পিরোজপুর প্রতিনিধি
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা দেড়টায় পিরোজপুর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে সাঈদী ফাউন্ডেশনে তাঁর জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় ঢাকা থেকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মরদেহ পিরোজপুরের সাঈদী ফাউন্ডেশনে এসে পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ সেখানে উপস্থিত হন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা জানাজার কাতারে দাঁড়িয়ে থেকে সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদীসহ তাঁর পরিবারের জন্য অপেক্ষা করেন মুসল্লিরা।
এর পরে বেলা দেড়টার দিকে মাসুদ সাঈদী ও তাঁর পরিবারের লোকজন এলে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে কয়েক হাজার মুসল্লি সাঈদীকে এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমান। জানাজা শেষে বেলা ৩টার দিকে সাঈদী ফাউন্ডেশনে পারিবারিক কবরস্থানে বড় ছেলের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
এদিকে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা ও দাফনকে কেন্দ্র করে বিশেষ নিরাপত্তা নেওয়া হয় জেলাজুড়ে। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আর্ম পুলিশ শহরের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হয়েছে।
জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘জানাজা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ফাউন্ডেশনের মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়। হাজার হাজার মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে দেখতে আসেন। জানাজার মাঠ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। আমরা তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা ও দাফন শেষ হয়েছে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শহরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে।
১৯৯৬ সালে ও ২০০১ সালে জামায়াতের মনোনয়ন নিয়ে পিরোজপুর-০১ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাঈদী। তিনি ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে মামলায় গ্রেপ্তার হন। ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেয় আপিল বিভাগ।
মানবতাবিরোধী অপরাধে আমৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বেলা দেড়টায় পিরোজপুর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে সাঈদী ফাউন্ডেশনে তাঁর জানাজা শেষে দাফন সম্পন্ন হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় ঢাকা থেকে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মরদেহ পিরোজপুরের সাঈদী ফাউন্ডেশনে এসে পৌঁছালে হাজার হাজার মানুষ সেখানে উপস্থিত হন। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা জানাজার কাতারে দাঁড়িয়ে থেকে সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদীসহ তাঁর পরিবারের জন্য অপেক্ষা করেন মুসল্লিরা।
এর পরে বেলা দেড়টার দিকে মাসুদ সাঈদী ও তাঁর পরিবারের লোকজন এলে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে কয়েক হাজার মুসল্লি সাঈদীকে এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমান। জানাজা শেষে বেলা ৩টার দিকে সাঈদী ফাউন্ডেশনে পারিবারিক কবরস্থানে বড় ছেলের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়।
এদিকে মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা ও দাফনকে কেন্দ্র করে বিশেষ নিরাপত্তা নেওয়া হয় জেলাজুড়ে। পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, আর্ম পুলিশ শহরের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হয়েছে।
জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা ফরিদ উদ্দিন বলেন, ‘জানাজা শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই ফাউন্ডেশনের মসজিদের পাশে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়। হাজার হাজার মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে দেখতে আসেন। জানাজার মাঠ জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। আমরা তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।’
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জানাজা ও দাফন শেষ হয়েছে। বিশৃঙ্খলা এড়াতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শহরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে।
১৯৯৬ সালে ও ২০০১ সালে জামায়াতের মনোনয়ন নিয়ে পিরোজপুর-০১ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাঈদী। তিনি ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগে মামলায় গ্রেপ্তার হন। ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ২০১৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি আমৃত্যু কারাদণ্ডের আদেশ দেয় আপিল বিভাগ।
প্রায় তিন মাস পর গাজীপুরের শ্রীপুরের সাফারি পার্কটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরোনো নাম বদলে নতুন নাম ধারণ করা সাফারি পার্ক গাজীপুরে আজ শুক্রবার ছুটির দিনে ছিল উপচে পড়া ভিড়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ব্যাপক ভাঙচুরের পর পার্কটি বন্ধ রাখা হয়।
৪ মিনিট আগেপটুয়াখালীর কুয়াকাটায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ২০০ বছর ধরে চলে আসা রাস উৎসবে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত থেকেই তীর্থযাত্রীদের ঢল নেমেছে। পুণ্যার্থীদের আগমনে ভরপুর কুয়াকাটার রাধাকৃষ্ণ মন্দিরের প্রাঙ্গণসহ কুয়াকাটার আশপাশ।
২২ মিনিট আগেখুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে