মিজানুর রহমান রিয়াদ, নোয়াখালী
নোয়াখালীর জনগুরুত্বপূর্ণ তিনটি সড়কের সংস্কার ও উন্নয়নকাজ চলছে ধীরগতিতে। এতে করে অসম্পন্ন ও এবড়োখেবড়ো রাস্তায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। সেখানে চলতে গিয়ে প্রতিনিয়ত অকেজো হচ্ছে যানবাহন। রাস্তা খারাপের অজুহাতে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ভাড়া। পথ চলতে গিয়ে মানুষ ধুলাবালুতে একাকার হয়ে যাচ্ছে। যারা নিয়মিত চলাচল করে, তারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
জেলার সোনাপুর থেকে কবিরহাট বাজার পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়ক, কবিরহাট থেকে বসুরহাট পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়ক ও বসুরহাট থেকে দাগনভূঞা পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কে এই সংস্কারকাজ চলছে। সোনাপুর-কবিরহাট সড়ক প্রশস্তকরণে ১১২ কোটি, কবিরহাট-বসুরহাট সড়কের জন্য ১০৮ কোটি ও বসুরহাট-দাগনভূঞা সড়ক উন্নয়নের জন্য ৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মার্চে সড়কগুলোর কাজ শুরু হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, কাজ চলমান আছে কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কাজ একরকম বন্ধই রয়েছে।
বসুরহাট-দাগনভূঞা সড়কের বাসচালক মাসুদ বলেন, ‘ভাঙাচোরা অসমতল সড়কে গাড়ি চালাতে গিয়ে প্রায়ই যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে। আমাদের শরীরেরও ক্ষতি হচ্ছে। আমরা কষ্ট করি, যাত্রীরাও কষ্ট করছে। প্রায় সময় গর্ত-খানাখন্দে গাড়ি আটকে পড়ে। দূর পথে ঘুরে যেতে ভাড়া বেশি চাইলে যাত্রীরা আমাদের ওপর চড়াও হয়।’
ট্রাকচালক জসিম জানান, পণ্যবোঝাই ট্রাক অনেক সময় অচল হয়ে পথেই আটকে পড়তে হয়। যন্ত্রাংশ ভেঙে দু-এক দিন এভাবে থাকতে হয়। মনে হয় এ সড়কগুলোর কোনো অভিভাবক নেই।
এই সড়কের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রহমান ইঞ্জিনিয়ারিং সূত্রে জানা গেছে, বন্যার কারণে কাজ বন্ধ ছিল। এখন কাজের গতি শ্লথ থাকলেও কয়েক দিনের মধ্যে তা পুরোদমে শুরু হবে।
অন্যদিকে মেসার্স হাসান টেকনো বিল্ডার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সোনাপুর-কবিরহাট সড়কে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রকল্প ব্যবস্থাপক মো. শাহাজালাল বলেন, ‘বন্যার কারণে মালপত্র রাখার ক্যাম্পে এখনো এক থেকে দেড় ফুট পানি জমে আছে। তাই মালপত্র লোড-আনলোড করা যাচ্ছে না। ফলে ধীরগতিতে কাজ চলছে।’
কবিরহাট-বসুরহাট সড়কটির কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রানা বিল্ডার্স। এ প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মোস্তফা কামাল ফয়সাল বলেন, ‘সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বাড়ি এবং ভূঁঞারহাট এলাকায় ভূমি অধিগ্রহণের সমস্যা, বন্যাসহ ৫ আগস্টের পরে কাজ বন্ধ ছিল। এখন ধীরগতিতে চলছে। তবে কয়েক দিনের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে।’
যোগাযোগ করা হলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ফেনীর নির্বাহী প্রকৌশলী বিনয় কুমার পাল এবং নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী সৌম্য তালুকদার জানান, কয়েক দিনের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যে বাস মালিক সমিতির অনুরোধে সড়কের অনেক ভাঙা গর্ত সাময়িক মেরামত করা হয়েছে।
নোয়াখালীর জনগুরুত্বপূর্ণ তিনটি সড়কের সংস্কার ও উন্নয়নকাজ চলছে ধীরগতিতে। এতে করে অসম্পন্ন ও এবড়োখেবড়ো রাস্তায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। সেখানে চলতে গিয়ে প্রতিনিয়ত অকেজো হচ্ছে যানবাহন। রাস্তা খারাপের অজুহাতে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ভাড়া। পথ চলতে গিয়ে মানুষ ধুলাবালুতে একাকার হয়ে যাচ্ছে। যারা নিয়মিত চলাচল করে, তারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
জেলার সোনাপুর থেকে কবিরহাট বাজার পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়ক, কবিরহাট থেকে বসুরহাট পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার সড়ক ও বসুরহাট থেকে দাগনভূঞা পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কে এই সংস্কারকাজ চলছে। সোনাপুর-কবিরহাট সড়ক প্রশস্তকরণে ১১২ কোটি, কবিরহাট-বসুরহাট সড়কের জন্য ১০৮ কোটি ও বসুরহাট-দাগনভূঞা সড়ক উন্নয়নের জন্য ৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মার্চে সড়কগুলোর কাজ শুরু হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দাবি, কাজ চলমান আছে কিন্তু স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কাজ একরকম বন্ধই রয়েছে।
বসুরহাট-দাগনভূঞা সড়কের বাসচালক মাসুদ বলেন, ‘ভাঙাচোরা অসমতল সড়কে গাড়ি চালাতে গিয়ে প্রায়ই যন্ত্রাংশ নষ্ট হচ্ছে। আমাদের শরীরেরও ক্ষতি হচ্ছে। আমরা কষ্ট করি, যাত্রীরাও কষ্ট করছে। প্রায় সময় গর্ত-খানাখন্দে গাড়ি আটকে পড়ে। দূর পথে ঘুরে যেতে ভাড়া বেশি চাইলে যাত্রীরা আমাদের ওপর চড়াও হয়।’
ট্রাকচালক জসিম জানান, পণ্যবোঝাই ট্রাক অনেক সময় অচল হয়ে পথেই আটকে পড়তে হয়। যন্ত্রাংশ ভেঙে দু-এক দিন এভাবে থাকতে হয়। মনে হয় এ সড়কগুলোর কোনো অভিভাবক নেই।
এই সড়কের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স রহমান ইঞ্জিনিয়ারিং সূত্রে জানা গেছে, বন্যার কারণে কাজ বন্ধ ছিল। এখন কাজের গতি শ্লথ থাকলেও কয়েক দিনের মধ্যে তা পুরোদমে শুরু হবে।
অন্যদিকে মেসার্স হাসান টেকনো বিল্ডার্স নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সোনাপুর-কবিরহাট সড়কে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রকল্প ব্যবস্থাপক মো. শাহাজালাল বলেন, ‘বন্যার কারণে মালপত্র রাখার ক্যাম্পে এখনো এক থেকে দেড় ফুট পানি জমে আছে। তাই মালপত্র লোড-আনলোড করা যাচ্ছে না। ফলে ধীরগতিতে কাজ চলছে।’
কবিরহাট-বসুরহাট সড়কটির কাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রানা বিল্ডার্স। এ প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মোস্তফা কামাল ফয়সাল বলেন, ‘সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বাড়ি এবং ভূঁঞারহাট এলাকায় ভূমি অধিগ্রহণের সমস্যা, বন্যাসহ ৫ আগস্টের পরে কাজ বন্ধ ছিল। এখন ধীরগতিতে চলছে। তবে কয়েক দিনের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে।’
যোগাযোগ করা হলে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ফেনীর নির্বাহী প্রকৌশলী বিনয় কুমার পাল এবং নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী সৌম্য তালুকদার জানান, কয়েক দিনের মধ্যে পুরোদমে কাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যে বাস মালিক সমিতির অনুরোধে সড়কের অনেক ভাঙা গর্ত সাময়িক মেরামত করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৭ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে