ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে সংঘর্ষে এক যুবক নিহতের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সরাইল থানায় মামলা করেছে। সরাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারিকুল ইসলাম বাদী হয়ে বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি করেছেন। এর আগে সংঘর্ষের পরপরই উপজেলার কালীকচ্ছ বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১১ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলায় ওই ১১ জনসহ ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৩০০–৪০০ জনকে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই সড়কের কালীকচ্ছ বাজারে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের সময় ফয়সাল মিয়া (২২) নামের একজন নিহত হন।
ফয়সাল মিয়া কালীকচ্ছ বাজারে ব্যবসা করতেন। তিনি উপজেলা সদরের পূর্ব কুট্টাপাড়া গ্রামের রাকিম মিয়ার ছেলে। সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ফয়সালকে উদ্ধার করে প্রথমে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাকিবের মা হালিমা খাতুন দাবি করে বলেন, ‘আমার ছেলে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে।’ রাকিবের মামা ওসমান বলেন, ‘রাকিবের বাড়ি কুট্টাপাড়ায় হলেও আমাদের দোকানে থাকত। আজ ঝগড়া শুরুর পর দোকানের তালা আমরা লাগাচ্ছিলাম। এ সময় পুলিশ এসে আমার ভাগনে রাকিবের ওপর গুলি করে। তাকে কেন গুলি করা হলো? আমরা তো ঝগড়ার সঙ্গে জড়িত না। এর বিচার চাই।’
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন শনিবার বিকালে আজকের পত্রিকাকে জানান, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শুধু বাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে। এখানে ছোরা গুলিও ছোড়া হয়নি। দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফারণের ঘটনা ঘটেছে। ককটেলের স্প্রিন্টারের আঘাতেই ফয়সাল মারা গেছেন। এই ঘটনায় পুলিশ মামলা করেছে। পরবর্তী সংর্ঘষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে সংঘর্ষে এক যুবক নিহতের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে সরাইল থানায় মামলা করেছে। সরাইল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারিকুল ইসলাম বাদী হয়ে বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি করেছেন। এর আগে সংঘর্ষের পরপরই উপজেলার কালীকচ্ছ বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১১ জনকে আটক করে পুলিশ। পরে ওই মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলায় ওই ১১ জনসহ ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৩০০–৪০০ জনকে। এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই সড়কের কালীকচ্ছ বাজারে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের সময় ফয়সাল মিয়া (২২) নামের একজন নিহত হন।
ফয়সাল মিয়া কালীকচ্ছ বাজারে ব্যবসা করতেন। তিনি উপজেলা সদরের পূর্ব কুট্টাপাড়া গ্রামের রাকিম মিয়ার ছেলে। সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ফয়সালকে উদ্ধার করে প্রথমে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাকিবের মা হালিমা খাতুন দাবি করে বলেন, ‘আমার ছেলে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে।’ রাকিবের মামা ওসমান বলেন, ‘রাকিবের বাড়ি কুট্টাপাড়ায় হলেও আমাদের দোকানে থাকত। আজ ঝগড়া শুরুর পর দোকানের তালা আমরা লাগাচ্ছিলাম। এ সময় পুলিশ এসে আমার ভাগনে রাকিবের ওপর গুলি করে। তাকে কেন গুলি করা হলো? আমরা তো ঝগড়ার সঙ্গে জড়িত না। এর বিচার চাই।’
এই ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসাইন শনিবার বিকালে আজকের পত্রিকাকে জানান, সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শুধু বাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করেছে। এখানে ছোরা গুলিও ছোড়া হয়নি। দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফারণের ঘটনা ঘটেছে। ককটেলের স্প্রিন্টারের আঘাতেই ফয়সাল মারা গেছেন। এই ঘটনায় পুলিশ মামলা করেছে। পরবর্তী সংর্ঘষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত আছে।
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুই পক্ষে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং দুজনকে আটক করে
১ ঘণ্টা আগেউত্তরবঙ্গে উপদেষ্টা নিয়োগের দাবিতে দফায় দফায় রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ সমাবেশের পর এবার রাজধানী ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গকে বিচ্ছিন্ন করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রংপুরের ছাত্র-জনতা। আগামী তিন দিনের মধ্যে উপদেষ্টা নিয়োগ দেওয়া না হলে এ কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা
২ ঘণ্টা আগেপাবনা শহরে রাতের আঁধারে তুষার হোসেন (১৫) নামের এক কিশোরকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ রোববার রাত ৯টার দিকে শহরের খেয়াঘাট রোডে বর্ণমালা কিন্ডারগার্টেনের সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেটঙ্গীর তুরাগ তীরে আগামী বছর বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আয়োজন করবেন তাবলিগ জামাতের মাওলানা জুবায়েরপন্থীরা। দ্বিতীয় পর্বের আয়োজন করবেন মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারীরা। আজ রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত কার্যবিবরণী প্রকাশ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে