এই তো সেদিন, শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় একটা কনসার্ট হলো, ‘টু গাজা ফ্রম ঢাকা’। ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদ ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই চ্যারিটি কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিল। ঠিক এমনভাবেই মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলার নিপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আয়োজন করা হয়েছিল ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’। সেই থেকে রবি শঙ্করের সঙ্গে এই কনসার্টের অন্যতম আয়োজক জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের বন্ধু।
ইংল্যান্ডের ‘লিভারপুল’ শহরে জন্মেছিলেন বিশ্বখ্যাত দ্য বিটলস ব্যান্ডের সদস্য জর্জ হ্যারিসন। সেটা অনেক বছর আগে, ১৯৪৩ সালে। এক বাস কনডাক্টর বাবার ছেলে যে একদিন এত বড় তারকা বনে যাবেন, সেটা কে জানত! আর কেউ না হোক, মা জানতেন, জর্জ সংগীত খুব ভালোবাসেন। ওতেই ছেলের সব সুখ।
একটা সময় বাবা বুঝতে পেরে নিজেই ছেলেকে কিনে দেন অ্যাকুস্টিক গিটার। বাবার এক বন্ধু জর্জকে গিটার শেখার হাতেখড়ি দেন। স্কুলবাসে পরিচয় হয়েছিল বিটলসের আরেক কিংবদন্তি শিল্পী পল ম্যাককার্টনির সঙ্গে। তারপর তো দ্য বিটলসের ইতিহাস সবারই জানা। ১৯৫৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পুরো পৃথিবীর সংগীতপ্রেমীদের মাতিয়ে রেখেছিল এই ব্যান্ড দল।
জর্জের মা-ও কিন্তু সংগীতপ্রেমী ছিলেন। জর্জ যখন গর্ভে, তখন মা রেডিও ইন্ডিয়ায় সেতার আর তবলার বাজনা শুনতেন। সেই থেকেই হয়তো জর্জের মনে ভারতীয় সংগীতের প্রতি টান জন্মে। একসময় পরিচয় হয় পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে। গুরু মানেন জর্জ তাঁকে। রবিশঙ্করের কাছেই জানতে পারেন মুক্তিযুদ্ধের কথা, জানতে পারেন শরণার্থীদের কথা। এরপর কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করে ফেলেন ঐতিহাসিক কনসার্টটি। টিকিটের সব টাকা পৌঁছে গিয়েছিল শরণার্থীদের সাহাযার্থে। তবু তাঁর মন ভরেনি। তিনি আরও কিছু করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য।
বিটলস ছাড়ার পরও তাঁর খ্যাতির এতটুকু কমতি ছিল না। এখনো নেই। তাই তো মৃত্যুর পরেও তিনি স্মরণীয়, শ্রদ্ধার। ২০০১ সালের আজকের দিনে ফুসফুস ক্যানসারের কাছে হেরে যান জর্জ হ্যারিসন।
এই তো সেদিন, শুক্রবার বিকেলে ঢাকায় একটা কনসার্ট হলো, ‘টু গাজা ফ্রম ঢাকা’। ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদ ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি সংহতি জানিয়ে এই চ্যারিটি কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিল। ঠিক এমনভাবেই মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলার নিপীড়িত মানুষের সাহায্যার্থে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আয়োজন করা হয়েছিল ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’। সেই থেকে রবি শঙ্করের সঙ্গে এই কনসার্টের অন্যতম আয়োজক জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের বন্ধু।
ইংল্যান্ডের ‘লিভারপুল’ শহরে জন্মেছিলেন বিশ্বখ্যাত দ্য বিটলস ব্যান্ডের সদস্য জর্জ হ্যারিসন। সেটা অনেক বছর আগে, ১৯৪৩ সালে। এক বাস কনডাক্টর বাবার ছেলে যে একদিন এত বড় তারকা বনে যাবেন, সেটা কে জানত! আর কেউ না হোক, মা জানতেন, জর্জ সংগীত খুব ভালোবাসেন। ওতেই ছেলের সব সুখ।
একটা সময় বাবা বুঝতে পেরে নিজেই ছেলেকে কিনে দেন অ্যাকুস্টিক গিটার। বাবার এক বন্ধু জর্জকে গিটার শেখার হাতেখড়ি দেন। স্কুলবাসে পরিচয় হয়েছিল বিটলসের আরেক কিংবদন্তি শিল্পী পল ম্যাককার্টনির সঙ্গে। তারপর তো দ্য বিটলসের ইতিহাস সবারই জানা। ১৯৫৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত পুরো পৃথিবীর সংগীতপ্রেমীদের মাতিয়ে রেখেছিল এই ব্যান্ড দল।
জর্জের মা-ও কিন্তু সংগীতপ্রেমী ছিলেন। জর্জ যখন গর্ভে, তখন মা রেডিও ইন্ডিয়ায় সেতার আর তবলার বাজনা শুনতেন। সেই থেকেই হয়তো জর্জের মনে ভারতীয় সংগীতের প্রতি টান জন্মে। একসময় পরিচয় হয় পণ্ডিত রবিশঙ্করের সঙ্গে। গুরু মানেন জর্জ তাঁকে। রবিশঙ্করের কাছেই জানতে পারেন মুক্তিযুদ্ধের কথা, জানতে পারেন শরণার্থীদের কথা। এরপর কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে আয়োজন করে ফেলেন ঐতিহাসিক কনসার্টটি। টিকিটের সব টাকা পৌঁছে গিয়েছিল শরণার্থীদের সাহাযার্থে। তবু তাঁর মন ভরেনি। তিনি আরও কিছু করতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য।
বিটলস ছাড়ার পরও তাঁর খ্যাতির এতটুকু কমতি ছিল না। এখনো নেই। তাই তো মৃত্যুর পরেও তিনি স্মরণীয়, শ্রদ্ধার। ২০০১ সালের আজকের দিনে ফুসফুস ক্যানসারের কাছে হেরে যান জর্জ হ্যারিসন।
বারী সিদ্দিকী সংগীতজীবনের প্রথম দিকে বংশীবাদক হিসেবে পরিচিত পেলেও পরবর্তী সময়ে তিনি একজন লোকসংগীতশিল্পী হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
১১ ঘণ্টা আগেতিনি ছিলেন একজন আদর্শবান শিক্ষক—অজিতকুমার গুহর এটাই সবচেয়ে বড় পরিচয়। নিজের জাগতিক উন্নতিকে কখনো বড় করে দেখেননি তিনি। শিক্ষার্থীদের আদর্শ জীবন উপহার দেওয়াই ছিল তাঁর ব্রত। তিনি সক্রিয় ছিলেন ঢাকার প্রগতিশীল সাহিত্য-সাংস্কৃতিক পরিসরেও। সুবক্তা হিসেবে তাঁর খ্যাতির কমতি ছিল না।
৩ দিন আগেআব্দুল করিম খাঁ ছিলেন হিন্দুস্তানি ধ্রুপদি সংগীতের অন্যতম কিংবদন্তি। কিরানা ঘরানারও তিনি কিংবদন্তি ছিলেন। তাঁর সম্পর্কে প্রচলিত—তিনি গান গাওয়ার সময় এমনভাবে ধ্যানমগ্ন হয়ে যেতেন যে, শ্রোতারাও সেই সুরের মায়াজালে আচ্ছন্ন হয়ে পড়তেন।
৪ দিন আগেমানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা ছিলেন বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের নিপীড়িত ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষের মুক্তির আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা। তিনি এম এন লারমা নামে বেশি পরিচিত ছিলেন। ডাকনাম ছিল মঞ্জু। তাঁর নেতৃত্বেই পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়।
৫ দিন আগে