নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।
আজ শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। এর আগে দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ৩১টি সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠন মিলে ‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’ নামে একটি মোর্চা গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের পরিচিতি তুলে ধরেন নতুন এই মোর্চার সদস্যরা। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
৩১টি সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনেকে এখনো সাংস্কৃতিক দলগুলোর বড় সংগঠন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্য হিসেবে রয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে জোটের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেক সংস্কৃতিকর্মী। গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের সংবাদ সম্মেলনেও সে প্রসঙ্গ উঠে আসে।
মফিজুর রহমান লাল্টু অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক পালাবদলে এই জোটের নেতারা প্রগতিশীল অবস্থান পরিত্যাগ করে ন্যক্কারজনক ভূমিকায় অবতীর্ণ হন এবং ক্ষমতাসীনদের নানা ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপের সহযোগী ভূমিকা পালন করেন।
প্রশ্ন ওঠে উদীচী, বিবর্তনসহ অন্যান্য প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্যপদ ত্যাগ করবে কিনা? এ প্রসঙ্গে সম্মেলনে উপস্থিত উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, ‘জোটের যেসব কর্মকাণ্ড যৌক্তিক বলে মনে হয়েছে, আমরা সেসব কর্মকাণ্ডে সংহতি জানিয়েছি। আবার এমনও হয়েছে জোটের বাইরে এসে গণমুখী নানা ইস্যুতে আমরা সোচ্চার হয়েছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে জোট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছে। তাদের কর্মকাণ্ডে এটাই প্রতীয়মান হয় যে তারা গণহত্যার সমর্থক। আমরা চাই, একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২৩ সালে ‘প্রতিবাদী সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ’–এর ব্যানারে সংগঠনগুলো একসঙ্গে কাজ করে আসছিল। এবার তাঁরা ‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’ ব্যানারে কাজ করবেন। গণমানুষের কণ্ঠস্বর হতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নেতারা। এ উপলক্ষে তাঁরা ১১ দফার একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উদীচীর সহসভাপতি জামশেদ আনোয়ার তপন, বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বাম নেতা ও মাওলানা ভাসানী পরিষদের হারুনুর রশিদ, সমাজচিন্তা ফোরামের কামাল হোসেন প্রমুখ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।
আজ শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে। এর আগে দেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ৩১টি সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠন মিলে ‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’ নামে একটি মোর্চা গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের পরিচিতি তুলে ধরেন নতুন এই মোর্চার সদস্যরা। সেখানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু।
৩১টি সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠনের অনেকে এখনো সাংস্কৃতিক দলগুলোর বড় সংগঠন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্য হিসেবে রয়ে গেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে জোটের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেক সংস্কৃতিকর্মী। গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্যের সংবাদ সম্মেলনেও সে প্রসঙ্গ উঠে আসে।
মফিজুর রহমান লাল্টু অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক পালাবদলে এই জোটের নেতারা প্রগতিশীল অবস্থান পরিত্যাগ করে ন্যক্কারজনক ভূমিকায় অবতীর্ণ হন এবং ক্ষমতাসীনদের নানা ফ্যাসিবাদী কার্যকলাপের সহযোগী ভূমিকা পালন করেন।
প্রশ্ন ওঠে উদীচী, বিবর্তনসহ অন্যান্য প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সদস্যপদ ত্যাগ করবে কিনা? এ প্রসঙ্গে সম্মেলনে উপস্থিত উদীচীর সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে বলেন, ‘জোটের যেসব কর্মকাণ্ড যৌক্তিক বলে মনে হয়েছে, আমরা সেসব কর্মকাণ্ডে সংহতি জানিয়েছি। আবার এমনও হয়েছে জোটের বাইরে এসে গণমুখী নানা ইস্যুতে আমরা সোচ্চার হয়েছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে জোট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছে। তাদের কর্মকাণ্ডে এটাই প্রতীয়মান হয় যে তারা গণহত্যার সমর্থক। আমরা চাই, একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হোক।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০২৩ সালে ‘প্রতিবাদী সামাজিক–সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ’–এর ব্যানারে সংগঠনগুলো একসঙ্গে কাজ করে আসছিল। এবার তাঁরা ‘গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক ঐক্য’ ব্যানারে কাজ করবেন। গণমানুষের কণ্ঠস্বর হতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নেতারা। এ উপলক্ষে তাঁরা ১১ দফার একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন— উদীচীর সহসভাপতি জামশেদ আনোয়ার তপন, বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান লাল্টু, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, বাম নেতা ও মাওলানা ভাসানী পরিষদের হারুনুর রশিদ, সমাজচিন্তা ফোরামের কামাল হোসেন প্রমুখ।
চারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
৬ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
১৩ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
১৩ দিন আগেদ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
১০ অক্টোবর ২০২৪