এখন দম ফেলার ফুসরত নেই, জুম চাষের ফলন তোলায় চলছে এক বিশাল কর্মযজ্ঞ।
পার্বত্য জেলা বান্দরবানের থানচি উপজেলায় ১১টি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর বসবাস। পাহাড়ি এলাকার এসব মানুষ সম্পূর্ণ প্রকৃতির ওপর নির্ভর করে একধরনের চাষাবাদ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এই চাষে কোনো সেচ দেওয়া লাগে না, প্রাকৃতিকভাবে রোদ-বৃষ্টি যা হয় তাতেই ফসল ফলে। এই চাষ পদ্ধতি পরিচিত জুম চাষ নামে। নির্দিষ্ট একটা সময়ে পাহাড়ের বন-জঙ্গল কেটে রোদে শুকিয়ে, আগুনে পুড়িয়ে, উঁচু উঁচু পাহাড়ের ঢালু ভূমিতে ধানসহ ৩০-৩৫ প্রকার সাথি ফসল উৎপাদন করা হয় এই চাষ পদ্ধতিতে।
উপজেলা বলিপাড়া ইউনিয়নের দিংতেপাড়া এলাকায় শনিবার গিয়ে দেখা যায় দিংতে ম্রোপাড়ার বাসিন্দা জুমচাষি দৈ লাং ম্রো (৫৮) পরিবার নিয়ে জুমের পাকা ধান কাটছেন। ধান কাটতে কাটতে তিনি জানান, এ বছর ১২ কানি জায়গায় (১ কানি =৪০ শতক) ১২ আড়ি (১ আড়ি =১০ কেজি) ধানের জুম করতে পেরেছেন। এবার জুমের ধান তেমন ভালো হয়নি, কারণ যখন বৃষ্টির দরকার ছিল তখন বৃষ্টি হয়নি, আর যখন রোদ দরকার তখন অতি বৃষ্টি হয়েছে। আগে সময়মতো রোদ-বৃষ্টি হলে জুমের ধান ভালো হতো। এখন সময়মতো কিছুই হয় না, প্রকৃতিও উল্টো হয়েছে। এ বছর জুম থেকে ৪০০ আড়ি ধান পাওয়ার আশা করছেন। যদি জুমের ধান ভালো হতো তাহলে ৬০০ আড়ি ধান পেতেন। তার পরও যা পাবেন, তাতে কোনোমতে বছর যাবে।
অনেক জুমচাষির জুমেই এ বছর ভালো ফসল হয়নি বলে জানান তিনি। গত বছরও জুমে ভালো ধান উৎপাদন না হওয়ায় সাথি ফসল (মরিচ, তিল, যব, কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, মারফা, মসলাজাতীয় শাক, ভুট্টা) বিক্রি করে ধানের ক্ষতি পুষিয়ে নিয়েছিলেন। গত বছর জুম থেকে সাথি ফসল শুধু মিষ্টি কুমড়া বিক্রি করেই ৯০ হাজার টাকা পেয়েছিলেন। এ বছর সাথি ফসলও তেমন হয়নি। মরিচের ৩০ কেজি বীজ জুমে ছিটিয়েছিলেন। কিন্তু অনাবৃষ্টির কারণে মরিচের বীজ জন্মাতে পারেনি, সব মরে গিয়েছিল। অতিবৃষ্টির কারণে সাথি ফসলও পচে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এটা দিয়ে এ বছর খরচ পোষানোর আশাও করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।
অবশ্য অনেক জুমচাষি আশানুরূপ ফলন পেয়েছেন বলে জানান। থানচি সদর ইউনিয়নের পেসিং পাড়ার বাসিন্দা তুমচং ম্রো বলেন, এ বছর গত বছরের তুলনায় জুমে ধানের ফলন ভালো হয়েছে। তবে সাফি ফসলের ফলন তেমন ভালো হয়নি।
জুমচাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে জুমের জায়গা নির্ধারণ করা হয়, মার্চ মাসে জুম চাষের জন্য নির্ধারিত জায়গায় জঙ্গল কাটা হয়, তারপর কাটা জঙ্গল রোদে শুকিয়ে এপ্রিল মাসে কাটা জঙ্গল আগুনে পোড়ানো হয়। মে মাসজুড়েই জুমের জায়গা পরিষ্কার করে ধান বপনের জন্য প্রস্তুত করে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করা হয়। বৃষ্টি হলেই জুমের জায়গায় ধানসহ সাথি ফসল বপন করা হয়। যাঁরা বৈশাখ মাসের প্রথম বৃষ্টির পর জুমে ধানসহ সাথি ফসল বপন করতে পারেন, তাঁদের ধান আগে পাকা শুরু করে। আর যাঁরা একটু দেরিতে বীজ বপন করেন, তাঁদের ধান দেরিতে পাকে। প্রতিবছর আগস্ট মাসের শেষে অথবা সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে জুমের ধান কাটা শুরু হয় এবং সেপ্টেম্বর-অক্টোবর পর্যন্ত জুমের ধান কাটা, মাড়াই ও শুকানোর প্রক্রিয়া চলে। ধান শুকানো শেষে জুমঘর থেকে মূলঘরে ধান স্থানান্তর করার পর নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ঘরে ঘরে চলে জুম ধান ঘিরে উৎসব।
এক জায়গায় প্রতিবছর জুমচাষ করা যায় না, এক বছরে একবার এক জায়গায় জুমচাষ করার পর কমপক্ষে ৩ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত জায়গা ফেলে রাখতে হয় মাটি উর্বর হওয়ার জন্য। জুমে ধানের সঙ্গে ৩৫-৪০ ধরনের সাথি ফসল করা হয়। জুম একটা পুরো বাজারের মতো। শুধু বাজার থেকে লবণ আর চিদোল (শুঁটকি জাতীয়) কিনলে একজন জুমিয়ার বাজার থেকে আর কিছুই কিনতে হয় না। তাই জুমচাষি পাহাড়িরা জুমকে একটি বাজার বলে থাকেন।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলার চার ইউনিয়নে চলতি অর্থবছরে ৯০০ হেক্টর জায়গায় জুম চাষ করা হয়েছে। সম্ভাব্য চালের উৎপাদন ৩ হাজার ১২ মেট্রিক টন। ৩ হাজার ৩৫০ পরিবার এবার জুম চাষ করেছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দাশ গুপ্ত বলেন, থানচি উপজেলায় এ বছর শুরুতে বৃষ্টিপাত কম ও শেষের দিকে অতিবৃষ্টি হওয়ার কারণে জুমের ঢালু জায়গায় জুমের আংশিক ক্ষতি হয়েছে। আবার আগস্ট মাসে অতিবৃষ্টির কারণে সাথি ফসলেরও একটু ক্ষতি হয়েছে। উপজেলায় জুম চাষিদের ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৫০ লাখ টাকার মতো বলে জানান তিনি। চলতি বছর জুমচাষিদের ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে মন্ত্রণালয়, কৃষি অধিদপ্তর ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদকে অবহিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি। তবে যেসব জুমের ধান এখনো পাকেনি, সেখানে ভালো ফলন হবে বলে আশা করেন এই কর্মকর্তা।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
৩৫ মিনিট আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে