চলছে শ্রাবণ মাস। ভরা বর্ষায় কয়েক দিন ধরে অব্যাহত রয়েছে বৃষ্টি। খাল-বিল ও জলাশয় পানিতে পরিপূর্ণ। বর্ষার নতুন পানি পেয়ে মাছের ঝাঁকের বিচরণ শুরু হয়েছে। আর তাইতো জেলে ও শৌখিন মানুষদের পাল্লা দিয়ে চলছে মাছ শিকার।
আষাঢ়-শ্রাবণ শেষ। মধ্য-ভাদ্রেও কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা মিলছে না বরিশালে। বছরের এই সময়ে বরিশালে গত তিন বছরের মধ্যে চলতি বছর বৃষ্টি কমেছে প্রায় অর্ধেক। বৃষ্টি ও মেঘলা আবহাওয়া না পাওয়ায় এবং সাগর মোহনায় মিঠাপানির প্রবাহ কমে যাওয়ায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ইলিশের বিচরণ। ফলে এবার ভরা মৌসুমেও বরিশালে রুপালি ইলিশ কম
এখন শ্রাবণ। বর্ষার ভরা মৌসুম। কিন্তু এবার যেন চলছে অনাবৃষ্টির কাল। গত দুই-তিন দিন সামান্য বৃষ্টি হলেও তাতে ধানের চারা রোপণের জন্য দরকারি কাদামাটি তৈরি দূরের কথা, জমি ভেজেইনি ঠিকমতো। এতে আমন আবাদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা।
চলছে শ্রাবণ মাস। বৃষ্টির এই মৌসুমে যেকোনো সময় আগাম বার্তা ছাড়াই হুটহাট বৃষ্টি নামে। জরুরি কাজে কখনো না কখনো বাসার বাইরে যেতেই হয়। বিপত্তিটা বাধে তখনই। হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজে গেলে বিরক্তির শেষ থাকে না। অনেকের আবার সর্দি-জ্বরের মতো সমস্যাও হয়।