দীঘিনালা (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় মেরুং খেলার মাঠ দখল করে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করার অভিযোগ উঠেছে মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও খাগড়াছড়ি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কেএম ইসমাইল হোসেন গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুকে খেলার মাঠে ভবন নির্মাণের বিরোধীতা করে পোস্ট দিয়েছেন।
ফেসবুক কেএম ইসমাইল হোসেন লিখেছেন, ‘দখল হয়ে যাচ্ছে কিনা দীঘিনালার ছোট মেরুং ফুটবল মাঠের জায়গাও। মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির অফিস নির্মাণের নামে স্কেবিউটার দিয়ে মাটি কেটে মাঠের জায়গা দখল করে বিল্ডিং নির্মাণ হচ্ছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার। ১৯৮৯ বা ১৯৯০ সালে তৎকালীন মেরুং সেনা জোন, ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি মেরুং ফুটবল মাঠটি নির্মাণ করে দেন। যার সীমানা-উঃ সরকারি পাকা সেচ ড্রেন, দঃ মেইন রোড, পূঃ পুলিশ ফাঁড়ির সীমানা প্রাচীর, পঃ সরকারি পাকা সেচ ড্রেন। সর্বজনীন এ মাঠটি রক্ষায় সকলের সার্বিক আন্তরিকতা কামনা করছি। ভালো করে লক্ষ করলে দেখবেন, মাঠে একটি অতিথি বা ঘোষণা মঞ্চ আছে এবং এটি দেখলেই বুঝবেন মাঠটি সত্যিই দখল হচ্ছে কিনা? তবে কারও নিজস্ব জায়গায় ঘর তুললে আমার আপত্তি নেই।’
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মেরুং ইউপির মেরুং খেলার মাঠের পাশেই ৫ তলা ভবনের কাজ শুরু করেছে মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি। খেলার মাঠের পাশেই ভবনের কাজ শুরু হওয়া নিয়ে স্থানীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে ৷ এদিকে খেলার মাঠের জায়গায় ভবন নির্মাণ করা হলে, খেলার মাঠের দর্শক গ্যালারি মাঠের আড়ালে পড়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন মাস্টার বলেন, ‘খেলার মাঠটি ১৯৯০ সালে মেরুং সেনা জোনের ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি খেলার মাঠটি নির্মাণ করে দেন। মাঠের পাশেই অতিথি কক্ষ গুলোও মাঠের জায়গায় করা হয়েছিল। এখন যে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়েছে তা মূলত খেলার মাঠে।’
মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ-কোরুনি বলেন, ‘ব্যক্তিগত জায়গায় মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছি, এটি মাঠের জায়গা না।’
এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘মেরুং খেলার মাঠের আলোচ্য জমিটি ব্যক্তিগত জমি দাবি করায়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জায়গার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পর্যালোচনা এবং শুনানি গ্রহণ করবেন। পরে সার্ভেয়ার দিয়ে সরেজমিনে খতিয়ে দেখা হবে এবং সমগ্র বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে কালেক্টর তথা জেলা প্রশাসক বরাবরে পাঠানো হবে নির্দেশনা চেয়ে। নির্দেশনা সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত স্থাপনা তৈরির কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় মেরুং খেলার মাঠ দখল করে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করার অভিযোগ উঠেছে মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির বিরুদ্ধে। এ নিয়ে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা ও খাগড়াছড়ি জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কেএম ইসমাইল হোসেন গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুকে খেলার মাঠে ভবন নির্মাণের বিরোধীতা করে পোস্ট দিয়েছেন।
ফেসবুক কেএম ইসমাইল হোসেন লিখেছেন, ‘দখল হয়ে যাচ্ছে কিনা দীঘিনালার ছোট মেরুং ফুটবল মাঠের জায়গাও। মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির অফিস নির্মাণের নামে স্কেবিউটার দিয়ে মাটি কেটে মাঠের জায়গা দখল করে বিল্ডিং নির্মাণ হচ্ছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার। ১৯৮৯ বা ১৯৯০ সালে তৎকালীন মেরুং সেনা জোন, ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি মেরুং ফুটবল মাঠটি নির্মাণ করে দেন। যার সীমানা-উঃ সরকারি পাকা সেচ ড্রেন, দঃ মেইন রোড, পূঃ পুলিশ ফাঁড়ির সীমানা প্রাচীর, পঃ সরকারি পাকা সেচ ড্রেন। সর্বজনীন এ মাঠটি রক্ষায় সকলের সার্বিক আন্তরিকতা কামনা করছি। ভালো করে লক্ষ করলে দেখবেন, মাঠে একটি অতিথি বা ঘোষণা মঞ্চ আছে এবং এটি দেখলেই বুঝবেন মাঠটি সত্যিই দখল হচ্ছে কিনা? তবে কারও নিজস্ব জায়গায় ঘর তুললে আমার আপত্তি নেই।’
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার মেরুং ইউপির মেরুং খেলার মাঠের পাশেই ৫ তলা ভবনের কাজ শুরু করেছে মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি। খেলার মাঠের পাশেই ভবনের কাজ শুরু হওয়া নিয়ে স্থানীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে ৷ এদিকে খেলার মাঠের জায়গায় ভবন নির্মাণ করা হলে, খেলার মাঠের দর্শক গ্যালারি মাঠের আড়ালে পড়ে যাবে।
স্থানীয় বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. রুহুল আমিন মাস্টার বলেন, ‘খেলার মাঠটি ১৯৯০ সালে মেরুং সেনা জোনের ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি খেলার মাঠটি নির্মাণ করে দেন। মাঠের পাশেই অতিথি কক্ষ গুলোও মাঠের জায়গায় করা হয়েছিল। এখন যে ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়েছে তা মূলত খেলার মাঠে।’
মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ওয়াজ-কোরুনি বলেন, ‘ব্যক্তিগত জায়গায় মেরুং কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির ৫ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছি, এটি মাঠের জায়গা না।’
এ বিষয়ে দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘মেরুং খেলার মাঠের আলোচ্য জমিটি ব্যক্তিগত জমি দাবি করায়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জায়গার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে পর্যালোচনা এবং শুনানি গ্রহণ করবেন। পরে সার্ভেয়ার দিয়ে সরেজমিনে খতিয়ে দেখা হবে এবং সমগ্র বিষয়টি প্রতিবেদন আকারে কালেক্টর তথা জেলা প্রশাসক বরাবরে পাঠানো হবে নির্দেশনা চেয়ে। নির্দেশনা সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত স্থাপনা তৈরির কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অনেক সম্ভাবনা নিয়ে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে ১০ হাজার ৬৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় টানেল। নির্মাণের এক বছর পার হলেও দুই পাড়ে এখনো রয়ে গেছে অনেক ‘অপূর্ণতা’। কিন্তু আয় কম হওয়ায় সেই অপূর্ণতাগুলো পূরণে আগ্রহ হারাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও।
২৩ মিনিট আগেবছর দুয়েক আগে ত্রাণ হিসেবে একটি কম্বল পেয়েছিলেন মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার রাধানগর গ্রামের নিত্য সূত্রধর। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর হয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে তাঁর হাতে গিয়ে পৌঁছায় কম্বলটি। মন্ত্রণালয়ের ক্রয়সংক্রান্ত নথিতে কম্বলট
২৪ মিনিট আগেযশোরের কেশবপুর উপজেলার সুফলাকাটি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান এস এম মুনজুর রহমানের মৎস্য ফিডের গুদামঘর ভাঙচুর-লুটপাট এবং অপর এক ব্যক্তির কফি হাউসে আগুন লাগিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সুফলাকাটি ইউনিয়নের কলাগাছি বাজারে এ ঘটনাটি ঘটে। এসময় কলাগাছি বাজার এলাকায়
৪৩ মিনিট আগেকেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
২ ঘণ্টা আগে