দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে ভাগ্য বদলেছে ৯২টি পরিবারের প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক হতদরিদ্র লোকের। এক সময় যাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া জমিসহ পাকা ঘর পেয়ে এখন বদলে গেছে তাদের জীবন-জীবিকার গল্প।
দাউদকান্দি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব তহবিল সারা দেশে গৃহহীন ও ভূমিহীন লাখ লাখ মানুষের জন্য আবাসন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০২০-২১ সালে মুজিববর্ষে এই প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় ফেজে উপজেলায় ৯২টি ঘর নির্মাণ করে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে। আর তৃতীয় ফেজে নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া ৬০টি ঘর নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।
সরেজমিনে উপজেলার আমিরাবাদ, ভিকতলা, আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘুরে দেখা গেছে, ছিন্নমূল মানুষের যাপিত জীবন বদল হয়েছে। তাঁরা এখন বসবাস করছে রঙিন টিন আর পাকা দেয়ালের আধা পাকা বাড়িতে। বসবাসের জন্য সরকারের দেওয়া এই সুবিধাটি পেয়ে খুশি আশ্রয়হীন মানুষগুলো।
আমিরাবাদ আশ্রয়ণ প্রকল্পে ১৬ নম্বর ঘরটিতে বসবাস করেন মোসা. সাথী আক্তার নামে এক নারী। তিনি জানান, স্বামী, দুই ছেলে এবং এক কন্যা সন্তান নিয়ে তাঁদের পরিবার ছিল অসহায় ও সম্বলহীন। এখন ছেলে-মেয়েদের নিকটস্থ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করিয়েছেন তিনি। সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে তাঁর জীবনের পরিবর্তন হয়েছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া ইমাম হোসেন, শাহিনূর বেগম, মোসা. সাথী আক্তার, হাজেরা, জরিরুলসহ আরও অনেকেই জানান, কিছুদিন আগেও তাঁরা ভাবেননি তাঁদের নিজেদের ভালো একটা ঠিকানা হবে। এখন সেটি হয়েছে, বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে পারছেন তাঁরা। নিজের হাঁস-মুরগি পালনসহ নানা কাজ করার সুযোগ পাওয়াটা তাঁদের কাছে স্বপ্নের মতো।
দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা প্রধানমন্ত্রীর একটি স্বপ্নের বাস্তবায়ন করেছি। দাউদকান্দি উপজেলায় আমরা আশ্রয়ণ প্রকল্প সংলগ্ন বেশ কয়েকটি স্থানে শিশুদের খেলার মাঠ, স্কুল করে দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের বাসিন্দাদের সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ এবং ঋণেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা চাই, ছিন্নমূল মানুষগুলো নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখুক।’
কুমিল্লার দাউদকান্দিতে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে ভাগ্য বদলেছে ৯২টি পরিবারের প্রায় সাড়ে ৪ শতাধিক হতদরিদ্র লোকের। এক সময় যাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই ছিল না, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া জমিসহ পাকা ঘর পেয়ে এখন বদলে গেছে তাদের জীবন-জীবিকার গল্প।
দাউদকান্দি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিজস্ব তহবিল সারা দেশে গৃহহীন ও ভূমিহীন লাখ লাখ মানুষের জন্য আবাসন ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০২০-২১ সালে মুজিববর্ষে এই প্রকল্পের কাজ শুরু করা হয়। প্রথম ও দ্বিতীয় ফেজে উপজেলায় ৯২টি ঘর নির্মাণ করে গৃহহীন ও ভূমিহীনদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে। আর তৃতীয় ফেজে নতুন করে বরাদ্দ পাওয়া ৬০টি ঘর নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।
সরেজমিনে উপজেলার আমিরাবাদ, ভিকতলা, আশ্রয়ণ প্রকল্প ঘুরে দেখা গেছে, ছিন্নমূল মানুষের যাপিত জীবন বদল হয়েছে। তাঁরা এখন বসবাস করছে রঙিন টিন আর পাকা দেয়ালের আধা পাকা বাড়িতে। বসবাসের জন্য সরকারের দেওয়া এই সুবিধাটি পেয়ে খুশি আশ্রয়হীন মানুষগুলো।
আমিরাবাদ আশ্রয়ণ প্রকল্পে ১৬ নম্বর ঘরটিতে বসবাস করেন মোসা. সাথী আক্তার নামে এক নারী। তিনি জানান, স্বামী, দুই ছেলে এবং এক কন্যা সন্তান নিয়ে তাঁদের পরিবার ছিল অসহায় ও সম্বলহীন। এখন ছেলে-মেয়েদের নিকটস্থ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করিয়েছেন তিনি। সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ঘর পেয়ে তাঁর জীবনের পরিবর্তন হয়েছে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া ইমাম হোসেন, শাহিনূর বেগম, মোসা. সাথী আক্তার, হাজেরা, জরিরুলসহ আরও অনেকেই জানান, কিছুদিন আগেও তাঁরা ভাবেননি তাঁদের নিজেদের ভালো একটা ঠিকানা হবে। এখন সেটি হয়েছে, বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে পারছেন তাঁরা। নিজের হাঁস-মুরগি পালনসহ নানা কাজ করার সুযোগ পাওয়াটা তাঁদের কাছে স্বপ্নের মতো।
দাউদকান্দি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা প্রধানমন্ত্রীর একটি স্বপ্নের বাস্তবায়ন করেছি। দাউদকান্দি উপজেলায় আমরা আশ্রয়ণ প্রকল্প সংলগ্ন বেশ কয়েকটি স্থানে শিশুদের খেলার মাঠ, স্কুল করে দেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের বাসিন্দাদের সচ্ছলতা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ এবং ঋণেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা চাই, ছিন্নমূল মানুষগুলো নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখুক।’
নিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৮ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গত বুধবার উদ্ধার হওয়া খণ্ডবিখণ্ড লাশটি ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুমের (৬২)। তিনি ফতুল্লার চাঁদ ডাইং ফ্যাক্টরির মালিক। এ ঘটনায় হওয়া মামলায় রুমা আক্তার নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে মাসব্যাপী তাঁতবস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে নগর ভবনের গ্রিন প্লাজায় রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম শরীফ উদ্দিন প্রধান অতিথি হিসেবে এ মেলার উদ্বোধন করেন।
১০ ঘণ্টা আগে