কুবি প্রতিনিধি
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে ধাক্কা দেওয়ার ঘটনার জেরে মাঝরাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়ের দুই হলের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে ক্যাম্পাস রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হন। গুরুতর অবস্থায় তিনজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও কাজী নজরুল ইসলাম হলের মধ্যবর্তী জায়গায় এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুই হলের নেতা-কর্মীদের নেতৃত্বে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী হলের মধ্যবর্তী রাস্তায় বাঁশ, রড নিয়ে একে অপরের দিকে তেড়ে যাচ্ছেন, ইট ছুড়ছেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা এই অবস্থা চলতে থাকে। বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনা বিরাজ করে।
এই সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাদাৎ মো. সায়েম, বঙ্গবন্ধু হলের ছাত্রলীগ কর্মী ইকবাল হোসাইন, মবিনুল বারি রাকিব, অনুপ দাস, কাজী নজরুল ইসলাম হলের সাকিব হাসান দীপ, আশরাফুল রায়হানসহ দুই পক্ষের প্রায় ১৫ ব্যক্তি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল বন্ধ থাকায় আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম, শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট সাহেদুর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাসির হোসেইন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের শিক্ষার্থীদের হলের ভেতরে নিয়ে হলের মূল ফটক আটকে দেন। এরপর কাজী নজরুল ইসলাম হলের শিক্ষার্থীদের হলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
তবে এ ঘটনায় কাজী নজরুল ইসলাম হলের হল প্রশাসনের কাউকে দেখা যায়নি। ঘটনার শেষ পর্যায়ে এই হলের হাউস টিউটর মো. এনামুল হক এসে উপস্থিত হন। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
ক্ষোভ প্রকাশ করে এই হলের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা একপ্রকার অভিভাবকহীন হয়ে আছি। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল কিন্তু আমাদের হল প্রশাসনের কাউকে পাইনি। এটা দায়িত্ব অবহেলা ছাড়া আর কিছু না।’
এ ব্যাপারে কাজী নজরুল ইসলাম হলের প্রভোস্ট মিহির লাল ভৌমিককে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ঘটনাস্থলে আসা নজরুল হলের হাউস টিউটর মো. এনামুল হক বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। নজরুল হলের ছেলেদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রকটোরিয়াল বডির সঙ্গে সমন্বয় করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গতকাল জুমার নামাজে যাওয়ার পথে কাজী নজরুল ইসলাম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আশরাফুল রায়হান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল গেটের সামনে বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সেলিম আহমেদকে সাইড দিতে বলেন। এ সময় সেলিম আহমেদের কাঁধে ধাক্কা লাগে। নামাজ শেষে এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীসহ দুই হলের শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে হাতাহাতি লেগে যায়।
এর জেরে সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চের সামনে কাজী নজরুল ইসলাম হলের ছাত্রলীগের কর্মী ফাহিম আবরারের ওপর অতর্কিত হামলা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ছাত্রলীগ কর্মী বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আকরাম হোসেন, সালাউদ্দিন আহমেদসহ আরও কয়েকজন। রাত ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলসংলগ্ন একটি দোকানে কাজী নজরুল ইসলাম হলের প্রায় সাত-আটজন ছাত্রলীগের কর্মী গিয়ে বঙ্গবন্ধু হলের এক ছাত্রলীগের কর্মীকে মারধর করেন। এরপর দুই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আমরা হল প্রশাসন উপস্থিত হয়েছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত কী নেওয়া হবে তার জন্য আমরা সবাই মিলে আবার বসব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বলেন, ‘আমি ঘটনাটা দেখেছি। দুই হলের শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ হলে পাঠিয়েছি। যেহেতু দুই হলের শিক্ষার্থীরা ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে, তার জন্য প্রেসিডেন্টসহ বসে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
কাজী নজরুল হল ছাত্রলীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) নাজমুল হাসান পলাশ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হলের পোলাপাইন আমাদের হলে এসে হামলা চালায়। আমি হলের সবাইকে ভেতরে রাখার চেষ্টা করেছি। এরকম নৃশংস হামলার বিচার চাই।’
বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাদাত মো. সায়েম বলেন, ‘আমরা চা খেতে হলের সামনে দোকানে যাই। সেখানে নজরুল হলের রায়হানসহ ৭-৮ জন উপস্থিত হয়। এ সময় তারা আমাদের হলের একজনকে মারধর শুরু করে। আমি এসময় নজরুল হলের পোলাপানদের শান্ত করছিলাম এ সময় আমার ওপরও অতর্কিত হামলা করে। আমি তবুও তাদের সভাপতিসহ সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমাদের দিকে ইট মারতে থাকে। এতে অনেকে আহত হয়েছে। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা প্রকটোরিয়াল বডি ঘটনাস্থলে এসে পরিবেশ শান্ত করেছি। পরবর্তীতে হল প্রশাসনের সঙ্গে বসে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গতকাল শুক্রবার জুমার নামাজে যাওয়ার পথে ধাক্কা দেওয়ার ঘটনার জেরে মাঝরাতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়ের দুই হলের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে ক্যাম্পাস রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হন। গুরুতর অবস্থায় তিনজনকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল ও কাজী নজরুল ইসলাম হলের মধ্যবর্তী জায়গায় এ ঘটনা ঘটে।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুই হলের নেতা-কর্মীদের নেতৃত্বে তিন শতাধিক শিক্ষার্থী হলের মধ্যবর্তী রাস্তায় বাঁশ, রড নিয়ে একে অপরের দিকে তেড়ে যাচ্ছেন, ইট ছুড়ছেন। প্রায় দেড় ঘণ্টা এই অবস্থা চলতে থাকে। বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনা বিরাজ করে।
এই সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাদাৎ মো. সায়েম, বঙ্গবন্ধু হলের ছাত্রলীগ কর্মী ইকবাল হোসাইন, মবিনুল বারি রাকিব, অনুপ দাস, কাজী নজরুল ইসলাম হলের সাকিব হাসান দীপ, আশরাফুল রায়হানসহ দুই পক্ষের প্রায় ১৫ ব্যক্তি আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল বন্ধ থাকায় আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম, শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট সাহেদুর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাসির হোসেইন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের শিক্ষার্থীদের হলের ভেতরে নিয়ে হলের মূল ফটক আটকে দেন। এরপর কাজী নজরুল ইসলাম হলের শিক্ষার্থীদের হলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
তবে এ ঘটনায় কাজী নজরুল ইসলাম হলের হল প্রশাসনের কাউকে দেখা যায়নি। ঘটনার শেষ পর্যায়ে এই হলের হাউস টিউটর মো. এনামুল হক এসে উপস্থিত হন। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
ক্ষোভ প্রকাশ করে এই হলের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা একপ্রকার অভিভাবকহীন হয়ে আছি। এত বড় ঘটনা ঘটে গেল কিন্তু আমাদের হল প্রশাসনের কাউকে পাইনি। এটা দায়িত্ব অবহেলা ছাড়া আর কিছু না।’
এ ব্যাপারে কাজী নজরুল ইসলাম হলের প্রভোস্ট মিহির লাল ভৌমিককে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ঘটনাস্থলে আসা নজরুল হলের হাউস টিউটর মো. এনামুল হক বলেন, ‘ঘটনা সম্পর্কে জানতে পেরে দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। নজরুল হলের ছেলেদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রকটোরিয়াল বডির সঙ্গে সমন্বয় করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
গতকাল জুমার নামাজে যাওয়ার পথে কাজী নজরুল ইসলাম হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আশরাফুল রায়হান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল গেটের সামনে বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সেলিম আহমেদকে সাইড দিতে বলেন। এ সময় সেলিম আহমেদের কাঁধে ধাক্কা লাগে। নামাজ শেষে এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীসহ দুই হলের শতাধিক শিক্ষার্থী সেখানে জড়ো হন। একপর্যায়ে হাতাহাতি লেগে যায়।
এর জেরে সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চের সামনে কাজী নজরুল ইসলাম হলের ছাত্রলীগের কর্মী ফাহিম আবরারের ওপর অতর্কিত হামলা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ছাত্রলীগ কর্মী বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী আকরাম হোসেন, সালাউদ্দিন আহমেদসহ আরও কয়েকজন। রাত ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলসংলগ্ন একটি দোকানে কাজী নজরুল ইসলাম হলের প্রায় সাত-আটজন ছাত্রলীগের কর্মী গিয়ে বঙ্গবন্ধু হলের এক ছাত্রলীগের কর্মীকে মারধর করেন। এরপর দুই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এ ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আমরা হল প্রশাসন উপস্থিত হয়েছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত কী নেওয়া হবে তার জন্য আমরা সবাই মিলে আবার বসব।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বলেন, ‘আমি ঘটনাটা দেখেছি। দুই হলের শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ হলে পাঠিয়েছি। যেহেতু দুই হলের শিক্ষার্থীরা ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে, তার জন্য প্রেসিডেন্টসহ বসে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
কাজী নজরুল হল ছাত্রলীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) নাজমুল হাসান পলাশ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হলের পোলাপাইন আমাদের হলে এসে হামলা চালায়। আমি হলের সবাইকে ভেতরে রাখার চেষ্টা করেছি। এরকম নৃশংস হামলার বিচার চাই।’
বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাদাত মো. সায়েম বলেন, ‘আমরা চা খেতে হলের সামনে দোকানে যাই। সেখানে নজরুল হলের রায়হানসহ ৭-৮ জন উপস্থিত হয়। এ সময় তারা আমাদের হলের একজনকে মারধর শুরু করে। আমি এসময় নজরুল হলের পোলাপানদের শান্ত করছিলাম এ সময় আমার ওপরও অতর্কিত হামলা করে। আমি তবুও তাদের সভাপতিসহ সবাইকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু আমাদের দিকে ইট মারতে থাকে। এতে অনেকে আহত হয়েছে। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা প্রকটোরিয়াল বডি ঘটনাস্থলে এসে পরিবেশ শান্ত করেছি। পরবর্তীতে হল প্রশাসনের সঙ্গে বসে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
৮ ঘণ্টা আগে