নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’
১৬তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে বিকেলে তিন দিনব্যাপী শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী টানা হয়।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, এখন মূলধারার সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে তুলনামূলক বেশি। কিন্তু মূলধারার সিনেমার প্রযোজক থাকে। যারা স্বাধীনভাবে কষ্ট করে সিনেমা বানায় তাদের এই অনুদান দরকার সবচেয়ে বেশি।
বিকেলে এই সংস্কৃতিজনের হাত থেকে পুরস্কার নেন উৎসবের বিজয়ী নির্মাতারা। এবার ২টি প্রতিযোগিতা বিভাগে পুরস্কার পায় ৫টি চলচ্চিত্র। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ৩টি ও বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২টি পুরস্কার পায়। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি লালাবাই, নির্মাতা অমিত্রাক্ষর বিশ্বাস। দ্বিতীয় ছবি অর্ডার, নির্মাতা মোহাম্মদ নিয়াজ হাসান এবং তৃতীয় ছবি ইউফোরিক প্যারানয়া, নির্মাতা ইরতিজা আলম জয়িতা ও আমিনুল ইসলাম নিলয়।
বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি প্রথাসিদ্ধ, নির্মাতা মুসতাক মুজাহিদ। আর দ্বিতীয় ছবি আগুয়ান সান বিহাইন্ড দ্যা হরাইজন, নির্মাতা নভেরা হাসান নিক্কন।
বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগে এবার ১৭টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, ৩টি পুরস্কার পেয়েছে। বিশেষ চলচ্চিত্র বিভাগে ৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল। তরুণ বাংলাদেশি নির্মাতা বিভাগে ৩৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, পুরস্কার পেয়েছে ২টি। আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২ হাজার ৭০০ বেশি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, প্রদর্শিত হয়েছে ৭৫টি। এর মধ্যে থেকে ১টি সেরা ও ১ জন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্বাচিত হয়।
‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’
১৬তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে বিকেলে তিন দিনব্যাপী শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী টানা হয়।
আসাদুজ্জামান নূর বলেন, এখন মূলধারার সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে তুলনামূলক বেশি। কিন্তু মূলধারার সিনেমার প্রযোজক থাকে। যারা স্বাধীনভাবে কষ্ট করে সিনেমা বানায় তাদের এই অনুদান দরকার সবচেয়ে বেশি।
বিকেলে এই সংস্কৃতিজনের হাত থেকে পুরস্কার নেন উৎসবের বিজয়ী নির্মাতারা। এবার ২টি প্রতিযোগিতা বিভাগে পুরস্কার পায় ৫টি চলচ্চিত্র। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ৩টি ও বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২টি পুরস্কার পায়। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি লালাবাই, নির্মাতা অমিত্রাক্ষর বিশ্বাস। দ্বিতীয় ছবি অর্ডার, নির্মাতা মোহাম্মদ নিয়াজ হাসান এবং তৃতীয় ছবি ইউফোরিক প্যারানয়া, নির্মাতা ইরতিজা আলম জয়িতা ও আমিনুল ইসলাম নিলয়।
বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি প্রথাসিদ্ধ, নির্মাতা মুসতাক মুজাহিদ। আর দ্বিতীয় ছবি আগুয়ান সান বিহাইন্ড দ্যা হরাইজন, নির্মাতা নভেরা হাসান নিক্কন।
বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগে এবার ১৭টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, ৩টি পুরস্কার পেয়েছে। বিশেষ চলচ্চিত্র বিভাগে ৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল। তরুণ বাংলাদেশি নির্মাতা বিভাগে ৩৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, পুরস্কার পেয়েছে ২টি। আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২ হাজার ৭০০ বেশি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, প্রদর্শিত হয়েছে ৭৫টি। এর মধ্যে থেকে ১টি সেরা ও ১ জন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্বাচিত হয়।
চারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
৬ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
১৩ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
১৩ দিন আগেদ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
১০ অক্টোবর ২০২৪