অনলাইন ডেস্ক
পাবলো পিকাসোর আঁকা ১৯৩২ সালের একটি চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছে ১৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারে (১ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকার বেশি)। এটি শিল্পীর বিক্রি হওয়া চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামের। নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সথবিসের সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ফাম আ লা মোন্ত্রে (ওম্যান উইথ এ ওয়াচ) নামের এ চিত্রকর্মটি এ বছর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি চিত্রকর্ম।
ফরাসি মডেল ও পিকাসোর প্রেমিকা মারি তেরাইস ওয়ালতারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে চিত্রকর্মটিতে। এই স্প্যানিশ চিত্রশিল্পীর আরও অনেক চিত্রকর্মের বিষয়বস্তুও এই নারী।
নিলামে তোলার আগে চিত্রকর্মটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২ কোটি ডলার।
বিখ্যাত চিত্রকর্মটির আগের মালিক ছিলেন প্রয়াত শিল্প সংগ্রাহক এমিলি ফিশার লদ্যু। ১৯৬৮ সালে একজন বেনামি ক্রেতা থেকে এটি কিনেছিলেন তিনি।
ফাম আ লা মোন্ত্রে চিত্রকর্মটিতে নীল পটভূমিতে সিংহাসনের মতো চেয়ারে বসে থাকা ওয়ালতারের প্রতিকৃতি।
যখন প্যারিসে ৪৫ বছর বয়স্ক পিকাসোর সঙ্গে দেখা হয় তখন ওয়ালতারের বয়স ছিল ১৭। ইউক্রেনীয় ব্যালে নৃত্যশিল্পী ওলগা খোখলোভার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাকা অবস্থায় ওয়ালতারের সঙ্গে গোপন সম্পর্কে জড়ান পিকাসো।
নিলামে বিক্রি হওয়া পিকাসোর সবচেয়ে দামি চিত্রকর্ম লে ফামস দ’ অ্যালজের (ওম্যান অব অ্যালজিয়ারস)। ক্রিস্টিসের নিলামে ২০১৫ সালে ১৭ কোটি ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয় এটি।
১৮৮১ সালে স্পেনের মালাগায় জন্ম নেওয়া পিকাসোর বেড়ে ওঠা বার্সেলোনায়। ১৯০৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে চলে আসেন পিকাসো আর পরিণত হোন বিশ শতকের সবচেয়ে নামী শিল্পীদের একজনে।
প্রায় আট দশকের শিল্পী জীবনে দেড় লাখের মতো চিত্রকর্ম সৃষ্টি করেন তিনি।
তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে আছে গোয়ের্নিকা, দ্য ওল্ড গিটারিস্ট, গার্ল বিফোর আ মিরর, দ্য উইপিং ওমেন, থ্রি মিউজিশিয়ানস প্রভৃতি।
পাবলো পিকাসোর আঁকা ১৯৩২ সালের একটি চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছে ১৩ কোটি ৯০ লাখ ডলারে (১ হাজার ৫৩৪ কোটি টাকার বেশি)। এটি শিল্পীর বিক্রি হওয়া চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামের। নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সথবিসের সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ফাম আ লা মোন্ত্রে (ওম্যান উইথ এ ওয়াচ) নামের এ চিত্রকর্মটি এ বছর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি চিত্রকর্ম।
ফরাসি মডেল ও পিকাসোর প্রেমিকা মারি তেরাইস ওয়ালতারকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে চিত্রকর্মটিতে। এই স্প্যানিশ চিত্রশিল্পীর আরও অনেক চিত্রকর্মের বিষয়বস্তুও এই নারী।
নিলামে তোলার আগে চিত্রকর্মটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১২ কোটি ডলার।
বিখ্যাত চিত্রকর্মটির আগের মালিক ছিলেন প্রয়াত শিল্প সংগ্রাহক এমিলি ফিশার লদ্যু। ১৯৬৮ সালে একজন বেনামি ক্রেতা থেকে এটি কিনেছিলেন তিনি।
ফাম আ লা মোন্ত্রে চিত্রকর্মটিতে নীল পটভূমিতে সিংহাসনের মতো চেয়ারে বসে থাকা ওয়ালতারের প্রতিকৃতি।
যখন প্যারিসে ৪৫ বছর বয়স্ক পিকাসোর সঙ্গে দেখা হয় তখন ওয়ালতারের বয়স ছিল ১৭। ইউক্রেনীয় ব্যালে নৃত্যশিল্পী ওলগা খোখলোভার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ থাকা অবস্থায় ওয়ালতারের সঙ্গে গোপন সম্পর্কে জড়ান পিকাসো।
নিলামে বিক্রি হওয়া পিকাসোর সবচেয়ে দামি চিত্রকর্ম লে ফামস দ’ অ্যালজের (ওম্যান অব অ্যালজিয়ারস)। ক্রিস্টিসের নিলামে ২০১৫ সালে ১৭ কোটি ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয় এটি।
১৮৮১ সালে স্পেনের মালাগায় জন্ম নেওয়া পিকাসোর বেড়ে ওঠা বার্সেলোনায়। ১৯০৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে চলে আসেন পিকাসো আর পরিণত হোন বিশ শতকের সবচেয়ে নামী শিল্পীদের একজনে।
প্রায় আট দশকের শিল্পী জীবনে দেড় লাখের মতো চিত্রকর্ম সৃষ্টি করেন তিনি।
তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে আছে গোয়ের্নিকা, দ্য ওল্ড গিটারিস্ট, গার্ল বিফোর আ মিরর, দ্য উইপিং ওমেন, থ্রি মিউজিশিয়ানস প্রভৃতি।
চারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
৬ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
১৩ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
১৩ দিন আগেদ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
১০ অক্টোবর ২০২৪