অনলাইন ডেস্ক
উড়োজাহাজের ইতিহাস ঘাঁটতে গেলে যে দুটি নাম সবার আগে চলে আসবে, তা অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট। আজ থেকে ১২০ বছর আগের এই দিনে, মানে ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ প্রথম সফলভাবে উড়োজাহাজ ওড়ান এ দুই ভাই। তাঁরা এই কাণ্ড করেন মার্কিন মুল্লুকের নর্থ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যের কিটি হকে।
১৯০৩ সালে রাইট ফ্লেয়ার ওয়ান নামের একটি উড়োজাহাজ বানান রাইট ভাইয়েরা। কাঠের প্রপেলারের উড়োজাহাজটি একটি পেট্রল বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিনচালতি ছিল।
কয়েক সপ্তাহের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর ডানার দৃঢ়তা বাড়ান তাঁরা এর। শেষ পর্যন্ত সফলতা আসে। দিনটি ছিল ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর। অবতরণের আগে ১২০ ফুট অতিক্রম করে উড়োজাহাজটি। শেষ পর্যন্ত তাঁদের উড়োজাহাজ কাজ করেছে! অরভিল ও উইলবার রাইটের আনন্দ যেন আর শেষ হয় না। সেদিন আরও কয়েকবার উড়োজাহাজটি ওড়ালেন তাঁরা। এর মধ্যেই ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে গেলেন দুই ভাই। বিশ্বে প্রথম সফলভাবে ইঞ্জিন বা যন্ত্রচালিত উড়োজাহাজ ওড়ালেন তাঁরা।
উত্তর ক্যারোলিনায় তাঁদের যুগান্তকরী সাফল্যের পর রাইটরা তাঁদের উড়োজাহাজের নকশা পরিবর্তন করেন এবং গঠন আরও নিখুঁত করে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করতে থাকেন। এর মাধ্যমে আধুনিক উড়োজাহাজ চালনার যুগের সূচনা করেন তাঁরা, যা ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ নিয়ে আগ্রহী দুঃসাহসিক মানুষদের নতুন সব উদ্ভাবনে অনুপ্রাণিত করে।
রাইট ভাইয়েরা শুধু প্রথম ইঞ্জিনচালিত উড়োজাহাজ ওড়াননি, তারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াবার জন্য আমাদের সম্পূর্ণ নতুন একটি দুয়ার খুলে দেন।
১৯০৩ সালের ডিসেম্বরের একটি শীতল ও মৃদু বাতাসের দিন। উইলবার রাইট উত্তর ক্যারোলিনার কিটি হকের সমুদ্রসৈকতে দাঁড়িয়ে তাঁর ওপরের আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন। মাথার ওপরে উড়তে থাকা উড়োজাহাজটিতে তাঁর ভাই অরভিল, তিনি বিশ্বের প্রথম সফল ইঞ্জিনচালিত ফ্লাইটটির মাঝামাঝি অবস্থানে তখন।
আজ রাইট ভাইদের উদ্ভাবনী প্রকৌশলী হিসেবে স্মরণ করা হয়। তাঁদের ইতিহাস সৃষ্টি করা ফ্লাইট অনুপ্রাণিত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও।
বালক বয়স থেকেই উড়োজাহাজে চেপে আকাশে ওড়ার আগ্রহ মাথাচাড়া দেয় রাইটদের। ওহাইয়োর ডেইটনে বেড়ে ওঠা ভাইদের শিশু বয়সে প্রিয় খেলনা ছিল ছোট হেলিকপ্টার-সদৃশ একটি বস্তু। এর ডানা দুটি ঘোরাতে সাহায্য করত একটি রাবার ব্যান্ড। খেলনাটি এবং এর কারিগরি দিকে মুগ্ধ ভাইয়েরা স্বপ্ন দেখতেন এক দিন তাঁদের উভয়ের ভার বহন করার মতো ও আকারের একটি উড়ন্ত যান তৈরি করার।
তরুণ বয়সে রাইটরা ব্যবসায় নামেন একসঙ্গে। প্রথমে একটি ছাপাখানা চালাতেন। তারপর দেন একটি সাইকেল মেরামতের দোকান। অবশেষে তাঁরা নিজেদের নকশায় তৈরি সাইকেল বিক্রি করতে শুরু করেন।
কিন্তু উড়ার প্রতি ভালোবাসা কমেনি একটুও। সেই সময়ে, অন্যান্য আকাশ যান যেমন গ্লাইডার বা ইঞ্জিনবিহীন উড়োজাহাজের অস্তিত্ব ছিল, কিন্তু রাইটরা নতুন একটি কিছু করতে চাচ্ছিলেন। ১৮৯৯ সালে রাইটরা নিজস্ব উড়োজাহাজ তৈরির পরীক্ষা শুরু করেন।
১৯০০ সালে ওহাইয়ো থেকে নর্থ ক্যারোলিনার কিটি হকে হাজির হন উড়োজাহাজ নিয়ে তাঁদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে। কিটি হকের সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায় সব সময়ই মৃদু বাতাস থাকত। এখানকার নরম, বালুকাময় জমি উড়োজাহাজ অবতরণের জন্য চমৎকার। সবকিছু মিলিয়ে জায়গাটি ছিল তাঁদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আদর্শ।
গ্লাইডার নিয়ে পরীক্ষা করার আগে রাইট ভাইয়েরা প্রথমে ঘুড়ি দিয়ে পরীক্ষা চালান। অরভিল ও উইলবার পরীক্ষার সময় পৃথকভাবে গ্লাইডার ওড়ান।
তারপর ১৯০৩ সালে রাইট ফ্লেয়ার ওয়ান নামের উড়োজাহাজটি তৈরি করেন। আর এটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার একপর্যায়ে আসে সেই দিন, অর্থাৎ ১৭ ডিসেম্বর। যেদিন প্রথম সফলভাবে ইঞ্জিনচালিত উড়োজাহাজ ওড়ান।
১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে পাঁচজন প্রত্যক্ষদর্শীর সামনে অরভিল ১২ সেকেন্ড আকাশে ওড়ান উড়োজাহাজ। সেদিন আরও তিনটি পরীক্ষা করা হয়েছিল। উইলবার ও অরভিল পর্যায়ক্রমে উড়োজাহাজ উড়িয়েছিলেন। উইলবার শেষ ফ্লাইটটিতে ৫৯ সেকেন্ডে ৮৫২ ফুট অতিক্রম করেন।
পরবর্তী কয়েক বছরে, রাইট ভাইয়েরা তাদের উড়োজাহাজ আরও উন্নত করেছিলেন। ১৯০৫ সালের দিকে এসে দেখা যায় ৩৯ মিনিট পর্যন্ত আকাশে থাকতে পারছে তাঁদের উড়োজাহাজ। ১৯০৮ সালে তাঁরা ফ্রান্সে ভ্রমণ করেন এবং সাধারণ যাত্রীসহ প্রথম উড়োজাহাজ ওড়ান, যা জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ও রোমাঞ্চ তৈরি করে। ১৯০৯ সালে মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কর্পস শাখা একটি বিশেষভাবে নির্মিত বিমান কেনে তাঁদের থেকে এবং ভাইয়েরা উড়োজাহাজ তৈরি ও বাজারজাত করার জন্য রাইট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। উইলবার রাইট ১৯১২ সালে টাইফয়েড জ্বরে মারা যান, তবে অরভিল ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন।
১৯০৩ সালে আকাশে ওড়া রাইট ভাইদের সেই ঐতিহাসিক উড়োজাহাজ ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামে প্রদর্শনের জন্য রাখা আছে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক কিডস, হিস্ট্রি ডট কম
উড়োজাহাজের ইতিহাস ঘাঁটতে গেলে যে দুটি নাম সবার আগে চলে আসবে, তা অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট। আজ থেকে ১২০ বছর আগের এই দিনে, মানে ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ প্রথম সফলভাবে উড়োজাহাজ ওড়ান এ দুই ভাই। তাঁরা এই কাণ্ড করেন মার্কিন মুল্লুকের নর্থ ক্যারোলিনা অঙ্গরাজ্যের কিটি হকে।
১৯০৩ সালে রাইট ফ্লেয়ার ওয়ান নামের একটি উড়োজাহাজ বানান রাইট ভাইয়েরা। কাঠের প্রপেলারের উড়োজাহাজটি একটি পেট্রল বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিনচালতি ছিল।
কয়েক সপ্তাহের ব্যর্থ প্রচেষ্টার পর ডানার দৃঢ়তা বাড়ান তাঁরা এর। শেষ পর্যন্ত সফলতা আসে। দিনটি ছিল ১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর। অবতরণের আগে ১২০ ফুট অতিক্রম করে উড়োজাহাজটি। শেষ পর্যন্ত তাঁদের উড়োজাহাজ কাজ করেছে! অরভিল ও উইলবার রাইটের আনন্দ যেন আর শেষ হয় না। সেদিন আরও কয়েকবার উড়োজাহাজটি ওড়ালেন তাঁরা। এর মধ্যেই ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে গেলেন দুই ভাই। বিশ্বে প্রথম সফলভাবে ইঞ্জিন বা যন্ত্রচালিত উড়োজাহাজ ওড়ালেন তাঁরা।
উত্তর ক্যারোলিনায় তাঁদের যুগান্তকরী সাফল্যের পর রাইটরা তাঁদের উড়োজাহাজের নকশা পরিবর্তন করেন এবং গঠন আরও নিখুঁত করে বিশ্বজুড়ে ভ্রমণ করতে থাকেন। এর মাধ্যমে আধুনিক উড়োজাহাজ চালনার যুগের সূচনা করেন তাঁরা, যা ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ নিয়ে আগ্রহী দুঃসাহসিক মানুষদের নতুন সব উদ্ভাবনে অনুপ্রাণিত করে।
রাইট ভাইয়েরা শুধু প্রথম ইঞ্জিনচালিত উড়োজাহাজ ওড়াননি, তারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াবার জন্য আমাদের সম্পূর্ণ নতুন একটি দুয়ার খুলে দেন।
১৯০৩ সালের ডিসেম্বরের একটি শীতল ও মৃদু বাতাসের দিন। উইলবার রাইট উত্তর ক্যারোলিনার কিটি হকের সমুদ্রসৈকতে দাঁড়িয়ে তাঁর ওপরের আকাশের দিকে তাকিয়ে আছেন। মাথার ওপরে উড়তে থাকা উড়োজাহাজটিতে তাঁর ভাই অরভিল, তিনি বিশ্বের প্রথম সফল ইঞ্জিনচালিত ফ্লাইটটির মাঝামাঝি অবস্থানে তখন।
আজ রাইট ভাইদের উদ্ভাবনী প্রকৌশলী হিসেবে স্মরণ করা হয়। তাঁদের ইতিহাস সৃষ্টি করা ফ্লাইট অনুপ্রাণিত করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও।
বালক বয়স থেকেই উড়োজাহাজে চেপে আকাশে ওড়ার আগ্রহ মাথাচাড়া দেয় রাইটদের। ওহাইয়োর ডেইটনে বেড়ে ওঠা ভাইদের শিশু বয়সে প্রিয় খেলনা ছিল ছোট হেলিকপ্টার-সদৃশ একটি বস্তু। এর ডানা দুটি ঘোরাতে সাহায্য করত একটি রাবার ব্যান্ড। খেলনাটি এবং এর কারিগরি দিকে মুগ্ধ ভাইয়েরা স্বপ্ন দেখতেন এক দিন তাঁদের উভয়ের ভার বহন করার মতো ও আকারের একটি উড়ন্ত যান তৈরি করার।
তরুণ বয়সে রাইটরা ব্যবসায় নামেন একসঙ্গে। প্রথমে একটি ছাপাখানা চালাতেন। তারপর দেন একটি সাইকেল মেরামতের দোকান। অবশেষে তাঁরা নিজেদের নকশায় তৈরি সাইকেল বিক্রি করতে শুরু করেন।
কিন্তু উড়ার প্রতি ভালোবাসা কমেনি একটুও। সেই সময়ে, অন্যান্য আকাশ যান যেমন গ্লাইডার বা ইঞ্জিনবিহীন উড়োজাহাজের অস্তিত্ব ছিল, কিন্তু রাইটরা নতুন একটি কিছু করতে চাচ্ছিলেন। ১৮৯৯ সালে রাইটরা নিজস্ব উড়োজাহাজ তৈরির পরীক্ষা শুরু করেন।
১৯০০ সালে ওহাইয়ো থেকে নর্থ ক্যারোলিনার কিটি হকে হাজির হন উড়োজাহাজ নিয়ে তাঁদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতে। কিটি হকের সমুদ্রতীরবর্তী এলাকায় সব সময়ই মৃদু বাতাস থাকত। এখানকার নরম, বালুকাময় জমি উড়োজাহাজ অবতরণের জন্য চমৎকার। সবকিছু মিলিয়ে জায়গাটি ছিল তাঁদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আদর্শ।
গ্লাইডার নিয়ে পরীক্ষা করার আগে রাইট ভাইয়েরা প্রথমে ঘুড়ি দিয়ে পরীক্ষা চালান। অরভিল ও উইলবার পরীক্ষার সময় পৃথকভাবে গ্লাইডার ওড়ান।
তারপর ১৯০৩ সালে রাইট ফ্লেয়ার ওয়ান নামের উড়োজাহাজটি তৈরি করেন। আর এটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার একপর্যায়ে আসে সেই দিন, অর্থাৎ ১৭ ডিসেম্বর। যেদিন প্রথম সফলভাবে ইঞ্জিনচালিত উড়োজাহাজ ওড়ান।
১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে পাঁচজন প্রত্যক্ষদর্শীর সামনে অরভিল ১২ সেকেন্ড আকাশে ওড়ান উড়োজাহাজ। সেদিন আরও তিনটি পরীক্ষা করা হয়েছিল। উইলবার ও অরভিল পর্যায়ক্রমে উড়োজাহাজ উড়িয়েছিলেন। উইলবার শেষ ফ্লাইটটিতে ৫৯ সেকেন্ডে ৮৫২ ফুট অতিক্রম করেন।
পরবর্তী কয়েক বছরে, রাইট ভাইয়েরা তাদের উড়োজাহাজ আরও উন্নত করেছিলেন। ১৯০৫ সালের দিকে এসে দেখা যায় ৩৯ মিনিট পর্যন্ত আকাশে থাকতে পারছে তাঁদের উড়োজাহাজ। ১৯০৮ সালে তাঁরা ফ্রান্সে ভ্রমণ করেন এবং সাধারণ যাত্রীসহ প্রথম উড়োজাহাজ ওড়ান, যা জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা ও রোমাঞ্চ তৈরি করে। ১৯০৯ সালে মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কর্পস শাখা একটি বিশেষভাবে নির্মিত বিমান কেনে তাঁদের থেকে এবং ভাইয়েরা উড়োজাহাজ তৈরি ও বাজারজাত করার জন্য রাইট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। উইলবার রাইট ১৯১২ সালে টাইফয়েড জ্বরে মারা যান, তবে অরভিল ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন।
১৯০৩ সালে আকাশে ওড়া রাইট ভাইদের সেই ঐতিহাসিক উড়োজাহাজ ওয়াশিংটন ডিসির ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামে প্রদর্শনের জন্য রাখা আছে।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক কিডস, হিস্ট্রি ডট কম
বারী সিদ্দিকী সংগীতজীবনের প্রথম দিকে বংশীবাদক হিসেবে পরিচিত পেলেও পরবর্তী সময়ে তিনি একজন লোকসংগীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
১৬ ঘণ্টা আগেতিনি ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক—অজিতকুমার গুহর এটাই সবচেয়ে বড় পরিচয়। নিজের জাগতিক উন্নতিকে কখনো বড় করে দেখেননি তিনি। শিক্ষার্থীদের আদর্শ জীবন উপহার দেওয়াই ছিল তাঁর ব্রত। তিনি সক্রিয় ছিলেন ঢাকার প্রগতিশীল সাহিত্য-সাংস্কৃতিক পরিসরেও। সুবক্তা হিসেবে তাঁর খ্যাতির কমতি ছিল না।
৪ দিন আগেআব্দুল করিম খাঁ ছিলেন হিন্দুস্তানি ধ্রুপদি সংগীতের অন্যতম কিংবদন্তি। কিরানা ঘরানারও তিনি কিংবদন্তি ছিলেন। তাঁর সম্পর্কে প্রচলিত—তিনি গান গাওয়ার সময় এমনভাবে ধ্যানমগ্ন হয়ে যেতেন যে, শ্রোতারাও সেই সুরের মায়াজালে আচ্ছন্ন হয়ে পড়তেন।
৫ দিন আগেমানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ছিলেন বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের নিপীড়িত ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষের মুক্তির আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা। তিনি এম এন লারমা নামে বেশি পরিচিত ছিলেন। ডাকনাম ছিল মঞ্জু। তাঁর নেতৃত্বেই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়।
৬ দিন আগে