সম্পাদকীয়
জর্জ ওয়াশিংটন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির জনক। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তা, রাষ্ট্রনায়ক। ১৭৮৯ থেকে ১৭৯৭ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তাঁর নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রকে এক যুদ্ধে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী বিজয়ের দিকে নিয়ে যায়। তিনি ১৭৮৭ সালের সাংবিধানিক কনভেনশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ও ফেডারেল সরকার অনুমোদন দিয়েছিল। তিনি যৌবনে ঔপনিবেশিক মিলিশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন এবং ফরাসি ও ভারতীয় যুদ্ধের প্রথম ভাগ পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। ১৭৭৫ সালে দ্বিতীয় মহাদেশীয় কংগ্রেসে আর্মির সর্বাধিনায়ক পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
তিনি ইয়র্কটাউন অবরোধের সময় ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীকে ফ্রান্সের সঙ্গে মিত্রতার নেতৃত্ব দেন। প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তিনি তাঁর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন।
তিনি ১৭৩২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঔপনিবেশিক ভার্জিনিয়ার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৭৬ সালে ব্রিটিশরা তাঁকে বোস্টন থেকে বিতাড়িত হতে বাধ্য করে। কিন্তু পরের বছর তিনি ব্রিটিশদের কাছে পরাজিত হন এবং নিউইয়র্ক সিটিতে প্রায় ধরা পড়ে যান। শীতকালের মাঝামাঝিতে ডিলাওয়্যার নদী পার হয়ে তিনি ট্রেন্টন এবং প্রিন্সটনের যুদ্ধে ব্রিটিশদের পরাজিত করেন এবং নিউ জার্সি পুনঃ দখল করেন। তাঁর কৌশলে কন্টিনেন্টাল সৈন্যদল ১৭৭৭ সালে সারাটোগায় এবং ১৭৮১ সালে ইয়র্কটাউনে দুটি প্রধান ব্রিটিশ সৈন্যদলকে বন্দী করতে সমর্থ হয়। ইতিহাসবেত্তারা তাঁকে জেনারেল নির্বাচন ও তত্ত্বাবধান, সেনাদের নির্দেশ প্রদান; কংগ্রেস, রাজ্য সরকার ও তাদের মিলিশিয়াদের সঙ্গে সমন্বয় এবং যুদ্ধের রসদ, সরঞ্জামাদি ও প্রশিক্ষণের জন্য তাঁর উচ্চ প্রশংসা করেন।
১৭৮৭ সালে তিনি ফিলাডেলফিয়ায় অনুষ্ঠিত সাংবিধানিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। এই সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সরকারব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়। তিনি তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলির জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন।
জর্জ ওয়াশিংটন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির জনক। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তা, রাষ্ট্রনায়ক। ১৭৮৯ থেকে ১৭৯৭ সাল পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তাঁর নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রকে এক যুদ্ধে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী বিজয়ের দিকে নিয়ে যায়। তিনি ১৭৮৭ সালের সাংবিধানিক কনভেনশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ও ফেডারেল সরকার অনুমোদন দিয়েছিল। তিনি যৌবনে ঔপনিবেশিক মিলিশিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন এবং ফরাসি ও ভারতীয় যুদ্ধের প্রথম ভাগ পর্যন্ত এই পদে ছিলেন। ১৭৭৫ সালে দ্বিতীয় মহাদেশীয় কংগ্রেসে আর্মির সর্বাধিনায়ক পদে পদোন্নতি প্রদান করা হয়।
তিনি ইয়র্কটাউন অবরোধের সময় ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীকে ফ্রান্সের সঙ্গে মিত্রতার নেতৃত্ব দেন। প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর তিনি তাঁর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন।
তিনি ১৭৩২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঔপনিবেশিক ভার্জিনিয়ার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৭৭৬ সালে ব্রিটিশরা তাঁকে বোস্টন থেকে বিতাড়িত হতে বাধ্য করে। কিন্তু পরের বছর তিনি ব্রিটিশদের কাছে পরাজিত হন এবং নিউইয়র্ক সিটিতে প্রায় ধরা পড়ে যান। শীতকালের মাঝামাঝিতে ডিলাওয়্যার নদী পার হয়ে তিনি ট্রেন্টন এবং প্রিন্সটনের যুদ্ধে ব্রিটিশদের পরাজিত করেন এবং নিউ জার্সি পুনঃ দখল করেন। তাঁর কৌশলে কন্টিনেন্টাল সৈন্যদল ১৭৭৭ সালে সারাটোগায় এবং ১৭৮১ সালে ইয়র্কটাউনে দুটি প্রধান ব্রিটিশ সৈন্যদলকে বন্দী করতে সমর্থ হয়। ইতিহাসবেত্তারা তাঁকে জেনারেল নির্বাচন ও তত্ত্বাবধান, সেনাদের নির্দেশ প্রদান; কংগ্রেস, রাজ্য সরকার ও তাদের মিলিশিয়াদের সঙ্গে সমন্বয় এবং যুদ্ধের রসদ, সরঞ্জামাদি ও প্রশিক্ষণের জন্য তাঁর উচ্চ প্রশংসা করেন।
১৭৮৭ সালে তিনি ফিলাডেলফিয়ায় অনুষ্ঠিত সাংবিধানিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন। এই সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন সরকারব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়। তিনি তাঁর নেতৃত্বের গুণাবলির জন্য প্রশংসিত হয়েছিলেন।
বারী সিদ্দিকী সংগীতজীবনের প্রথম দিকে বংশীবাদক হিসেবে পরিচিত পেলেও পরবর্তী সময়ে তিনি একজন লোকসংগীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
১ দিন আগেতিনি ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক—অজিতকুমার গুহর এটাই সবচেয়ে বড় পরিচয়। নিজের জাগতিক উন্নতিকে কখনো বড় করে দেখেননি তিনি। শিক্ষার্থীদের আদর্শ জীবন উপহার দেওয়াই ছিল তাঁর ব্রত। তিনি সক্রিয় ছিলেন ঢাকার প্রগতিশীল সাহিত্য-সাংস্কৃতিক পরিসরেও। সুবক্তা হিসেবে তাঁর খ্যাতির কমতি ছিল না।
৪ দিন আগেআব্দুল করিম খাঁ ছিলেন হিন্দুস্তানি ধ্রুপদি সংগীতের অন্যতম কিংবদন্তি। কিরানা ঘরানারও তিনি কিংবদন্তি ছিলেন। তাঁর সম্পর্কে প্রচলিত—তিনি গান গাওয়ার সময় এমনভাবে ধ্যানমগ্ন হয়ে যেতেন যে, শ্রোতারাও সেই সুরের মায়াজালে আচ্ছন্ন হয়ে পড়তেন।
৫ দিন আগেমানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ছিলেন বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের নিপীড়িত ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষের মুক্তির আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা। তিনি এম এন লারমা নামে বেশি পরিচিত ছিলেন। ডাকনাম ছিল মঞ্জু। তাঁর নেতৃত্বেই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়।
৬ দিন আগে