প্রতিনিধি, হাজীগঞ্জ (চাঁদপুর)
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত সাড়ে ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে বহুল প্রতীক্ষিত সেতুর নির্মাণকাজ গত ৪ বছরেও শেষ হয়নি। ২০১৯ সালের জুলাইয়ের ২০ তারিখে সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০ ভাগ কাজ বাকি রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেতুর কাজ সম্পন্ন না হওয়া স্থানীয়দের মধ্যে এক প্রকার আশঙ্কা বিরাজ করছে। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় নির্ধারিত সময়ের বাইরেও নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাজীগঞ্জ পৌরসভাধীন টোরাগড় এবং বড়কল পূর্ব ইউনিয়ন সংযোগ ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত টোরাগড়-বড়কুল সেতুর নির্মাণকাজ অর্ধেক শেষ হয়েছে। পুরোপুরি কাজ শেষ করতে আরও ১ বছর সময় চেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ব্রিজের দুই পাশের ভূমির মালিকদের মামলা, নির্মাণকাজে বাঁধা দেওয়া জটিলতায় প্রকল্পের ওয়াক ওয়ার্ডারের ছয় মাস পর কাজ শুরু করা হয়েছে। কাজ শুরুর পর বর্ষায় নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্মাণকাজ আরও চার মাস পিছিয়ে পড়ে। মাঝপথে থেমে থেমে সেতুটির নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। নদীর বাইরের পিলার নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হলেও নদীর অংশে পিলার নির্মাণ এখনো শুরুই হয়নি। বর্ষা শেষ এবং নদীর পানি কমার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে পিলারের ওপর গার্ডার নির্মাণকাজ করবে বলে জানান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাইট ইনচার্জ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) হাজীগঞ্জ উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে এবং তাঁদের স্বাক্ষর নিয়ে উল্লেখিত সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব করেন। প্রস্তাবটি অনুমোদন ও টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০১৭ সালের ১৪ মে ২৬৭ মিটার ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়। যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ২২ কোটি ৪৯ লাখ ৪৮ হাজার ১৪ টাকা।
এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সুরমা-আরবিএল জেভী কাজ শুরু করলে দেখা দেয় নানান জটিলতা। প্রথমে বড়কুল ইউনিয়নের বড়কুল গ্রামের ভূমির মালিক পরবর্তীতে পৌর এলাকার টোরাগড় গ্রামের ভূমির মালিকেরা নির্মাণকাজে বাঁধা দেন। এমনকি তাঁরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিযুক্ত প্রকৌশলী (সাইট ইনচার্জ) আব্দুল আউয়ালের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে সংসদ সদস্যের নির্দেশে পৌর মেয়র আ. স. ম মাহবুব-উল-আলম লিপনসহ স্থানীয় রাজনীতিবিদরা জমির মালিকদের নিয়ে বিষয়টির সুরাহা করার পর কাজ শুরু হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত জমির মালিকেরা তাঁদের পাওনা বুঝে পায়নি।
পৌর এলাকার ভূমির মালিকদের মধ্যে আব্দুর রব, মেন্দু মিয়া, শহীদ উল্যাহ ফকির ও মো. মোস্তফা বলেন, তাঁদের বসতবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ জমি সেতুর সড়কে পড়েছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ না দিলে পথে বসতে হবে। তাই তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। ক্ষতিপূরণ পেলে তাঁদের কোন আপত্তি থাকবে না।
এ দিকে নির্ধারিত সময়ে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে নদীর দক্ষিণপাড়ের সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বিলম্ব হওয়া তাঁরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভূমির মালিকদের সঙ্গে বিষয়টির সুরাহা করে আগামী ১ বছরের মধ্যে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সুরুজ মিয়া বলেন, ডাকাতিয়া নদীর এ স্থানে খেয়াঘাট আছে। উপজেলা সদরে চিকিৎসা, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য বড়কুল, সর্বতআরা, মৈশামূড়া, গর্ন্ধব্যপুর দক্ষিণগর্ন্ধব্যপুর, উত্তর ইউনিয়নসহ লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জের মানুষের খুবই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে চিকিৎসা নিতে আসা গর্ভবতী মা এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীদের বিড়ম্বনার ছিল সবচেয়ে বেশি। ব্রিজটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতসহ এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান আরও বাড়বে। তাই ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সুরমা-আরবিএল জেভী'র প্রকৌশলী (সাইট ইনচার্জ) আব্দুল আউয়াল বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ সেতু নির্মাণের জন্য জমি চায়। নির্মাণকাজ শুরু করলে প্রথমে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি না সরানোর ফলে ওয়াক ওয়ার্ডারের ৬ মাস পর কাজ শুরু করি। তারপর বর্ষা মৌসুম হওয়ার কারণে ডাকাতিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পায়। এতে করে কাজ বন্ধ থাকে। যে কয়মাস সময় পেয়েছি তাতে ৫০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দুপাশের সড়কসহ বাকি কাজ সম্পন্ন করার জন্য আরও ১ বছর সময় লাগবে। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেও ভূমি অধিগ্রহণ না হলে এবং ভূমির মালিকেরা বাঁধা দিলে তাও করা সম্ভব হবে না।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) চাঁদপুর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা খুব শিগগিরই শেষ হবে। জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য মৌ জা মূল্যের ৩ গুন অতিরিক্ত টাকা দেওয়া হবে। আর এ জন্য ১২ কোটি টাকার অনুমোদন পেয়েছি। ব্রিজের মাঝখানের অংশে কাজ শুরু হয়েছে। এ্যাপোস সড়কের জন্য নির্মাণাধীন কাজ দক্ষিণপাড়ের অংশে শুরু হয়েছে এবং উত্তর পাড়ের কাজ শুরু হবে। আশা করি আগামী জুনের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হয়ে উঠবে।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত সাড়ে ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে বহুল প্রতীক্ষিত সেতুর নির্মাণকাজ গত ৪ বছরেও শেষ হয়নি। ২০১৯ সালের জুলাইয়ের ২০ তারিখে সেতুর নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০ ভাগ কাজ বাকি রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেতুর কাজ সম্পন্ন না হওয়া স্থানীয়দের মধ্যে এক প্রকার আশঙ্কা বিরাজ করছে। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় নির্ধারিত সময়ের বাইরেও নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাজীগঞ্জ পৌরসভাধীন টোরাগড় এবং বড়কল পূর্ব ইউনিয়ন সংযোগ ডাকাতিয়া নদীর ওপর নির্মিত টোরাগড়-বড়কুল সেতুর নির্মাণকাজ অর্ধেক শেষ হয়েছে। পুরোপুরি কাজ শেষ করতে আরও ১ বছর সময় চেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ব্রিজের দুই পাশের ভূমির মালিকদের মামলা, নির্মাণকাজে বাঁধা দেওয়া জটিলতায় প্রকল্পের ওয়াক ওয়ার্ডারের ছয় মাস পর কাজ শুরু করা হয়েছে। কাজ শুরুর পর বর্ষায় নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্মাণকাজ আরও চার মাস পিছিয়ে পড়ে। মাঝপথে থেমে থেমে সেতুটির নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। নদীর বাইরের পিলার নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হলেও নদীর অংশে পিলার নির্মাণ এখনো শুরুই হয়নি। বর্ষা শেষ এবং নদীর পানি কমার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে পিলারের ওপর গার্ডার নির্মাণকাজ করবে বলে জানান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাইট ইনচার্জ।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) হাজীগঞ্জ উপজেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপি মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে এবং তাঁদের স্বাক্ষর নিয়ে উল্লেখিত সেতু নির্মাণের জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব করেন। প্রস্তাবটি অনুমোদন ও টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে ২০১৭ সালের ১৪ মে ২৬৭ মিটার ব্রিজের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন করা হয়। যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ২২ কোটি ৪৯ লাখ ৪৮ হাজার ১৪ টাকা।
এরপর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সুরমা-আরবিএল জেভী কাজ শুরু করলে দেখা দেয় নানান জটিলতা। প্রথমে বড়কুল ইউনিয়নের বড়কুল গ্রামের ভূমির মালিক পরবর্তীতে পৌর এলাকার টোরাগড় গ্রামের ভূমির মালিকেরা নির্মাণকাজে বাঁধা দেন। এমনকি তাঁরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিযুক্ত প্রকৌশলী (সাইট ইনচার্জ) আব্দুল আউয়ালের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে সংসদ সদস্যের নির্দেশে পৌর মেয়র আ. স. ম মাহবুব-উল-আলম লিপনসহ স্থানীয় রাজনীতিবিদরা জমির মালিকদের নিয়ে বিষয়টির সুরাহা করার পর কাজ শুরু হয়। কিন্তু এখন পর্যন্ত জমির মালিকেরা তাঁদের পাওনা বুঝে পায়নি।
পৌর এলাকার ভূমির মালিকদের মধ্যে আব্দুর রব, মেন্দু মিয়া, শহীদ উল্যাহ ফকির ও মো. মোস্তফা বলেন, তাঁদের বসতবাড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ জমি সেতুর সড়কে পড়েছে। তাঁদের ক্ষতিপূরণ না দিলে পথে বসতে হবে। তাই তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। ক্ষতিপূরণ পেলে তাঁদের কোন আপত্তি থাকবে না।
এ দিকে নির্ধারিত সময়ে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে নদীর দক্ষিণপাড়ের সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিনের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বিলম্ব হওয়া তাঁরা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভূমির মালিকদের সঙ্গে বিষয়টির সুরাহা করে আগামী ১ বছরের মধ্যে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার জোর দাবি জানান তাঁরা।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. সুরুজ মিয়া বলেন, ডাকাতিয়া নদীর এ স্থানে খেয়াঘাট আছে। উপজেলা সদরে চিকিৎসা, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য বড়কুল, সর্বতআরা, মৈশামূড়া, গর্ন্ধব্যপুর দক্ষিণগর্ন্ধব্যপুর, উত্তর ইউনিয়নসহ লক্ষ্মীপুর জেলার রামগঞ্জের মানুষের খুবই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে চিকিৎসা নিতে আসা গর্ভবতী মা এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীদের বিড়ম্বনার ছিল সবচেয়ে বেশি। ব্রিজটি নির্মাণ সম্পন্ন হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নতসহ এলাকার মানুষের জীবনযাত্রার মান আরও বাড়বে। তাই ব্রিজটি দ্রুত নির্মাণের দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সুরমা-আরবিএল জেভী'র প্রকৌশলী (সাইট ইনচার্জ) আব্দুল আউয়াল বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ সেতু নির্মাণের জন্য জমি চায়। নির্মাণকাজ শুরু করলে প্রথমে ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতা এবং বৈদ্যুতিক খুঁটি না সরানোর ফলে ওয়াক ওয়ার্ডারের ৬ মাস পর কাজ শুরু করি। তারপর বর্ষা মৌসুম হওয়ার কারণে ডাকাতিয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পায়। এতে করে কাজ বন্ধ থাকে। যে কয়মাস সময় পেয়েছি তাতে ৫০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। দুপাশের সড়কসহ বাকি কাজ সম্পন্ন করার জন্য আরও ১ বছর সময় লাগবে। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেও ভূমি অধিগ্রহণ না হলে এবং ভূমির মালিকেরা বাঁধা দিলে তাও করা সম্ভব হবে না।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) চাঁদপুর কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা খুব শিগগিরই শেষ হবে। জমির মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য মৌ জা মূল্যের ৩ গুন অতিরিক্ত টাকা দেওয়া হবে। আর এ জন্য ১২ কোটি টাকার অনুমোদন পেয়েছি। ব্রিজের মাঝখানের অংশে কাজ শুরু হয়েছে। এ্যাপোস সড়কের জন্য নির্মাণাধীন কাজ দক্ষিণপাড়ের অংশে শুরু হয়েছে এবং উত্তর পাড়ের কাজ শুরু হবে। আশা করি আগামী জুনের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হয়ে উঠবে।
বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে দুই দিন ধরে চলা আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীদের দাবির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করবে, এমন আশ্বাসে চলমান কর্মসূচি স্থগিত করেন তাঁরা।
২ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল মঙ্গলবার হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। এতে বাধা দিতে গেলে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মহাব্যবস্থাপক (অপারেশনস), ছাত্রসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। হামলায় এক ছাত্র আহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছেন
১৭ মিনিট আগেচাঁদপুরের হাজীগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত পৌর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে হাজীগঞ্জ থানা-পুলিশের একটি দল। আটকদের নাম পরিচয় প্রকাশ করেনি পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে ট্রাক চাপায় এক ঠিকাদারসহ দুজন নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে শহরতলির বেদগ্রাম গোল চত্বর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে