পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রিতে চলছে ২২ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় মাছ শিকারে নদীতে যাওয়া থেকে বিরত রয়েছেন অধিকাংশ জেলে। আর বাজারে নদ-নদীর মাছ না থাকায় বেড়েছে হাঁস-মুরগির দাম। গত এক সপ্তাহ ধরে এই দাম নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বরগুনার পাথরঘাটায় প্রায় অর্ধলক্ষ মানুষ মাছ আহরণ করেই জীবিকা নির্বাহ করে। মাছ শিকার ছাড়া এখানকার জেলেদের বিকল্প কোনো কাজ নেই। ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা চলায় উপজেলার জেলেরা এখন জালের রশি বদলানো, ছেঁড়া জাল মেরামত এবং মাছ ধরার নৌকা সংস্কার করে সময় পার করছেন। আয়ের উৎস বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন তাঁরা। বাজারে দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় এসব বেকার জেলের মধ্যেও হতাশা লক্ষ করা গেছে।
আজ শনিবার পাথরঘাটা বাজার ঘুরে দেখা যায়, শীতকালীন সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামালের দাম বাড়ার পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগি ১৯০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৪০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৪৩০ থেকে ৪৫০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে; যা গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে ৪০ থেকে ১০০ টাকা। এ ছাড়া হাঁস প্রতিটি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এই প্রতিবেদকের কথা হয় বাজারে আসা জেলে আল-আমিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এখন নদীতে মাছ ধরা নিষেধ। এখন বাজারে আইয়া দেহি সবকিছুর দাম নাগালের বাইরে।’ স্থানীয় বাসিন্দা দিনমজুর হারুন মিয়া এসেছেন বাজারে। তাঁর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘বাড়িতে বৃদ্ধ মায়ের ওষুধ ও সন্তানদের লেখাপড়া খরচসহ সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চাইলেও তাদের ভালো কিছু খাওয়াতে পারছি না।’
জানতে চাইলে পাথরঘাটা বাজারে মুরগি ব্যবসায়ী শামসুল আলম বলেন, ‘বাজারে মাছ না থাকার কারণে মুরগির চাহিদা বেড়েছে। পর্যাপ্ত মুরগির আমদানি না থাকায় দামও বেড়েছে। তবে শিগগিরই দাম কমার সম্ভাবনা নেই।’
পরিস্থিতি জানতে চাইলে পাথরঘাটা মুরগি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘খামারিরা দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় আমাদের বেশি দামে কিনতে হয়। তাই বর্তমানে মুরগির দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ফিড খাবারের দাম বাড়ায় অনেক খামারি ব্যবসা ছেড়েছেন। এ কারণে বাজারে মুরগি কিছুটা কম রয়েছে।’
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার যাতে ঊর্ধ্বমুখী না হয়, সে জন্য বাজারে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রিতে চলছে ২২ দিনের সরকারি নিষেধাজ্ঞা। বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় মাছ শিকারে নদীতে যাওয়া থেকে বিরত রয়েছেন অধিকাংশ জেলে। আর বাজারে নদ-নদীর মাছ না থাকায় বেড়েছে হাঁস-মুরগির দাম। গত এক সপ্তাহ ধরে এই দাম নিম্ন আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বরগুনার পাথরঘাটায় প্রায় অর্ধলক্ষ মানুষ মাছ আহরণ করেই জীবিকা নির্বাহ করে। মাছ শিকার ছাড়া এখানকার জেলেদের বিকল্প কোনো কাজ নেই। ইলিশ ধরা, পরিবহন ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা চলায় উপজেলার জেলেরা এখন জালের রশি বদলানো, ছেঁড়া জাল মেরামত এবং মাছ ধরার নৌকা সংস্কার করে সময় পার করছেন। আয়ের উৎস বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন তাঁরা। বাজারে দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় এসব বেকার জেলের মধ্যেও হতাশা লক্ষ করা গেছে।
আজ শনিবার পাথরঘাটা বাজার ঘুরে দেখা যায়, শীতকালীন সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মালামালের দাম বাড়ার পাশাপাশি ব্রয়লার মুরগি ১৯০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৪০ টাকা, লেয়ার ৩৫০ টাকা এবং দেশি মুরগি ৪৩০ থেকে ৪৫০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে; যা গত সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে ৪০ থেকে ১০০ টাকা। এ ছাড়া হাঁস প্রতিটি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এই প্রতিবেদকের কথা হয় বাজারে আসা জেলে আল-আমিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এখন নদীতে মাছ ধরা নিষেধ। এখন বাজারে আইয়া দেহি সবকিছুর দাম নাগালের বাইরে।’ স্থানীয় বাসিন্দা দিনমজুর হারুন মিয়া এসেছেন বাজারে। তাঁর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, ‘বাড়িতে বৃদ্ধ মায়ের ওষুধ ও সন্তানদের লেখাপড়া খরচসহ সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। চাইলেও তাদের ভালো কিছু খাওয়াতে পারছি না।’
জানতে চাইলে পাথরঘাটা বাজারে মুরগি ব্যবসায়ী শামসুল আলম বলেন, ‘বাজারে মাছ না থাকার কারণে মুরগির চাহিদা বেড়েছে। পর্যাপ্ত মুরগির আমদানি না থাকায় দামও বেড়েছে। তবে শিগগিরই দাম কমার সম্ভাবনা নেই।’
পরিস্থিতি জানতে চাইলে পাথরঘাটা মুরগি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘খামারিরা দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় আমাদের বেশি দামে কিনতে হয়। তাই বর্তমানে মুরগির দাম বেড়েছে। এ ছাড়া ফিড খাবারের দাম বাড়ায় অনেক খামারি ব্যবসা ছেড়েছেন। এ কারণে বাজারে মুরগি কিছুটা কম রয়েছে।’
বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার যাতে ঊর্ধ্বমুখী না হয়, সে জন্য বাজারে প্রতিনিয়ত মনিটরিং করা হচ্ছে। বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
তিন ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছেন রাজশাহী মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা। নগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের ‘অযোগ্য’ বলছে একটি পক্ষ। আরেক পক্ষের অভিযোগ, আহ্বায়ক কমিটিতে এখন ‘ভূমিদস্যু’ ও ‘চাঁদাবাজদের’ দৌরাত্ম্য। তাই আলাদা হয়েছেন তাঁরা। তবে নগর বিএনপির আহ্বায়ক বলছেন, দ্বন্দ্ব-বিভাজনের কথা তাঁর জানা নেই।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আজিমপুরে অপহৃত শিশুকে মোহাম্মদপুর থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাতেই তাকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
১ ঘণ্টা আগেনিজেদের অবস্থান জানান দিতে রাজধানীর কাকরাইল মসজিদসহ আশপাশের সড়কে বড় জমায়েত করে গতকাল শুক্রবার পবিত্র জুমার নামাজ আদায় করেছেন তাবলিগ জামায়াতের সাদপন্থীরা। নামাজ শেষে যাওয়ার আগে আগামী ৭ ডিসেম্বর বড় জমায়েতের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জসিম উদ্দিন মাসুম হত্যায় আরও এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার সকালে রুকু আক্তার নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়
৯ ঘণ্টা আগে